দেশে দেশে হত্যা ও সহিংসতার খতিয়ান by মঈনুল আলম

ক. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলেতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার প্রফেসর এম স্টিভেন ফিশ ইসলামের সাথে সহিংসতার কী পরিমাণ সম্পৃক্ততা, এর ওপর গবেষণা করে আর মুসলিমস ডিস্টিংটিভ (মুসলিমরা কি পৃথক) নামে একটি বই প্রকাশ করেছেন।
বইটিতে তিনি তার গবেষণালব্ধ সত্যটি প্রকাশ করেছেন এভাবে লিখে- তিনি দেখেছেন, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে খুনের হার লণীয়ভাবে কম এবং রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনার হারও একই কম পর্যায়ের চেয়ে অধিক নয়। অধ্যাপক ফিশ বইয়ে লিখেছেন, ‘ইসলাম কি সহিংস?’ এ প্রশ্ন যদি আমাকে করা হয়, জবাব হবে, ‘মোটেই নয়।’
এ ধরনের একাধিক তথ্য প্রকাশিত হয়েছে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্র, নিউ ইয়র্ক টাইমসের (জানুয়ারি ১৮-১৯ সংখ্যায়) প্রথম পৃষ্ঠায় ‘অ্যাটাকস কমপেল মুসলিমস টু রিফেক্ট’ (হামলা মুসলিমদের ভাবতে বাধ্য করছে) শিরোনামে প্রকাশিত ফার্স্ট লিড প্রতিবেদনে। এতে ইসলাম সম্পর্কে পাশ্চাত্যের একাধিক দার্শনিক ও গবেষকের ইতিবাচক বক্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে, যা পত্রিকা পাঠক মুসলমানদের জানা ছিল না; এমনকি ধারণারও অতীত ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাশ্চাত্যে হাতেগোনা কিছু অমুসলিম গবেষক উঠে পড়ে লেগেছেন এটা দেখাতে যে, ইসলাম ঐতিহ্যগতভাবে খ্রিষ্টান ও ইহুদি ধর্মের চেয়ে অধিক সহিংস। পবিত্র কুরআনের কোনো কোনো আয়াত উল্লেখ করে তারা এটা ‘প্রমাণ’ করার চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু ওল্ড টেস্টামেন্টের ‘বুক অব জোশুয়া’তে সহিংসতাকে অনুমোদন দিয়ে অনেক ধর্মীয় বাণী রয়েছে। তেমনি ‘নিউ টেস্টামেন্ট’-এর ‘বুক অব রিভিলেশন’-এ অথবা বাইবেলের বাণীর লেখক ম্যাথু যিশুর উক্তি হিসেবে লিখেছেন, ‘শান্তি স্থাপনের জন্য আসিনি, কিন্তু তরবারি নিয়ে এসেছি।’ এসব গবেষকের কাছে এই বক্তব্য উপস্থাপন করে যখন বলা হয় এগুলো ব্যাখ্যা করে তারা প্রমাণ করুন যে তাদের ধর্ম কম সহিংস, তখন তারা পড়ে যান বেকায়দায়।
গুরুত্বসহ পয়গম্বর মুহাম্মাদ সা: শত্র“র প্রতি মহত্ত্ব ও মা প্রদর্শনের যে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন এবং ধর্মবিষয়ে কোনো জবরদস্তি নেই বলে যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অথবা আত্মরার সময়ও সংযত থাকার যে নির্দেশ দিয়েছেন, তার উল্লেখ করেন পাশ্চাত্যের অমুসলিম এবং আরব বিশ্বের মুসলিম পণ্ডিত ও গবেষকেরা। কুরআনের প্রাসঙ্গিক আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের যারা আক্রমণ করে, আল্লাহর পথে তাদের প্রতিরোধ করো। তবে সীমালঙ্ঘন করো না, আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।’
অক্সফোর্ড এনসাইকোপিডিয়া অব ইসলাম অ্যান্ড পলিটিকসের সম্পাদক এমাদ শাহিন ইসলামে সহিংসতার প্রশ্রয় প্রদান করাকে ক্যাথলিক গির্জায় ‘ন্যায়যুদ্ধ’ বলে যা শিা দেয়া হয়, তার সাথে তুলনা করে দেখিয়েছেন। তবে তিনি বলেন, শত বছর ধরে পাশ্চাত্যের ঔপনিবেশিক দখলদারিত্ব এবং তার প্রতি আরবদের প্রতিক্রিয়ার পরিণতিতে ইসলাম মানুষের এখন সত্যিকারভাবে আত্মপরিচয়, সম্প্রদায়বোধ, ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা এবং জাতিত্ববোধের আবেগের আশ্রয় হয়ে উঠছে। এসব ভাবাবেগ একটি শব্দে ইসলামের মধ্যে নিষিক্ত হয়েছে। এই বাক্যটি দিয়ে নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনটির সমাপ্তি টানা হয়েছে।
