ইন্দোনেশিয়ায় সামরিক পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত: ১১৩ আরোহীর সবার নিহতের আশঙ্কা
ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রার মেদান শহরে একটি আবাসিক এলাকায় গতকাল বিধ্বস্ত হয় একটি সামরিক পরিবহন বিমান। ঘটনাস্থলে উদ্ধারকর্মীদের তৎপরতা l ছবি: এএফপি |
ইন্দোনেশিয়ার
সুমাত্রা দ্বীপের মেদান শহরে গতকাল মঙ্গলবার একটি সামরিক পরিবহন বিমান
বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে বিমানের ১১৩ আরোহীর সবাই নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা
করছেন দেশটির বিমানবাহিনীর প্রধান আগুস সুপ্রিয়াতনা। বিমানটি আবাসিক
এলাকায় বিধ্বস্ত হওয়ায় নিহতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা
হচ্ছে। খবর এএফপি ও বিবিসির।
ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনীর সূত্র জানায়, সুমাত্রা দ্বীপের মেদান বিমানঘাঁটি থেকে হারকিউলিস সি-১৩০ বিমানটি স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৮ মিনিটে উড্ডয়ন করে। এর দুই মিনিট পর সেটি আবাসিক এলাকায় আছড়ে পড়ে। বিমানটিতে ছিলেন মূলত বদলি হয়ে অন্য এলাকায় যোগ দিতে যাওয়া সামরিক কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
বিমানবাহিনীর প্রধান আগুস সুপ্রিয়াতনা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ১২ জন ক্রুসহ মোট ১১৩ জন আরোহী নিয়ে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে। কেউ বেঁচে আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, না, কেউ বেঁচে নেই। একটু আগে ঘটনাস্থল থেকে এসেছি। ইতিমধ্যে ৪৯টি লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’ বিমানবাহিনী প্রধান জানান, উড্ডয়নের পর কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় পাইলট বিমানটি নিয়ে আবারও ঘাঁটিতে ফিরতে চেয়েছিলেন। এ সময় সেটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় বাসিন্দা জানুয়ার (২৬) বলেন, বিমানটি উড়তে শুরু করার সময় দেখলাম এটি কাত হয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। একটু পর দেখি সেটি থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে। এরপর বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনাস্থলে বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় রাস্তায় চলাচলরত কয়েকটি গাড়িতেও আগুন ধরে যায়। দুর্ঘটনার পরপর উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়।
মেদানের পুলিশপ্রধান বলেন, উদ্ধার করা মরদেহগুলো দেখে মনে হয় ভবন ও বিমানে ধ্বংসাবশেষের চাপে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। মেদান হাসপাতালের মুখপাত্র সায়রি সারাগিহ বলেন, শুধু তাঁদের হাসপাতালেই ওই ৪৫টি মরদেহ আনা হয়েছে।
বিমানের আরোহী বাদে আর কেউ নিহত হয়েছেন কি না, তা তাৎক্ষণিকভাবে কেউ বলতে পারছে না। বিমানের ধ্বংসাবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত নতুন গড়ে ওঠা আবাসিক ভবনগুলোতে কেউ ছিল কি না, তা-ও নিশ্চিত করতে পারেননি কর্মকর্তারা।
ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনীর সূত্র জানায়, সুমাত্রা দ্বীপের মেদান বিমানঘাঁটি থেকে হারকিউলিস সি-১৩০ বিমানটি স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৮ মিনিটে উড্ডয়ন করে। এর দুই মিনিট পর সেটি আবাসিক এলাকায় আছড়ে পড়ে। বিমানটিতে ছিলেন মূলত বদলি হয়ে অন্য এলাকায় যোগ দিতে যাওয়া সামরিক কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
বিমানবাহিনীর প্রধান আগুস সুপ্রিয়াতনা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ১২ জন ক্রুসহ মোট ১১৩ জন আরোহী নিয়ে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে। কেউ বেঁচে আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, না, কেউ বেঁচে নেই। একটু আগে ঘটনাস্থল থেকে এসেছি। ইতিমধ্যে ৪৯টি লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’ বিমানবাহিনী প্রধান জানান, উড্ডয়নের পর কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় পাইলট বিমানটি নিয়ে আবারও ঘাঁটিতে ফিরতে চেয়েছিলেন। এ সময় সেটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় বাসিন্দা জানুয়ার (২৬) বলেন, বিমানটি উড়তে শুরু করার সময় দেখলাম এটি কাত হয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। একটু পর দেখি সেটি থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে। এরপর বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনাস্থলে বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় রাস্তায় চলাচলরত কয়েকটি গাড়িতেও আগুন ধরে যায়। দুর্ঘটনার পরপর উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়।
মেদানের পুলিশপ্রধান বলেন, উদ্ধার করা মরদেহগুলো দেখে মনে হয় ভবন ও বিমানে ধ্বংসাবশেষের চাপে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। মেদান হাসপাতালের মুখপাত্র সায়রি সারাগিহ বলেন, শুধু তাঁদের হাসপাতালেই ওই ৪৫টি মরদেহ আনা হয়েছে।
বিমানের আরোহী বাদে আর কেউ নিহত হয়েছেন কি না, তা তাৎক্ষণিকভাবে কেউ বলতে পারছে না। বিমানের ধ্বংসাবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত নতুন গড়ে ওঠা আবাসিক ভবনগুলোতে কেউ ছিল কি না, তা-ও নিশ্চিত করতে পারেননি কর্মকর্তারা।
No comments