আব্বাস-মিন্টুর ওপর মামলার বোঝা, খোকন-আনিস শূন্য
নির্বাচন
কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র
পদপ্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের নামে ৩৭টি মামলা।
তবে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী সাঈদ খোকনের নামে কোনো মামলা
নেই।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী আবদুল আউয়াল মিন্টুর নামে ১৩টি মামলা থাকলেও আওয়ামী লীগ-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী আনিসুল হকের নামে কোনো মামলা নেই। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রার্থীদের দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। বিএনপির নেতাদের দাবি, তাঁদের দুই প্রার্থীর বিরুদ্ধে দায়ের করা অধিকাংশ মামলাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
ঢাকা দক্ষিণে আওয়ামী লীগের নেতা সাঈদ খোকনের নামে অতীতে পাঁচটি মামলা থাকলেও সেগুলোতে তিনি অব্যাহতি পেয়েছেন। বিস্ফোরক দ্রব্য ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে এসব মামলা হয়েছিল। মির্জা আব্বাসের হলফনামায় ৬১টি মামলার বিবরণ রয়েছে। এর মধ্যে বর্তমান সরকারের আমলে ৩৭টি ও আগের ২৪টি মামলা রয়েছে। এ আমলের মামলাগুলোর মধ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য আইন, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, দ্রুত বিচার এবং দুর্নীতি দমন আইনে দায়ের করা মামলা আছে। অতীতের ২৪টি মামলায় অব্যাহতি ও খালাস পেয়েছেন আব্বাস। বিএনপি-সমর্থিত অপর প্রার্থী আবদুস সালামের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে।
হলফনামায় ছয়টি মামলার তথ্য উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ-সমর্থিত প্রার্থী বজলুর রশিদ ফিরোজ। তাঁর ছয়টি মামলার মধ্যে চারটিতে তিনি অব্যাহতি পেয়েছেন। চারটি মামলার তথ্য হলফনামায় উল্লেখ করেছেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী আবদুর রহমান।
হলফনামা অনুযায়ী, উত্তরের মেয়র পদপ্রার্থী ও বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল আওয়াল মিন্টুর নামে ১৩টি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২০১৩ সালে পাঁচটি, ২০১৪ সালে একটি ও চলতি বছরে পাঁচটি মামলা করা হয়েছে।
একই নির্বাচনী এলাকায় মিন্টুর ছেলে তাবিথ আউয়ালের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। মামলা নেই আনিসুল হকের নামে। তাঁর দেওয়া হলফনামায় বেশ বড় ও গাঢ় কালি দিয়ে ‘প্রযোজ্য নহে’ লেখা রয়েছে।
মামলা নেই ঢাকা উত্তরের প্রার্থী আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সাংসদ সারাহ বেগম কবরীর নামেও। তবে জাতীয় পার্টি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী বাহাউদ্দিনের নামে ২০০৬ সালে দ্রুত বিচার আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। বর্তমানে সেটি উচ্চ আদালতে স্থগিত আছে। বিএনপির সাবেক নেতা চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকীর ছেলে ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে দায়ের করা একটি মামলা রয়েছে। বর্তমানে যেটি হাইকোর্টের আদেশে স্থগিত রয়েছে। এ ছাড়া সিপিবির আবদুল্লাহ আল ক্বাফী, বিকল্পধারার মাহি বি চৌধুরীর নামেও কোনো মামলা নেই।