খ. পাশ্চাত্যের গবেষণায় প্রকাশ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলেতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার প্রফেসর এম স্টিভেন ফিশ ইসলামের সাথে সহিংসতার কী পরিমাণ সম্পৃক্ততা তার ওপর গবেষণা করে ‘আর মুসলিমস ডিস্টিঙ্কটিভ?’ (মুসলিমরা কি পৃথক?) নামে একটি বই প্রকাশ করেছেন।
বইটিতে তিনি তার গবেষণালব্ধ সত্যটি প্রকাশ করেছেন এভাবে, ‘তিনি দেখেছেন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে খুনের হার লক্ষণীয়ভাবে কম এবং রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনার হারও একই কম পর্যায়ের চেয়ে অধিক নয়।’ অধ্যাপক ফিশ লিখেছেন, ‘ইসলাম কি সহিংস?’ এ প্রশ্ন যদি আমাকে করা হয় আমার জবাব হবে, ‘মোটেই নয়।’ এটাসহ একাধিক তথ্য প্রকাশিত হয়েছে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্র ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর (জানুয়ারি ১৮-১৯ সংখ্যায়) প্রথম পৃষ্ঠায় ‘অ্যাটাকস কমপেল মুসলিমস টু রিফেক্ট’ (আক্রমণ মুসলিমদের ভাবতে বাধ্য করছে। শিরোনামে প্রকাশিত ফার্স্ট লিড প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে ইসলাম সম্পর্কে পাশ্চাত্যের একাধিক দার্শনিক ও গবেষকের ইতিবাচক বক্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে যা পত্রিকা পাঠক মুসলমানদের জানা ছিল না, এমনকি ধারণাতীত ছিল।
এতে বলা হয়, পাশ্চাত্যে হাতেগোনা কিছু অমুসলিম গবেষক উঠে পড়ে লেগেছেন এটা দেখাতে যে, ইসলাম ঐতিহ্যগতভাবে খ্রিষ্টান ও ইহুদি ধর্মের চেয়ে অধিক সহিংস। পবিত্র কুরআনের কোনো কোনো আয়াত উল্লেখ করে তারা এটা প্রমাণ করার চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু ওল্ড টেস্টামেন্টের ‘বুক অব জোশুয়া’তে সহিংসতাকে অনুমোদন দিয়ে অনেক ধর্মীয় বাণী রয়েছে। তেমনি নিউ টেস্টামেন্টের ‘বুক অব রিভিলেশনে’। এ ছাড়া বাইবেলের বাণীগুলোর লেখক ম্যাথু যিশুর উক্তি বলে উল্লেখপূর্বক লিখেছেন, ‘আমি শান্তি স্থাপনের জন্য আসিনি, কিন্তু তরবারি নিয়ে এসেছি।’ এসব গবেষকের কাছে এই বক্তব্যগুলো উপস্থাপন করে যখন বলা হয়, এগুলো ব্যাখ্যা করে তারা প্রমাণ করুন যে তাদের নিজেদের ধর্ম কম সহিংস, তখন তারা বেকায়দায় পড়ে যান। পাশ্চাত্যের অমুসলিম এবং আরব বিশ্বের মধ্যপ্রবাহের মুসলিম পণ্ডিত ও গবেষকেরা গুরুত্বসহকারে উল্লেখ করেন, পয়গম্বর মুহাম্মাদ সা: শত্রুর প্রতি মহত্ত্ব ও ক্ষমা প্রদর্শনের কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন এবং ‘ধর্ম বিষয়ে কোনো জবরদস্তি নেই’ বলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অথবা ‘আত্মরক্ষার সময়ও সংযত থাকার’ নির্দেশ দিয়েছেন। কুরআনের এই আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের যারা আক্রমণ করে আল্লাহর পথে তাদের প্রতিরোধ করো, তবে সীমা লঙ্ঘন করো না, আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।’
গ. নিউ ইয়র্ক পুলিশে বাংলাদেশীরা বেশি চাকরি পাচ্ছেন!
