দিনে হকার রাতে ছিনতাইকারী মাদকসেবীর দখলে
নিরাপদে
রাস্তা পারাপার ও সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে নির্মিত ফুটওভার ব্রিজে পথচারীদের
তেমন আগ্রহ নেই। ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার না করে ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপারের
জন্য অনেক পথচারীকে গুনতে হয়েছে জরিমানা। তারপরও ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার
হচ্ছে হাজার হাজার পথচারী। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ১২৯টি জায়গায় ফুটওভার
ব্রিজ থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ৮৭টি। তার মধ্যে কিছু ওভারব্রিজ আবর্জনা,
ধুলা, মলমূত্রে সয়লাব। এমনকি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পোস্টার সরকারি
বিভিন্ন অফিসের ব্যানার পোস্টারে ঢেকে আছে গোটা ব্রিজ। এ সুযোগে ভেতরে ঘটে
নানা অপ্রীতিকর ঘটনা। বাকিগুলো দিনের বেলা হকার, পকেটমার আর রাতের বেলা
মাদকসেবী, ছিনতাইকারী ও পতিতাদের দখলে থাকে। এদিকে সড়ক নিরাপত্তার জন্য
নগরীর চারশ’ মোড়ে জেব্রা ক্রসিং থাকার কথা কিন্তু এর অধিকাংশেরই সাদা দাগ
উঠে গেছে। ফলে জেব্রা ক্রসিং চিহ্নিত স্থানগুলোও অরক্ষিত। সরেজমিন,
রাজধানীর, তেজগাঁও, ফার্মগেট, কাওরানবাজার, বাংলামোটর, পরীবাগ, শাহ্বাগ,
মতিঝিল, রাজারবাগ, কাকলী, নিউ মার্কেট, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, আসাদগেট,
কলেজগেট, কল্যাণপুর, ধানমন্ডি, পান্থপথসহ আরো কিছু এলাকার ফুটওভার ব্রিজ
ঘুরে উঠে এসেছে ভিন্ন ভিন্ন চিত্র।
নিউ মার্কেটের ওভারব্রিজে গিয়ে দেখা যায়, ব্রিজের দুইপাশ হকাররা তাদের পশরা নিয়ে দখল করে নির্বিঘ্নে ব্যবসা করছে। ফলে হাঁটা চলার রাস্তা ছোট হয়ে গেছে। ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী সুমাইয়া বলেন, একদিকে হকার দখল করে আছে অপরদিকে মানুষের চাপ মেয়েরা অনেক কষ্ট করে চলতে হয়। ইমরান নামের এক হকার বলেন, ভাই আমরা কই যামু। ব্যবসা না করলে খামু ক্যামনে। এহানে বসলেও টাহা দিতে হয়। এমনি এমনিতো আর বহি না। ফার্মগেট ওভারব্রিজের হকারদের পুলিশ কিছুদিন পর পর উচ্ছেদ করে। কিন্তু উচ্ছেদ করে ফিরে যাওয়ার পর ফের দখলে নেয় হকার। হকার বসার কারণে হাঁটাচলার রাস্তা সরু হয়ে যায়। পথচারীরা ধাক্কাধাক্কি করে ব্রিজ পার হয়। ভিড়ের মধ্যে পকেটমার নির্বিঘ্নে তাদের কাজ চালাতে পারে। তবে দিনে হকারের উৎপাত থাকলেও রাতের অবস্থা আরো ভয়ঙ্কর। রাতে ছিনতাইকারী, মাদকসেবী ও পতিতাদের দখলে থাকে পুরো ব্রিজটি। ফার্মগেটের আরেকটি ওভারব্রিজে গিয়ে দেখাযায়, এই ব্রিজ দিয়ে মানুষ তেমন চলাচল করে না। ময়লা আবর্জনা আর নোংরা। ব্রিজের নিচ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পথচারীরা রাস্তা পারাপার হন। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, ব্রিজটি অনেক উঁচু হওয়ায় মানুষ চলাচল কম। তবে প্রায় সময় এখানে কিছু মানুষকে শুয়ে থাকতে দেখা যায় আর মানুষ চলাচল কম থাকার কারণে মাদকসেবীরা নিরাপদে মাদক সেবন করে। কাওরান বাজারের ব্রিজটিতে একটা সময় হকারদের খুব উৎপাত ছিলো। কিন্তু কিছুদিন ধরে এই উৎপাত বন্ধ হয়েছে। ব্রিজের নিচ দিয়ে পারাপারের ব্যবস্থা না থাকার কারণে এই ব্রিজ দিয়েই পথচারীদের আসা-যাওয়া করতে হয়। রাতের বেলা বখাটেদের আড্ডা মাদকতা চলে। বাংলামোটরের ব্রিজে কোনো হকার বসে না। তাই এই ব্রিজ দিয়ে সহজেই মানুষ চলাচল করতে পারে। তবে প্রায়ই ব্রিজের নিচ দিয়ে অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে দেখা যায়। পান্থপথের ব্রিজটি গতবছর উদ্বোধন করা হয়। পথচারীরা কম চলাচল করলেও কমবয়সী ছেলে-মেয়েদের প্রায়ই আড্ডা দিতে দেখা যায়। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর থেকে বিভিন্ন জায়গা থেকে আগত ছেলে-মেয়েরা এখানে আড্ডায় মেতে ওঠে। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনের ব্রিজটি স্কুলের শিক্ষক- শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী অবিভাবকসহ পথচারীরা ব্যবহার করে। রাজারবাগের ব্রিজটি পথচারীরা বেশি ব্যবহার করেন না। ব্রিজের নিচ দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। হাইকোর্ট থেকে বঙ্গবাজার যাওয়ার পথে একটি ওভারব্রিজ চোখে পড়ে। পথচারী চলাচল না থাকার কারণে ব্রিজটিতে সারাদিন কিছু মানুষ শুয়ে থাকে। আর দিনের বেশির ভাগ সময়ই মাদকসেবীদের আনাগোনা। শাহ্বাগ শিশুপার্কের কাছের ওভার ব্রিজটিতে সবসময় ময়লা আবর্জনা লেগেই থাকে। ভাঙা কাঠ, কাগজ, পলিথিনসহ সব ধরনের আবর্জনাই দেখা যায়। সেতুর নিচে ফুলের বাজার থাকার কারণে মালাগাঁথা, তোড়া বানানো হয় এখানে। এরপর অবশিষ্ট অংশ ফেলে রাখা হয় ব্রিজের সিঁড়িতে। জাদুঘরের সামনের ওভারব্রিজটিও নোংরা। সিগারেট, বিভিন্ন খাবারের মোড়ক, ধুলা-বালু নোংরা। পিজি হাসপাতাল ও বারডেম হাসপাতালের সামনের ব্রিজটিও প্রায় সময় হকারদের দখলে থাকে। ধানমন্ডির সাতমসজিদ সড়কের ওভারব্রিজটি সব সময় বিভিন্ন পোস্টার-ব্যানারে ঢাকা থাকে। বেশির ভাগই বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বা রাজনৈতিক দলের। সেতুর ওপর মলমূত্রে সয়লাব। দুর্গন্ধে নাক চেপে হাঁটতে হয়। ব্রিজটিতে ছিন্নমূল শিশুদের আনাগোনা বেশি। আসাদগেটের ওভারব্রিজটির ব্যবহার কম। দারুসসালামের ওভার ব্রিজটি দেখতে সুন্দর হলেও পথচারীরা কম চলাচল করে। মাদকসেবী আর ছিন্নমূলরাই এখানে শুয়ে-বসে আড্ডা মেরে সময় পার করে।
এছাড়া নগরীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ না থাকার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পথচারীদের। নগরীর গুলিস্তান মোড়, বাড্ডা লিংক রোড, বনশ্রী মোড়, বনানী কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, রূপসী বাংলা হোটেল সংলগ্ন প্রধান সড়ক, দৈনিক বাংলার মোড়, কাকরাইল বিজয় সরণি, গুলশান-১ ও ২, পুরানা পল্টন, টিএসসি মোড়, সোনারগাঁও মোড়ে ঝুঁকি নিয়ে পথচারীরা রাস্তা পার হচ্ছেন। এ সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত সড়ক। বিভিন্ন মিডিয়া অফিস, ব্যাংক, হোটেল, শপিং মলসহ অন্য বাণিজ্যিক ভবন এখানে অবস্থিত। অথচ পথচারীদের জন্য এখানে কোনো ফুটওভার ব্রিজের ব্যবস্থা নেই। একটি আন্ডারপাস থাকলেও সেটি অনেক দূরে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি স্থান রূপসী বাংলার মোড়ে কোনো