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান: উত্তরের মেয়র পদপ্রার্থী আনিসুল হক ২২টি প্রতিষ্ঠানের মালিক। তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা এমএ। বছরে তাঁর আয় ৭৫ লাখ ৮২ হাজার টাকা। বাড়িভাড়া পান ২ লাখ ৪০ হাজার, ব্যবসায় (পারিতোষিক) আয় ২৫ লাখ ৯২ হাজার টাকা, শেয়ার ও ব্যাংক আমানতে আয় ১ লাখ ৬১ হাজার ১৫৬ টাকা। এফডিআরে আয় ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮৩১ টাকা। এসব খাত থেকে তাঁর স্ত্রীর আয় ৮৪ লাখ ৯৩ হাজার ৪৬২ টাকা। তাঁর ছেলের আয় ২ লাখ ৯১ হাজার ৫১৯ টাকা। তাঁর দুই মেয়ের আয় ২২ লাখ ৩৮ হাজার ৪৬০ টাকা।
আনিসুল হকের নিজ নামে অস্থাবর সম্পদ আছে ২২ কোটি ৭৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮৪৪ টাকার। নগদ টাকার পরিমাণ ১ কোটি ৯৫ লাখ ১৩ হাজার ৩০ টাকা। ব্যাংকে জমা ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯৯ টাকা। শেয়ার রয়েছে ১১ কোটি ৪৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫০০ টাকার। স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগের পরিমাণ ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৪৫ হাজার ৬৮৬ টাকা। স্বর্ণালঙ্কার আছে ১১ লাখ ১২ হাজার ৭৫০ টাকার। স্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৫৬ কোটি ২ লাখ ৬৬ হাজার ৪৪৭ টাকা। অকৃষি জমির দাম ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৬৮ হাজার ৬৭৫ টাকার। ঋণ আছে ৫ কোটি ২৯ লাখ ৪৭ হাজার ৮৯৭ টাকা।
আবদুল আউয়াল মিন্টু কৃষি, অর্থনীতি ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপনায় এমএসসি পাস করেছেন। ১৪টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাঁর। বার্ষিক আয় ৫ কোটি ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫০৩ টাকা। কৃষি খাতে আয় ৩ কোটি ৫০ লাখ ৯৯ হাজার ৫২২ টাকা। বাড়িভাড়া পান ৯ লাখ ৪ হাজার ৫০০ টাকা। ব্যবসায় (পারিতোষিক) আয় ৯৩ লাখ টাকা। শেয়ার ও ব্যাংক আমানতে আয় ২৪ লাখ ৩০ হাজার ৬৭০ টাকা। এ ছাড়াও অন্যান্য মূলধনী লাভ ৪১ লাখ ১০ হাজার ৮১১ টাকা।
মিন্টুর অস্থাবর সম্পদ আছে ৫৩ কোটি ৯৮ লাখ ৬৩ হাজার ২১৭ টাকার। তাঁর স্ত্রীর আছে ৯ কোটি ১২ লাখ ১৭ হাজার ৫৪৩ টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ টাকা ৮ লাখ ৫০ হাজার ৩২০ টাকা, স্ত্রীর নামে ৭ লাখ ৭৭ হাজার ৭৪৩ টাকা। ব্যাংকে জমা ৬৮ কোটি ৮৯ লাখ ২৬ হাজার ৩৮৬ টাকা। শেয়ার রয়েছে ৪০ কোটি ৫৮ লাখ ৯০ হাজার ৬৫০ কোটি টাকার। স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ রয়েছে ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৫৪ টাকা। পুরোনো কয়েন, সরকারের কাছে জমা, অগ্রিম ও ঋণ প্রদান এবং জীবন বিমা খাতে আছে ১১ কোটি ৫১ লাখ ৯১ হাজার ৬৬৩ টাকা।
মিন্টুর স্থাবর সম্পদের মধ্যে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ১৪ হাজার ৮৩০ টাকার অকৃষি জমি। নিজ নামে ২৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৫৪ টাকার বাড়ি, স্ত্রীর নামে ১৯ লাখ ৪১ হাজার ৪২৩ টাকা মূল্যের একটি বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়াও যৌথ মালিকানাধীন বাড়ি রয়েছে ৬১ লাখ ৭৬ হাজার ১৪৯ টাকা মূল্যের। তবে আবদুল আউয়াল মিন্টু তাঁর ছেলে তাফসির মোহাম্মদ আউয়ালের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন ১ কোটি ৮১ লাখ টাকা। সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট থেকে ঋণ ১ কোটি ৮১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। ফ্ল্যাট ভাড়া থেকে অগ্রিম নিয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার টাকা। ব্যাংক ঋণ নিয়েছেন এক কোটি ৪৭ লাখ ২৬ হাজার ৩১৭ টাকা।
