প্রশ্নফাঁস ও নকলকে ‘না’ শিক্ষার্থীদের
আজিমপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে বই উৎসব বক্তৃতায় শিক্ষার্থীদের কাছে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন সচিব সোহরাব হোসাইন। সচিব শিক্ষার্থীদের বলেন, তোমরা নকল করবে? তোমাদেরকে কেউ যদি ফাঁসের প্রশ্ন সাধে, তাহলে গ্রহণ করবে? জবাবে শিক্ষার্থীরা সমস্বরে ‘না’ বলেন।
পরে সচিব সোহরাব হোসাইন, সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে অসাধু পন্থা থেকে তাদের দূরে রাখতে অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সচিব বলেন, নকল বা ফাঁসকৃত প্রশ্ন দিয়ে আপনার সন্তানেরা হয়তো রেজাল্ট ভাল করবেন, কিন্তু পরবর্তী জীবনে কিছুই করতে পারবে না। একটি মহল প্রশ্ন ফাঁস দিয়ে আমাদের মেধাবী ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যতকে গলা টিপে খুন করছে।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শুধু জ্ঞান বা প্রযুক্তি দিয়েই নয়- সততা, নৈতিক শিক্ষা সর্বোপরি একজন ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে আগামী প্রজন্মকে। আর সে দায়িত্ব মনযোগ দিয়ে পালন করতে হবে শিক্ষকদের।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে ব্রেইল পদ্ধতিতে এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য তাদের ভাষায়ও পাঠ্যবই প্রণয়ন ও মুদ্রণ করা হয়েছে। বিগত দিনের ভুল ভ্রান্তি সংশোধন করা হচ্ছে। পাঠ্যবই আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। এরপর শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, নতুন বই হাতে পেয়ে খুশি শিক্ষার্থীরাও। তবে পাঠ্যবইয়ে ভুল দেখতে চায় না তারা। এবছর বিভিন্ন স্তরের ৪ কোটি ৩৭ লাখ ৬ হাজার ৮৯৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৫ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার ১৬২ কপি বই বিতরণ করা হবে।
রাজধানীর কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানের পাশাপাশি দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে স্তরের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ উৎসব পালিত হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গতবারের চেয়ে এবার ১০ লাখ ৭০ হাজার ৯৬৬ জন শিক্ষার্থী বেড়েছে ফলে এবার ৭১ লাখ ৯৩ হাজার ৩৬৯টি বই বেশি ছাপানো হয়েছে।
এবারই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক স্তরের পাঁচটি ভিন্নজাতি গোষ্ঠী চাকমা, মারমা, গারো, সাঁওতাল ও ত্রিপুরার শিক্ষার্থীদের জন্য মাতৃভাষায় বই ছাপানো হয়েছে।
পরে সচিব সোহরাব হোসাইন, সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে অসাধু পন্থা থেকে তাদের দূরে রাখতে অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সচিব বলেন, নকল বা ফাঁসকৃত প্রশ্ন দিয়ে আপনার সন্তানেরা হয়তো রেজাল্ট ভাল করবেন, কিন্তু পরবর্তী জীবনে কিছুই করতে পারবে না। একটি মহল প্রশ্ন ফাঁস দিয়ে আমাদের মেধাবী ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যতকে গলা টিপে খুন করছে।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শুধু জ্ঞান বা প্রযুক্তি দিয়েই নয়- সততা, নৈতিক শিক্ষা সর্বোপরি একজন ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে আগামী প্রজন্মকে। আর সে দায়িত্ব মনযোগ দিয়ে পালন করতে হবে শিক্ষকদের।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে ব্রেইল পদ্ধতিতে এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য তাদের ভাষায়ও পাঠ্যবই প্রণয়ন ও মুদ্রণ করা হয়েছে। বিগত দিনের ভুল ভ্রান্তি সংশোধন করা হচ্ছে। পাঠ্যবই আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। এরপর শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, নতুন বই হাতে পেয়ে খুশি শিক্ষার্থীরাও। তবে পাঠ্যবইয়ে ভুল দেখতে চায় না তারা। এবছর বিভিন্ন স্তরের ৪ কোটি ৩৭ লাখ ৬ হাজার ৮৯৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৫ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার ১৬২ কপি বই বিতরণ করা হবে।
রাজধানীর কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানের পাশাপাশি দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে স্তরের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ উৎসব পালিত হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গতবারের চেয়ে এবার ১০ লাখ ৭০ হাজার ৯৬৬ জন শিক্ষার্থী বেড়েছে ফলে এবার ৭১ লাখ ৯৩ হাজার ৩৬৯টি বই বেশি ছাপানো হয়েছে।
এবারই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক স্তরের পাঁচটি ভিন্নজাতি গোষ্ঠী চাকমা, মারমা, গারো, সাঁওতাল ও ত্রিপুরার শিক্ষার্থীদের জন্য মাতৃভাষায় বই ছাপানো হয়েছে।
No comments