ফুটওভার ব্রিজ নেই। ফলে এখানেও ঝুঁকি নিয়েই পথচারীদের রাস্তা পার হতে দেখা যায়। বিমানবন্দর-কুড়িল বিশ্ব রোডের অবস্থা আরো ভয়াবহ। এ সড়কে রাজধানী ও তার বাইরের বিভিন্ন বাস-গাড়ি সবসময় দ্রুত গতিতে চলাচল করে। কিন্তু এ সড়কে কোনো ফুটওভার ব্রিজ নেই। বিশেষ করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে আসা রোগীদের প্রায়ই ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হতে দেখা যায়। ফুটওভার ব্রিজে ময়লা আবর্জনার বিষয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অতিরিক্ত প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল সেলিম মাহমুদ বলেন, সবক’টি ফুটওভারব্রিজ আমাদের অধীনে নয়। তবে আমাদের অধীনে থাকা ওভারব্রিজ রক্ষণাবেক্ষণ করছি।
নিউ মার্কেটের ওভারব্রিজে গিয়ে দেখা যায়, ব্রিজের দুইপাশ হকাররা তাদের পশরা নিয়ে দখল করে নির্বিঘ্নে ব্যবসা করছে। ফলে হাঁটা চলার রাস্তা ছোট হয়ে গেছে। ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী সুমাইয়া বলেন, একদিকে হকার দখল করে আছে অপরদিকে মানুষের চাপ মেয়েরা অনেক কষ্ট করে চলতে হয়। ইমরান নামের এক হকার বলেন, ভাই আমরা কই যামু। ব্যবসা না করলে খামু ক্যামনে। এহানে বসলেও টাহা দিতে হয়। এমনি এমনিতো আর বহি না। ফার্মগেট ওভারব্রিজের হকারদের পুলিশ কিছুদিন পর পর উচ্ছেদ করে। কিন্তু উচ্ছেদ করে ফিরে যাওয়ার পর ফের দখলে নেয় হকার। হকার বসার কারণে হাঁটাচলার রাস্তা সরু হয়ে যায়। পথচারীরা ধাক্কাধাক্কি করে ব্রিজ পার হয়। ভিড়ের মধ্যে পকেটমার নির্বিঘ্নে তাদের কাজ চালাতে পারে। তবে দিনে হকারের উৎপাত থাকলেও রাতের অবস্থা আরো ভয়ঙ্কর। রাতে ছিনতাইকারী, মাদকসেবী ও পতিতাদের দখলে থাকে পুরো ব্রিজটি। ফার্মগেটের আরেকটি ওভারব্রিজে গিয়ে দেখাযায়, এই ব্রিজ দিয়ে মানুষ তেমন চলাচল করে না। ময়লা আবর্জনা আর নোংরা। ব্রিজের নিচ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পথচারীরা রাস্তা পারাপার হন। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, ব্রিজটি অনেক উঁচু হওয়ায় মানুষ চলাচল কম। তবে প্রায় সময় এখানে কিছু মানুষকে শুয়ে থাকতে দেখা যায় আর মানুষ চলাচল কম থাকার কারণে মাদকসেবীরা নিরাপদে মাদক সেবন করে। কাওরান বাজারের ব্রিজটিতে একটা সময় হকারদের খুব উৎপাত ছিলো। কিন্তু কিছুদিন ধরে এই উৎপাত বন্ধ হয়েছে। ব্রিজের নিচ দিয়ে পারাপারের ব্যবস্থা না থাকার কারণে এই ব্রিজ দিয়েই পথচারীদের আসা-যাওয়া করতে হয়। রাতের বেলা বখাটেদের আড্ডা মাদকতা চলে। বাংলামোটরের ব্রিজে কোনো হকার বসে না। তাই এই ব্রিজ দিয়ে সহজেই মানুষ চলাচল করতে পারে। তবে প্রায়ই ব্রিজের নিচ দিয়ে অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে দেখা যায়। পান্থপথের ব্রিজটি গতবছর উদ্বোধন করা হয়। পথচারীরা কম চলাচল করলেও কমবয়সী ছেলে-মেয়েদের প্রায়ই আড্ডা দিতে দেখা যায়। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর থেকে বিভিন্ন জায়গা থেকে আগত ছেলে-মেয়েরা এখানে আড্ডায় মেতে ওঠে। