দুই মাস বন্ধ থাকবে কাঁকড়া আহরণ
পয়লা জানুয়ারি সোমবার থেকে দুই মাস সুন্দরবনে কাঁকড়া আহরণ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মাহামুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই দুই মাস কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম। এসময় মা কাঁকড়া প্রচুর ডিম দেয়। সেই ডিম ফেটে বের হয় নতুন প্রজন্মের কাঁকড়া। তাই বছরের এ সময়ে সুন্দরবন থেকে কাঁকড়া আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ কাঁকড়া রপ্তানি নীতিমালা অনুযায়ী ১৯৯৮ সাল থেকে নিয়মটি চালু হয়ে আসছে বলেও জানান ডিএফও।
এ ব্যাপারে মংলা কাঁকড়া ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লি. এর সভাপতি বিদ্যুত কুমার মণ্ডল বলেন, মংলা থেকে প্রতি মাসে ১৫ লাখ টাকার কাঁকড়া ঢাকায় রপ্তানি করা হয়।
এ রপ্তানি করা কাঁকড়ার ৯৯ শতাংশ সুন্দরবন থেকে আহরণ করায় জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি এ দুই মাসে রপ্তানি শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। ফলে এর সঙ্গে জড়িত কয়েকহাজার মানুষ এ সময়টা একদম বেকার হয়ে পড়েন। সরকারের তরফ থেকেও কোনো সাহায্য সহযোগিতা পায় না তারা।
জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি দুই মাস কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম সরকারের এ সিদ্ধান্তে দ্বিমত পোষণ করে এ কাঁকড়া ব্যবসায়ী বলেন, সরকারের বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।
কারণ হিসেবে তিনি বলেন, চিংড়ির সঙ্গে কাঁকড়ার অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। মে জুন মাস চিংড়ির প্রজনন মৌসুম। ওই সময় আমরা কাঁকড়ার ডিমও বেশি পাই। বিষয়টি সরকারকে বিবেচনার আহ্বান জানান তিনি।
জানতে চাইলে মংলা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ফেরদৌস আনসারী বলেন, কাঁকড়া সবসময় ডিম পাড়ে। তবে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এ দুই মাস কাঁকড়ার প্রজননের পিক আওয়ার। সরকার সঠিক পথেই হাঁটছে।
তিনি বলেন, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই দুই মাস কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম। এসময় মা কাঁকড়া প্রচুর ডিম দেয়। সেই ডিম ফেটে বের হয় নতুন প্রজন্মের কাঁকড়া। তাই বছরের এ সময়ে সুন্দরবন থেকে কাঁকড়া আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ কাঁকড়া রপ্তানি নীতিমালা অনুযায়ী ১৯৯৮ সাল থেকে নিয়মটি চালু হয়ে আসছে বলেও জানান ডিএফও।
এ ব্যাপারে মংলা কাঁকড়া ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লি. এর সভাপতি বিদ্যুত কুমার মণ্ডল বলেন, মংলা থেকে প্রতি মাসে ১৫ লাখ টাকার কাঁকড়া ঢাকায় রপ্তানি করা হয়।
এ রপ্তানি করা কাঁকড়ার ৯৯ শতাংশ সুন্দরবন থেকে আহরণ করায় জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি এ দুই মাসে রপ্তানি শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। ফলে এর সঙ্গে জড়িত কয়েকহাজার মানুষ এ সময়টা একদম বেকার হয়ে পড়েন। সরকারের তরফ থেকেও কোনো সাহায্য সহযোগিতা পায় না তারা।
জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি দুই মাস কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম সরকারের এ সিদ্ধান্তে দ্বিমত পোষণ করে এ কাঁকড়া ব্যবসায়ী বলেন, সরকারের বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।
কারণ হিসেবে তিনি বলেন, চিংড়ির সঙ্গে কাঁকড়ার অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। মে জুন মাস চিংড়ির প্রজনন মৌসুম। ওই সময় আমরা কাঁকড়ার ডিমও বেশি পাই। বিষয়টি সরকারকে বিবেচনার আহ্বান জানান তিনি।
জানতে চাইলে মংলা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ফেরদৌস আনসারী বলেন, কাঁকড়া সবসময় ডিম পাড়ে। তবে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এ দুই মাস কাঁকড়ার প্রজননের পিক আওয়ার। সরকার সঠিক পথেই হাঁটছে।
No comments