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশীরা জাতিগতভাবে এমন এক কৃতিত্ব অর্জন করছেন, যে সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষ সামান্যই অবগত। যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম নগরী নিউ ইয়র্কের জনসংখ্যার মাত্র এক শতাংশ বাংলাদেশী। কিন্তু এ নগরীর ট্রাফিক পুলিশের শতকরা ১৫ জন সদস্যই বাংলাদেশ থেকে আগত অভিবাসী এবং আবাসিকেরা!
সরকারি লোকগণনা অনুসারে, নিউ ইয়র্ক নগরীতে ৭৪ হাজারের কিছু বেশি বাংলাদেশী বাস করছেন। পৃথিবীর অন্যান্য দেশ ও অঞ্চল থেকে আগত বসবাসকারীদের সংখ্যা গোষ্ঠীর ভিত্তিতে এর চেয়ে অনেক বেশি হলেও নিউ ইয়র্কে ইয়েলো ক্যাব ট্যাক্সি চালানোর জন্য যাদের নতুন লাইসেন্স প্রদান করা হয়, তাদের মধ্যে বাংলাদেশীদের সংখ্যাই সর্বাধিক। যারা বাংলাদেশে থাকতে কখনো গাড়ি ড্রাইভ করেননি, তাদের অনেকেও নিউ ইয়র্কে যথা নিয়মে টেস্টগুলোয় উত্তীর্ণ হয়ে ট্যাক্সি চালানোর লাইসেন্স পাচ্ছেন।
নিউ ইয়র্কে ট্যাক্সি চালানোতে বাংলাদেশীদের প্রাধান্যকে এখন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিউ ইয়র্কের ট্রাফিক পুলিশের পেশায় ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় তাদের দৃশ্যমানতা। এক দশক আগে নিউ ইয়র্কে নবাগত বাংলাদেশীদের রুজি-রোজগারের প্রধান পথ ছিল ট্যাক্সিক্যাব ড্রাইভ করা। কিন্তু গত দশকে নিউ ইয়র্ক ট্রাফিক পুলিশের (ট্রাফিক এজেন্ট) চাকরির দিকে বাংলাদেশীদের আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এই সার্ভিসে ক্রমবর্ধমান হারে বাংলাদেশীরা প্রবেশ করছেন। ‘ট্রাফিক এজেন্ট’দের ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট রবার্ট ক্যাসার বলেছেন, নিউ ইয়র্কের ট্রাফিক পুলিশে কর্মরত তিন হাজার ‘ট্রাফিক এজেন্ট’-এর শতকরা ১৫ জন বাংলাদেশী।
ব্যাপারটি এমন লণীয় হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রভাবশালী সংবাদপত্রগুলোর অন্যতম নিউ ইয়র্ক টাইমস ্ তার ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেন্ড’ (বিশ্ব প্রবাহ) বিভাগে ‘ফ্রম বাংলাদেশ টু দ্য নিউ ইয়র্ক ট্রাফিক স্কোয়াড’ (বাংলাদেশ থেকে নিউ ইয়র্কের ট্রাফিক পুলিশ বাহিনীতে) শিরোনামে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতি মাসে গড়ে চারজন হারে বাংলাদেশী চাকরি পাচ্ছেন নিউ ইয়র্ক ট্রাফিক পুলিশে। এ হারে, এক দশকে এখানে ট্রাফিক পুলিশে বাংলাদেশী ‘ট্রাফিক এজেন্ট’এর সংখ্যা ৪০০-এ দাঁড়িয়েছে। তাদের প্রারম্ভিক বেতন বছরে ২৯ হাজার মার্কিন ডলার, তার সাথে ‘উদার’ ইন্স্যুরেন্স এবং পেনশন ব্যবস্থা। ট্রাফিক এজেন্টের চাকরি পাওয়ার জন্য কলেজশিা এবং যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব থাকার প্রয়োজন নেই। তবে চাকরিপ্রার্থীকে হাইস্কুল উত্তীর্ণ হতে হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রে চাকরি করার আইনগত অনুমতি থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বাসিন্দা হওয়া এই অনুমতি লাভের জন্য বাধ্যতামূলক নয়।