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনের ব্রিজটি স্কুলের শিক্ষক- শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী অবিভাবকসহ পথচারীরা ব্যবহার করে। রাজারবাগের ব্রিজটি পথচারীরা বেশি ব্যবহার করেন না। ব্রিজের নিচ দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। হাইকোর্ট থেকে বঙ্গবাজার যাওয়ার পথে একটি ওভারব্রিজ চোখে পড়ে। পথচারী চলাচল না থাকার কারণে ব্রিজটিতে সারাদিন কিছু মানুষ শুয়ে থাকে। আর দিনের বেশির ভাগ সময়ই মাদকসেবীদের আনাগোনা। শাহ্বাগ শিশুপার্কের কাছের ওভার ব্রিজটিতে সবসময় ময়লা আবর্জনা লেগেই থাকে। ভাঙা কাঠ, কাগজ, পলিথিনসহ সব ধরনের আবর্জনাই দেখা যায়। সেতুর নিচে ফুলের বাজার থাকার কারণে মালাগাঁথা, তোড়া বানানো হয় এখানে। এরপর অবশিষ্ট অংশ ফেলে রাখা হয় ব্রিজের সিঁড়িতে। জাদুঘরের সামনের ওভারব্রিজটিও নোংরা। সিগারেট, বিভিন্ন খাবারের মোড়ক, ধুলা-বালু নোংরা। পিজি হাসপাতাল ও বারডেম হাসপাতালের সামনের ব্রিজটিও প্রায় সময় হকারদের দখলে থাকে। ধানমন্ডির সাতমসজিদ সড়কের ওভারব্রিজটি সব সময় বিভিন্ন পোস্টার-ব্যানারে ঢাকা থাকে। বেশির ভাগই বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বা রাজনৈতিক দলের। সেতুর ওপর মলমূত্রে সয়লাব। দুর্গন্ধে নাক চেপে হাঁটতে হয়। ব্রিজটিতে ছিন্নমূল শিশুদের আনাগোনা বেশি। আসাদগেটের ওভারব্রিজটির ব্যবহার কম। দারুসসালামের ওভার ব্রিজটি দেখতে সুন্দর হলেও পথচারীরা কম চলাচল করে। মাদকসেবী আর ছিন্নমূলরাই এখানে শুয়ে-বসে আড্ডা মেরে সময় পার করে।
এছাড়া নগরীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ না থাকার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পথচারীদের। নগরীর গুলিস্তান মোড়, বাড্ডা লিংক রোড, বনশ্রী মোড়, বনানী কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, রূপসী বাংলা হোটেল সংলগ্ন প্রধান সড়ক, দৈনিক বাংলার মোড়, কাকরাইল বিজয় সরণি, গুলশান-১ ও ২, পুরানা পল্টন, টিএসসি মোড়, সোনারগাঁও মোড়ে ঝুঁকি নিয়ে পথচারীরা রাস্তা পার হচ্ছেন। এ সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত সড়ক। বিভিন্ন মিডিয়া অফিস, ব্যাংক, হোটেল, শপিং মলসহ অন্য বাণিজ্যিক ভবন এখানে অবস্থিত। অথচ পথচারীদের জন্য এখানে কোনো ফুটওভার ব্রিজের ব্যবস্থা নেই। একটি আন্ডারপাস থাকলেও সেটি অনেক দূরে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি স্থান রূপসী বাংলার মোড়ে কোনো ফুটওভার ব্রিজ নেই। ফলে এখানেও ঝুঁকি নিয়েই পথচারীদের রাস্তা পার হতে দেখা যায়। বিমানবন্দর-কুড়িল বিশ্ব রোডের অবস্থা আরো ভয়াবহ। এ সড়কে রাজধানী ও তার বাইরের বিভিন্ন বাস-গাড়ি সবসময় দ্রুত গতিতে চলাচল করে। কিন্তু এ সড়কে কোনো ফুটওভার ব্রিজ নেই। বিশেষ করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে আসা রোগীদের প্রায়ই ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হতে দেখা যায়। ফুটওভার ব্রিজে ময়লা আবর্জনার বিষয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অতিরিক্ত প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল সেলিম মাহমুদ বলেন, সবক’টি ফুটওভারব্রিজ আমাদের অধীনে নয়। তবে আমাদের অধীনে থাকা ওভারব্রিজ রক্ষণাবেক্ষণ করছি।
No comments