জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে পুরো রাখাইন- উপগ্রহ তথ্য থেকে রয়টার্সের গ্রাফিক্স
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ৩৫৪টি গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। জাতিসংঘের উপগ্রহ কার্যক্রম (ইউনোস্যাট) থেকে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত রাখাইনের ম্যাপে চিহ্নিত করে একটি গ্রাফিক্স তৈরি করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, পুরো রাখাইনজুড়ে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর গ্রামগুলোতে ধংসযজ্ঞ চালিয়েছে বর্মী সেনারা।
গেল ২৫ শে আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নির্মম অভিযান শুরু করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। নিপীড়নের মুখে প্রাণ বাঁচাতে গেল চার মাসে ভিটেমাটি ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে আনুমানিক ৬ লাখ ৫৫ হাজার রোহিঙ্গা।
প্রাণে বেচে আসা সবার মুখেই বর্মী বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ আর অগ্নিসংযোগের একই বর্ণনা শোনা গেছে। এর আগে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বিভিন্ন সময়ে উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করে জানিয়েছে, রোহিঙ্গাদের গ্রামগুলো পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
রাখাইনের বিভিন্ন এলাকার ওপর থেকে নেয়া ওই উপগ্রহ চিত্রগুলোতে স্পষ্ট দেখা যায় যে, গ্রামগুলো ভস্মীভূত করে দেয়া হয়েছে।
এবারে, ইউনোস্যাটের উপগ্রহ তথ্য-উপাত্ত পুরো রাখাইনের ম্যাপে পুড়িয়ে দেয়া গ্রামগুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, কত বিস্তৃত এলাকায় নির্মূল অভিযান চালিয়েছে বর্মী সেনারা। জাতিসংঘের শীর্ষ কর্মকর্তারা বার বার মিয়ানমারের এ বর্বর অভিযানকে আখ্যা দিয়েছে জাতিগত নিধনযজ্ঞ হিসেবে।
গেল ২৫ শে আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নির্মম অভিযান শুরু করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। নিপীড়নের মুখে প্রাণ বাঁচাতে গেল চার মাসে ভিটেমাটি ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে আনুমানিক ৬ লাখ ৫৫ হাজার রোহিঙ্গা।
প্রাণে বেচে আসা সবার মুখেই বর্মী বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ আর অগ্নিসংযোগের একই বর্ণনা শোনা গেছে। এর আগে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বিভিন্ন সময়ে উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করে জানিয়েছে, রোহিঙ্গাদের গ্রামগুলো পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
রাখাইনের বিভিন্ন এলাকার ওপর থেকে নেয়া ওই উপগ্রহ চিত্রগুলোতে স্পষ্ট দেখা যায় যে, গ্রামগুলো ভস্মীভূত করে দেয়া হয়েছে।
এবারে, ইউনোস্যাটের উপগ্রহ তথ্য-উপাত্ত পুরো রাখাইনের ম্যাপে পুড়িয়ে দেয়া গ্রামগুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, কত বিস্তৃত এলাকায় নির্মূল অভিযান চালিয়েছে বর্মী সেনারা। জাতিসংঘের শীর্ষ কর্মকর্তারা বার বার মিয়ানমারের এ বর্বর অভিযানকে আখ্যা দিয়েছে জাতিগত নিধনযজ্ঞ হিসেবে।
No comments