যে ভাবে ৩টি বোমা বাইরে থেকে নিক্ষেপ করা হয়
পবিত্র
আশুরা উপলক্ষে শিয়া সম্প্রদায়ের তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতির সময় রাজধানীর
পুরান ঢাকার হোসনি দালানে বিস্ফোরিত তিনটি বোমার মধ্যে একটি দালানের সীমানা
প্রাচীরের বাইরে থেকে নিক্ষেপ করা হয়। বাকি দু’টি বোমা দুর্বৃত্তরা বহন
করে দালানের মূল ফটক দিয়ে একটু ভেতরে ঢুকে বিস্ফোরণ ঘটায়।
শুক্রবার দিবাগত রাতে হোসনি দালানের তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতির সময় পরপর তিনটি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দেশীয় তৈরি এসব হাতবোমার বিস্ফোরণে ১ জন নিহত এবং শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে।
এদিন হোসনি দালানের দু’টি স্থানে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। দালানের মূল ফটকের ডানেই প্রথম বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটে। এর ঠিক পেছনেই কাঁচের ঘরে সিসিটিভি ক্যামেরা মনিটর পর্যবেক্ষণের একটি কক্ষ রয়েছে। ঘটনাস্থলের ডান দিকে ১০ গজ দূরে দালানের সীমানার বাইরে একটি ফাঁকা জায়গা রয়েছে। সেখান থেকেই প্রথম বোমাটি ছুড়ে মারা হয়।
তবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় বোমাটি দুর্বৃত্তরা বহন করে নিয়ে এসে ভেতরে বিস্ফোরণ ঘটায়। এই স্থানটির পাশে ৪০ ফুটের একটি বাগান ও এর পরে বসতবাড়ি রয়েছে। তাই এতো দূর থেকে বোমা নিক্ষেপ করার সম্ভাবনা কম বলে ধারণা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
হোসনি দালানের পুরো এলাকায় প্রায় ১৫টির বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। জাগো নিউজের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যে দুটি স্থানে বোমাগুলোর বিস্ফোরণ ঘটে সেসব স্থান সিসিটিভির আওতাভুক্ত ছিল। অর্থাৎ সে সময় কারা বোমাটি বহন করেছে তা স্পষ্ট খুঁজে পাওয়ার কথা। তবে অনুসন্ধানের কাজে পুলিশের কাছ থেকে সিসিটিভির ফুটেজ চাওয়া হলে তারা তা দিতে অস্বীকৃতি জানায়।
এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত জানতে চাইলে প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) একেএম শহীদুল হক বলেন, এটি জঙ্গি হামলা নয়, এটি পরিকল্পিত নাশকতা। দেশের স্বাধীনতা বিরোধীরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া জানান, পুরো এলাকায় ক্লোজ সার্কিট (সিসিটিভি) ক্যামেরা বসানো ছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব সেক্টর তদন্ত কাজ করে যাচ্ছে। আশা করি হামলাকারীরা শনাক্ত হবে।
এদিকে, এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে আবদুল কাদের জিলানী নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তবে তার সঙ্গে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। পুলিশ জানায়, বোমা বিস্ফোরণের আগে জিলানীর সঙ্গে হোসনি দালান কর্তৃপক্ষের বাকবিতণ্ডা হয়। এর পর থেকেই জিলানী ওই এলাকায় সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করছিল। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আটক করা হয়েছে। জাগোনিউজ
শুক্রবার দিবাগত রাতে হোসনি দালানের তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতির সময় পরপর তিনটি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দেশীয় তৈরি এসব হাতবোমার বিস্ফোরণে ১ জন নিহত এবং শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে।
এদিন হোসনি দালানের দু’টি স্থানে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। দালানের মূল ফটকের ডানেই প্রথম বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটে। এর ঠিক পেছনেই কাঁচের ঘরে সিসিটিভি ক্যামেরা মনিটর পর্যবেক্ষণের একটি কক্ষ রয়েছে। ঘটনাস্থলের ডান দিকে ১০ গজ দূরে দালানের সীমানার বাইরে একটি ফাঁকা জায়গা রয়েছে। সেখান থেকেই প্রথম বোমাটি ছুড়ে মারা হয়।
তবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় বোমাটি দুর্বৃত্তরা বহন করে নিয়ে এসে ভেতরে বিস্ফোরণ ঘটায়। এই স্থানটির পাশে ৪০ ফুটের একটি বাগান ও এর পরে বসতবাড়ি রয়েছে। তাই এতো দূর থেকে বোমা নিক্ষেপ করার সম্ভাবনা কম বলে ধারণা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
হোসনি দালানের পুরো এলাকায় প্রায় ১৫টির বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। জাগো নিউজের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যে দুটি স্থানে বোমাগুলোর বিস্ফোরণ ঘটে সেসব স্থান সিসিটিভির আওতাভুক্ত ছিল। অর্থাৎ সে সময় কারা বোমাটি বহন করেছে তা স্পষ্ট খুঁজে পাওয়ার কথা। তবে অনুসন্ধানের কাজে পুলিশের কাছ থেকে সিসিটিভির ফুটেজ চাওয়া হলে তারা তা দিতে অস্বীকৃতি জানায়।
এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত জানতে চাইলে প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) একেএম শহীদুল হক বলেন, এটি জঙ্গি হামলা নয়, এটি পরিকল্পিত নাশকতা। দেশের স্বাধীনতা বিরোধীরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া জানান, পুরো এলাকায় ক্লোজ সার্কিট (সিসিটিভি) ক্যামেরা বসানো ছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব সেক্টর তদন্ত কাজ করে যাচ্ছে। আশা করি হামলাকারীরা শনাক্ত হবে।
এদিকে, এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে আবদুল কাদের জিলানী নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তবে তার সঙ্গে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। পুলিশ জানায়, বোমা বিস্ফোরণের আগে জিলানীর সঙ্গে হোসনি দালান কর্তৃপক্ষের বাকবিতণ্ডা হয়। এর পর থেকেই জিলানী ওই এলাকায় সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করছিল। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আটক করা হয়েছে। জাগোনিউজ
No comments