সুইস ব্যাংকে যাওয়া টাকা ক্ষমতাসীনদের: খালেদা
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের শরিক ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ইফতার অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারম্যান খালেদা জিয়া। ছবি: বিএনপি অফিস |
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশ থেকে যে টাকাগুলো রাখা হয়েছে সেগুলো ক্ষমতাসীনদের টাকা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের শরিক ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ইফতার অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া এ মন্তব্য করেন।
খালেদা জিয়া বলেন, ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি ও লুটপাটের টাকা বিভিন্নভাবে বিদেশে পাচার হচ্ছে। দেশে লুটপাট চলছে। বিদেশে টাকা পাচার হচ্ছে। সুইস ব্যাংকে টাকা বাড়ছে। যাঁরা ক্ষমতায় আছেন, এই টাকা তাঁদের। কিন্তু তাঁরা এই টাকা ভোগ করতে পারবেন না।
ব্রাজিল থেকে গম আমদানির কথা উল্লেখ করে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, যে গম গরুরও খাদ্য হতে পারে না, সরকার মানুষকে সে বিষাক্ত গম খাইয়ে মারতে চায়। এর মাধ্যমে তারা কোটি কোটি টাকা বানিয়ে বিদেশে পাচার করেছে। মানি লন্ডারিংয়ে তাদের (সরকার) লোকেরা জড়িত। অথচ তাদের ধরা হয় না।
খালেদা জিয়া বলেন, দেশে অত্যাচার, জুলুম, গুম, খুন চলছে। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক নয়, পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। সরকার টিকে আছে পুলিশের জোরে। যার কারণে সরকার তাদের কথা শুনতে বাধ্য হচ্ছে। তাই পুলিশ এখন বেপরোয়া ও ‘ফ্রি হ্যান্ড’ হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে তারাই দেশ চালাচ্ছে।
খালেদা জিয়া এই দুরবস্থা থেকে দেশকে বাঁচাতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘জনগণকে বলব শুধু আমাদের দিকে তাকিয়ে নয়, দেশকে রক্ষা করতে হলে আপনাদেরও যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে।’
বিচার বিভাগ স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে চলছে না বলে অভিযোগ করে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, ‘প্রধান বিচারপতি বলেছেন তাঁরা এখন নিয়ন্ত্রিত। নিম্ন আদালতকে সরকারের কথা মতো চলতে হয়। বিচারকেরা সব দলীয়। সে জন্য শত অপরাধের পরও আওয়ামী লীগের লোক হলে জামিন পায়, মাফ পায়। আর বিএনপির হলে জামিন নেই, বিনা দোষে সাজা ভোগ করতে হয়।’
ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের সভাপতিত্বে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি অলি আহমদ, খেলাফত মজলিশের আমির মুহাম্মদ ইসহাক, ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানিসহ শরিক দলের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের শরিক ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ইফতার অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া এ মন্তব্য করেন।
খালেদা জিয়া বলেন, ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি ও লুটপাটের টাকা বিভিন্নভাবে বিদেশে পাচার হচ্ছে। দেশে লুটপাট চলছে। বিদেশে টাকা পাচার হচ্ছে। সুইস ব্যাংকে টাকা বাড়ছে। যাঁরা ক্ষমতায় আছেন, এই টাকা তাঁদের। কিন্তু তাঁরা এই টাকা ভোগ করতে পারবেন না।
ব্রাজিল থেকে গম আমদানির কথা উল্লেখ করে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, যে গম গরুরও খাদ্য হতে পারে না, সরকার মানুষকে সে বিষাক্ত গম খাইয়ে মারতে চায়। এর মাধ্যমে তারা কোটি কোটি টাকা বানিয়ে বিদেশে পাচার করেছে। মানি লন্ডারিংয়ে তাদের (সরকার) লোকেরা জড়িত। অথচ তাদের ধরা হয় না।
খালেদা জিয়া বলেন, দেশে অত্যাচার, জুলুম, গুম, খুন চলছে। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক নয়, পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। সরকার টিকে আছে পুলিশের জোরে। যার কারণে সরকার তাদের কথা শুনতে বাধ্য হচ্ছে। তাই পুলিশ এখন বেপরোয়া ও ‘ফ্রি হ্যান্ড’ হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে তারাই দেশ চালাচ্ছে।
খালেদা জিয়া এই দুরবস্থা থেকে দেশকে বাঁচাতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘জনগণকে বলব শুধু আমাদের দিকে তাকিয়ে নয়, দেশকে রক্ষা করতে হলে আপনাদেরও যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে।’
বিচার বিভাগ স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে চলছে না বলে অভিযোগ করে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, ‘প্রধান বিচারপতি বলেছেন তাঁরা এখন নিয়ন্ত্রিত। নিম্ন আদালতকে সরকারের কথা মতো চলতে হয়। বিচারকেরা সব দলীয়। সে জন্য শত অপরাধের পরও আওয়ামী লীগের লোক হলে জামিন পায়, মাফ পায়। আর বিএনপির হলে জামিন নেই, বিনা দোষে সাজা ভোগ করতে হয়।’
ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের সভাপতিত্বে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি অলি আহমদ, খেলাফত মজলিশের আমির মুহাম্মদ ইসহাক, ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানিসহ শরিক দলের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments