স্ত্রীকে বলপূর্বক যৌন সংসর্গে বাধ্য করায় কাঠগড়ায় স্বামী
ফ্রান্সের প্যারিসে চার বছরে ২৭৪২ জন পুরুষের সঙ্গে যৌন সমপর্ক স্থাপনে নিজের স্ত্রীকে বাধ্য করানোর দায়ে এক ব্যক্তির বিচার চলছে। অভিযোগ উঠেছে, নিজের স্ত্রীকে চার বছর ধরে ‘ভাড়ায়’ অন্য পুরুষের সঙ্গে যৌন সংসর্গ করতে বাধ্য করতেন ওই পুরুষ। এতে প্রতিমাসে তার আয় হতো ৫ হাজার পাউন্ড। অবশেষে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে। এ খবর দিয়েছে ডেইলি মেইল। খবরে বলা হয়েছে, প্রথমে ওই দমপতিকে গ্রেপ্তার করা হলেও, তদন্তের পর শুধুমাত্র স্বামীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। ৫৪ বছর বয়সী ওই স্বামীর নাম আইনি কারণে বলা যাবে না। প্যারিসের শহরতলিতে স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন তিনি। সেখানেই নিজের স্ত্রীকে কার্যত পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত হতে বাধ্য করান তিনি। তার ৪৬ বছর বয়সী স্ত্রী যখন খদ্দেরদের স্বাগত জানাতেন, তখন তিনি ঘরের বাইরে গিয়ে বসতেন। খদ্দেরের কাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত নিজের ৫ বছর বয়সী শিশু সন্তানকে নিয়ে ঘরের বাইরে পারিবারিক গাড়িতে বসে থাকতেন ওই ব্যক্তি। এতে তার আয় হতো প্রতিমাসে প্রায় ৫ হাজার ইউরো।
প্যারিসের উত্তরে মিয়াওক্স শহরের অপরাধ আদালতের কৌঁসুলি এমানিয়েল ডুপিক বলেন, এ স্বামী তার স্ত্রীর ওপর মানসিক প্রভাব খাটিয়েছেন। এতে করে ওই নারী খদ্দেরদের মানা করতে পারতেন না। ওই খদ্দেরদের অনেকে তার সঙ্গে নিষ্ঠুর আচরণ করতো। প্রায় ১০ বছর এ দমপতির বিবাহিত জীবন। গত মঙ্গলবার তাদের আটক করা হয়। কিন্তু আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়েছে শুধুমাত্র স্বামীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে, এক দশকের সাজা হতে পারে তার। অবশ্য বর্তমানে জামিনে মুক্ত আছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ফ্রান্সে পতিতাবৃত্তি বৈধ। কিন্তু কাউকে এ ব্যবসায় প্রভাবিত বা অনুরোধ করাও বেআইনি। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ওই পুরুষ চারটি ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনের বার্তার মাধ্যমে খদ্দেরদের সঙ্গে তার স্ত্রীর সংসর্গের ব্যবস্থা করতেন।
প্যারিসের উত্তরে মিয়াওক্স শহরের অপরাধ আদালতের কৌঁসুলি এমানিয়েল ডুপিক বলেন, এ স্বামী তার স্ত্রীর ওপর মানসিক প্রভাব খাটিয়েছেন। এতে করে ওই নারী খদ্দেরদের মানা করতে পারতেন না। ওই খদ্দেরদের অনেকে তার সঙ্গে নিষ্ঠুর আচরণ করতো। প্রায় ১০ বছর এ দমপতির বিবাহিত জীবন। গত মঙ্গলবার তাদের আটক করা হয়। কিন্তু আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়েছে শুধুমাত্র স্বামীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে, এক দশকের সাজা হতে পারে তার। অবশ্য বর্তমানে জামিনে মুক্ত আছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ফ্রান্সে পতিতাবৃত্তি বৈধ। কিন্তু কাউকে এ ব্যবসায় প্রভাবিত বা অনুরোধ করাও বেআইনি। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ওই পুরুষ চারটি ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনের বার্তার মাধ্যমে খদ্দেরদের সঙ্গে তার স্ত্রীর সংসর্গের ব্যবস্থা করতেন।
No comments