হলফনামা অনুযায়ী, অর্থ-সম্পদের দিক থেকে এগিয়ে আছেন মিন্টু। তবে আনিসের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বেশি। অন্যদিকে মিন্টুর দেনা ছেলের কাছে আর আনিসের চেয়ে বেশি সম্পদ রয়েছে তাঁর স্ত্রীর।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী আবদুল আউয়াল মিন্টুর নামে ১৩টি মামলা থাকলেও আওয়ামী লীগ-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী আনিসুল হকের নামে কোনো মামলা নেই। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রার্থীদের দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। বিএনপির নেতাদের দাবি, তাঁদের দুই প্রার্থীর বিরুদ্ধে দায়ের করা অধিকাংশ মামলাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
ঢাকা দক্ষিণে আওয়ামী লীগের নেতা সাঈদ খোকনের নামে অতীতে পাঁচটি মামলা থাকলেও সেগুলোতে তিনি অব্যাহতি পেয়েছেন। বিস্ফোরক দ্রব্য ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে এসব মামলা হয়েছিল। মির্জা আব্বাসের হলফনামায় ৬১টি মামলার বিবরণ রয়েছে। এর মধ্যে বর্তমান সরকারের আমলে ৩৭টি ও আগের ২৪টি মামলা রয়েছে। এ আমলের মামলাগুলোর মধ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য আইন, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, দ্রুত বিচার এবং দুর্নীতি দমন আইনে দায়ের করা মামলা আছে। অতীতের ২৪টি মামলায় অব্যাহতি ও খালাস পেয়েছেন আব্বাস। বিএনপি-সমর্থিত অপর প্রার্থী আবদুস সালামের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে।
হলফনামায় ছয়টি মামলার তথ্য উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ-সমর্থিত প্রার্থী বজলুর রশিদ ফিরোজ। তাঁর ছয়টি মামলার মধ্যে চারটিতে তিনি অব্যাহতি পেয়েছেন। চারটি মামলার তথ্য হলফনামায় উল্লেখ করেছেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী আবদুর রহমান।
হলফনামা অনুযায়ী, উত্তরের মেয়র পদপ্রার্থী ও বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল আওয়াল মিন্টুর নামে ১৩টি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২০১৩ সালে পাঁচটি, ২০১৪ সালে একটি ও চলতি বছরে পাঁচটি মামলা করা হয়েছে।
একই নির্বাচনী এলাকায় মিন্টুর ছেলে তাবিথ আউয়ালের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। মামলা নেই আনিসুল হকের নামে। তাঁর দেওয়া হলফনামায় বেশ বড় ও গাঢ় কালি দিয়ে ‘প্রযোজ্য নহে’ লেখা রয়েছে।
মামলা নেই ঢাকা উত্তরের প্রার্থী আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সাংসদ সারাহ বেগম কবরীর নামেও। তবে জাতীয় পার্টি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী বাহাউদ্দিনের নামে ২০০৬ সালে দ্রুত বিচার আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। বর্তমানে সেটি উচ্চ আদালতে স্থগিত আছে। বিএনপির সাবেক নেতা চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকীর ছেলে ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে দায়ের করা একটি মামলা রয়েছে। বর্তমানে যেটি হাইকোর্টের আদেশে স্থগিত রয়েছে। এ ছাড়া সিপিবির আবদুল্লাহ আল ক্বাফী, বিকল্পধারার মাহি বি চৌধুরীর নামেও কোনো মামলা নেই।
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান: উত্তরের মেয়র পদপ্রার্থী আনিসুল হক ২২টি প্রতিষ্ঠানের মালিক। তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা এমএ। বছরে তাঁর আয় ৭৫ লাখ ৮২ হাজার টাকা। বাড়িভাড়া পান ২ লাখ ৪০ হাজার, ব্যবসায় (পারিতোষিক) আয় ২৫ লাখ ৯২ হাজার টাকা, শেয়ার ও ব্যাংক আমানতে আয় ১ লাখ ৬১ হাজার ১৫৬ টাকা। এফডিআরে আয় ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮৩১ টাকা। এসব খাত থেকে তাঁর স্ত্রীর আয় ৮৪ লাখ ৯৩ হাজার ৪৬২ টাকা। তাঁর ছেলের আয় ২ লাখ ৯১ হাজার ৫১৯ টাকা। তাঁর দুই মেয়ের আয় ২২ লাখ ৩৮ হাজার ৪৬০ টাকা।