অবশ্য খুব সহজ নয় ‘ট্রাফিক এজেন্ট’-এর কাজটা। সারা বছর গ্রীষ্মে ঘর্মাক্ত কলেবরে, শীতে তীব্র ঠাণ্ডায় কাঁপতে কাঁপতে ট্রাফিক এজেন্টকে পার্কিং পাসবিহীন এবং যেখানে সেখানে পার্ক করা গাড়িতে পার্কিং টিকিট (জরিমানা আদেশ) বসাতে হয় গাড়ির উইন্ডস্ক্রিন ওয়াইপারের নিচে। এ কাজ করার ক্ষেত্রে অনেক সময় চালকের গালিগালাজ ও হুমকি শুনতে হয়। কোনো কোনো নবাগত বাংলাদেশী ট্রাফিক এজেন্ট এ ধরনের গালিগালাজ ও হুমকিতে বিচলিত বোধ করলেও দায়িত্ব পালন করে যেতে হয়।
সম্প্রতি বাংলাদেশে একাধিক গার্মেন্ট কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড এবং অন্যান্য দুষ্কর্মে বহু নরনারীর প্রাণহানিতে বিদেশে বাংলাদেশের ইমেজ দারুণভাবে তিগ্রস্ত হলেও নিউ ইয়র্ক ট্রাফিক পুলিশে বাংলাদেশীদের উপস্থিতি দেশের ইমেজকে অনেকটা সমুন্নত রেখেছে।
নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর প্রতিবেদনে শেখ জামানের অভিজ্ঞতা বর্ণিত হয়েছে। তিনি বাংলাদেশের পুলিশ সার্ভিসে স্থায়ী চাকরি করতেন। ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসে নিউ ইয়র্ক বিমানবন্দরে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি নেন। পুলিশ ডিপার্টমেন্টে তিনি চাকরি পেতে পারেন, এমন কল্পনাও করতে পারতেন না। নিউ ইয়র্ক নগরীতে বহু বাংলাদেশীকে পুলিশ ইউনিফর্ম পরে কর্মরত দেখে বিস্মিত হলেন। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করে জানতে পারলেন, ট্রাফিক বিভাগে চাকরি পাওয়া অপোকৃত সহজ। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী, তিনি ২০০৮ সালে নিউ ইয়র্ক সিভিল সার্ভিস টেস্ট দিলেন। উত্তীর্ণ হয়ে পরের বছরেই নিউ ইয়র্ক ট্রাফিক পুলিশ স্কোয়াডে যোগ দিলেন।
বাংলাদেশীদের জন্য নিউ ইয়র্ক ট্রাফিক পুলিশে চাকরি পাওয়া সহজ, এ কথা মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়তে থাকায় অনেক বাংলাদেশী এ চাকরির দিকে এগিয়ে আসছেন। খান নামের এক বাংলাদেশী এখানে ট্রাফিক পুলিশ স্কোয়াডে চাকরি করেন এবং তিনি ট্রাফিক পুলিশ ইউনিয়নের একজন সদস্য। তিনি বাংলাদেশীদের জন্য সেমিনারের আয়োজন করে নবাগত বাংলাদেশীদের কিভাবে সিভিল সার্ভিস পরীায় উত্তীর্ণ হওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে, সেসব বিষয়ে তথ্য ও কাগজপত্র প্রদান করেন।
বাংলাদেশী ট্রাফিক এজেন্টদের মধ্যে শতাধিক ব্যক্তি তাদের উচ্চমানের উপযুক্ততা ও দতা প্রমাণ করে নিউ ইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের রেগুলার অফিসার ক্যাডারে স্থায়ী পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ কর্মকর্তা হয়েছেন।
লেখক : প্রবীণ প্রবাসী সাংবাদিক
moyeenlalam@hotmail.com

No comments

Powered by Blogger.