আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিলেটে স্কুলছাত্র সাঈদ অপহরণ ও হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে গতকাল সকালে ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে নগরের মিরাবাজার এলাকায় মানববন্ধন করা হয় l ছবি: প্রথম আলো |
সিলেটে
স্কুলছাত্র আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শনাক্ত হওয়া আরও দুই আসামিকে
গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা।
গতকাল সোমবার নগরের মিরাবাজার এলাকায় সিলেট সিটি করপোরেশনের স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
কিশোরী মোহন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মডেল হাইস্কুল, সিলেট সিটি স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন মানববন্ধনে একাত্ম হয়। ওয়ার্ড কাউন্সিলর এ বি এম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বলের সভাপতিত্বে মানববন্ধন চলাকালে সিটি করপোরেশনের ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুল মুহিত জাবেদ, আবু সাঈদের বাবা মতিন মিয়া, মডেল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষিক পিয়ারা বেগম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
নগরের হাজী শাহমীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র আবু সাঈদকে ১১ মার্চ অপহরণ করে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। ১৪ মার্চ রাতে নগরের কুমারপাড়ায় মহানগর পুলিশের কনস্টেবল এবাদুর রহমানের বাসা থেকে তার বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ওই রাতেই এবাদুরসহ কুমারপাড়ায় বসবাসকারী ‘সোর্স’ গেদা মিয়া ও ওলামা লীগের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এন ইসলাম তালুকদার ওরফে রাকীবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এবাদুর পরদিন ও রাকীব ১৬ মার্চ হত্যা অপহরণের দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন।
দুজনের জবানবন্দিতে ঘটনার সঙ্গে মুহিবুল ইসলাম ওরফে মাসুম নামে জেলা ওলামা লীগের প্রচার সম্পাদক পদে থাকা একজন ও অজ্ঞাত আরেকজনের নাম প্রকাশ পায়। এঁদের অবস্থান জানতে গেদাকে ১৬ মার্চ প্রথম দফায় তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ১৯ মার্চ দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর ২৩ মার্চ তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
গতকাল সোমবার নগরের মিরাবাজার এলাকায় সিলেট সিটি করপোরেশনের স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
কিশোরী মোহন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মডেল হাইস্কুল, সিলেট সিটি স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন মানববন্ধনে একাত্ম হয়। ওয়ার্ড কাউন্সিলর এ বি এম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বলের সভাপতিত্বে মানববন্ধন চলাকালে সিটি করপোরেশনের ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুল মুহিত জাবেদ, আবু সাঈদের বাবা মতিন মিয়া, মডেল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষিক পিয়ারা বেগম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
নগরের হাজী শাহমীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র আবু সাঈদকে ১১ মার্চ অপহরণ করে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। ১৪ মার্চ রাতে নগরের কুমারপাড়ায় মহানগর পুলিশের কনস্টেবল এবাদুর রহমানের বাসা থেকে তার বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ওই রাতেই এবাদুরসহ কুমারপাড়ায় বসবাসকারী ‘সোর্স’ গেদা মিয়া ও ওলামা লীগের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এন ইসলাম তালুকদার ওরফে রাকীবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এবাদুর পরদিন ও রাকীব ১৬ মার্চ হত্যা অপহরণের দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন।
দুজনের জবানবন্দিতে ঘটনার সঙ্গে মুহিবুল ইসলাম ওরফে মাসুম নামে জেলা ওলামা লীগের প্রচার সম্পাদক পদে থাকা একজন ও অজ্ঞাত আরেকজনের নাম প্রকাশ পায়। এঁদের অবস্থান জানতে গেদাকে ১৬ মার্চ প্রথম দফায় তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ১৯ মার্চ দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর ২৩ মার্চ তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
No comments