সাগরে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমানের পাইলট নিখোঁজ, ডানা উদ্ধার
বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান
বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়েছে। দুর্ঘটনার পর যুদ্ধবিমানটির পাইলট ফ্লাইট
লেফটেন্যান্ট রুম্মান তাহমিদ চৌধুরী নিখোঁজ রয়েছেন। চট্টগ্রামের পতেঙ্গায়
বিমানবাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় উড্ডয়নের আধা
ঘণ্টার মধ্যে বিমানটি সাগরে বিধ্বস্ত হয়।
নিখোঁজ পাইলট ও যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের সন্ধানে বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও বন্দর কর্তৃপক্ষ সাগরে তল্লাশি চালাচ্ছে। বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বিমানের দুটি ডানার কিছু অংশ উদ্ধার করা হয়েছে। রাত আটটা পর্যন্ত পাইলটের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। প্রচণ্ড ঢেউ ও সাগর উত্তাল থাকায় উদ্ধার অভিযান চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে বলে কোস্টগার্ডের এক কর্মকর্তা জানান।
এর আগে গত ১৩ মে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ ও দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত হেলিকপ্টার এমআই সেভেনটিন চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের পাশে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনায় পাইলটসহ তিন আরোহী আহত হন। পরে স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত সারোয়ার চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে মারা যান।
বিমানবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ১১টায় এফ-৭ যুদ্ধবিমানটি ঘাঁটি থেকে উড্ডয়নের পর ১১টা ১৪ মিনিটে নিয়ন্ত্রণ টাওয়ারের সংযোগের সঙ্গে এর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সাড়ে ১১টায় বিমানটি বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। তবে কী কারণে যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে, তা জানা যায়নি।
পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত থেকে পাঁচ নটিক্যাল (প্রতি নটিক্যাল মাইল ১ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার) মাইল দূরে বিমানটি সাগরে বিধ্বস্ত হয় বলে উদ্ধারকাজে নিয়োজিত কোস্টগার্ড পূর্বাঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (গোয়েন্দা) লেফটেন্যান্ট কমান্ডার দরুল হুদা জানান।
কোস্টগার্ড সূত্র জানায়, নৌবাহিনীর তিনটি জাহাজ সুরভী, মধুমতি ও অতন্দ্র, কোস্টগার্ডের একটি জাহাজ তৌফিক এবং তিনটি মেটালিক শার্প বোট, চট্টগ্রাম বন্দরের তিনটি জাহাজ ও বিমানবাহিনীর তিনটি হেলিকপ্টার উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।
সাগরে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার দৃশ্য দেখার দাবি করেছেন বহির্নোঙরে অবস্থান করা জাহাজ আলেকজান্ডারের ওয়াচম্যান মো. বাবুল। তিনি সাংবাদিকদের জানান, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একটি বিমান সাগরে পড়ে যেতে দেখি। এরপর জাহাজের কর্মকর্তারা বিষয়টি কোস্টগার্ডকে জানান।’
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (প্রশাসন) জাফর আলম জানান, বন্দরের উদ্ধারকারী জাহাজ কান্ডারি-১০, তেল অপসারণকারী জাহাজ বে-ক্লিনার এবং অ্যাম্বুলেন্স শিপ সাগরে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
নিখোঁজ পাইলট তাহমিদের বাবা আবদুল কাদের চৌধুরী ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা। তাঁদের বাড়ি আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর এলাকায়।
নিখোঁজ পাইলট ও যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের সন্ধানে বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও বন্দর কর্তৃপক্ষ সাগরে তল্লাশি চালাচ্ছে। বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বিমানের দুটি ডানার কিছু অংশ উদ্ধার করা হয়েছে। রাত আটটা পর্যন্ত পাইলটের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। প্রচণ্ড ঢেউ ও সাগর উত্তাল থাকায় উদ্ধার অভিযান চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে বলে কোস্টগার্ডের এক কর্মকর্তা জানান।
এর আগে গত ১৩ মে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ ও দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত হেলিকপ্টার এমআই সেভেনটিন চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের পাশে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনায় পাইলটসহ তিন আরোহী আহত হন। পরে স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত সারোয়ার চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে মারা যান।
বিমানবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ১১টায় এফ-৭ যুদ্ধবিমানটি ঘাঁটি থেকে উড্ডয়নের পর ১১টা ১৪ মিনিটে নিয়ন্ত্রণ টাওয়ারের সংযোগের সঙ্গে এর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সাড়ে ১১টায় বিমানটি বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। তবে কী কারণে যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে, তা জানা যায়নি।
পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত থেকে পাঁচ নটিক্যাল (প্রতি নটিক্যাল মাইল ১ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার) মাইল দূরে বিমানটি সাগরে বিধ্বস্ত হয় বলে উদ্ধারকাজে নিয়োজিত কোস্টগার্ড পূর্বাঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (গোয়েন্দা) লেফটেন্যান্ট কমান্ডার দরুল হুদা জানান।
কোস্টগার্ড সূত্র জানায়, নৌবাহিনীর তিনটি জাহাজ সুরভী, মধুমতি ও অতন্দ্র, কোস্টগার্ডের একটি জাহাজ তৌফিক এবং তিনটি মেটালিক শার্প বোট, চট্টগ্রাম বন্দরের তিনটি জাহাজ ও বিমানবাহিনীর তিনটি হেলিকপ্টার উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।
সাগরে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার দৃশ্য দেখার দাবি করেছেন বহির্নোঙরে অবস্থান করা জাহাজ আলেকজান্ডারের ওয়াচম্যান মো. বাবুল। তিনি সাংবাদিকদের জানান, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একটি বিমান সাগরে পড়ে যেতে দেখি। এরপর জাহাজের কর্মকর্তারা বিষয়টি কোস্টগার্ডকে জানান।’
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (প্রশাসন) জাফর আলম জানান, বন্দরের উদ্ধারকারী জাহাজ কান্ডারি-১০, তেল অপসারণকারী জাহাজ বে-ক্লিনার এবং অ্যাম্বুলেন্স শিপ সাগরে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
নিখোঁজ পাইলট তাহমিদের বাবা আবদুল কাদের চৌধুরী ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা। তাঁদের বাড়ি আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর এলাকায়।
No comments