আনিসুল হকের নিজ নামে অস্থাবর সম্পদ আছে ২২ কোটি ৭৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮৪৪ টাকার। নগদ টাকার পরিমাণ ১ কোটি ৯৫ লাখ ১৩ হাজার ৩০ টাকা। ব্যাংকে জমা ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯৯ টাকা। শেয়ার রয়েছে ১১ কোটি ৪৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫০০ টাকার। স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগের পরিমাণ ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৪৫ হাজার ৬৮৬ টাকা। স্বর্ণালঙ্কার আছে ১১ লাখ ১২ হাজার ৭৫০ টাকার। স্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৫৬ কোটি ২ লাখ ৬৬ হাজার ৪৪৭ টাকা। অকৃষি জমির দাম ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৬৮ হাজার ৬৭৫ টাকার। ঋণ আছে ৫ কোটি ২৯ লাখ ৪৭ হাজার ৮৯৭ টাকা।
আবদুল আউয়াল মিন্টু কৃষি, অর্থনীতি ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপনায় এমএসসি পাস করেছেন। ১৪টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাঁর। বার্ষিক আয় ৫ কোটি ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫০৩ টাকা। কৃষি খাতে আয় ৩ কোটি ৫০ লাখ ৯৯ হাজার ৫২২ টাকা। বাড়িভাড়া পান ৯ লাখ ৪ হাজার ৫০০ টাকা। ব্যবসায় (পারিতোষিক) আয় ৯৩ লাখ টাকা। শেয়ার ও ব্যাংক আমানতে আয় ২৪ লাখ ৩০ হাজার ৬৭০ টাকা। এ ছাড়াও অন্যান্য মূলধনী লাভ ৪১ লাখ ১০ হাজার ৮১১ টাকা।
মিন্টুর অস্থাবর সম্পদ আছে ৫৩ কোটি ৯৮ লাখ ৬৩ হাজার ২১৭ টাকার। তাঁর স্ত্রীর আছে ৯ কোটি ১২ লাখ ১৭ হাজার ৫৪৩ টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ টাকা ৮ লাখ ৫০ হাজার ৩২০ টাকা, স্ত্রীর নামে ৭ লাখ ৭৭ হাজার ৭৪৩ টাকা। ব্যাংকে জমা ৬৮ কোটি ৮৯ লাখ ২৬ হাজার ৩৮৬ টাকা। শেয়ার রয়েছে ৪০ কোটি ৫৮ লাখ ৯০ হাজার ৬৫০ কোটি টাকার। স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ রয়েছে ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৫৪ টাকা। পুরোনো কয়েন, সরকারের কাছে জমা, অগ্রিম ও ঋণ প্রদান এবং জীবন বিমা খাতে আছে ১১ কোটি ৫১ লাখ ৯১ হাজার ৬৬৩ টাকা।
মিন্টুর স্থাবর সম্পদের মধ্যে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ১৪ হাজার ৮৩০ টাকার অকৃষি জমি। নিজ নামে ২৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৫৪ টাকার বাড়ি, স্ত্রীর নামে ১৯ লাখ ৪১ হাজার ৪২৩ টাকা মূল্যের একটি বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়াও যৌথ মালিকানাধীন বাড়ি রয়েছে ৬১ লাখ ৭৬ হাজার ১৪৯ টাকা মূল্যের। তবে আবদুল আউয়াল মিন্টু তাঁর ছেলে তাফসির মোহাম্মদ আউয়ালের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন ১ কোটি ৮১ লাখ টাকা। সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট থেকে ঋণ ১ কোটি ৮১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। ফ্ল্যাট ভাড়া থেকে অগ্রিম নিয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার টাকা। ব্যাংক ঋণ নিয়েছেন এক কোটি ৪৭ লাখ ২৬ হাজার ৩১৭ টাকা।
হলফনামা অনুযায়ী, অর্থ-সম্পদের দিক থেকে এগিয়ে আছেন মিন্টু। তবে আনিসের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বেশি। অন্যদিকে মিন্টুর দেনা ছেলের কাছে আর আনিসের চেয়ে বেশি সম্পদ রয়েছে তাঁর স্ত্রীর।
No comments