কাল আ. লীগের মহাসমাবেশ, অনুমতি নেই, যা বোঝার বুঝে নিন -ডিএমপি by আবদুর রশিদ
বঙ্গবন্ধুর
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আগামীকাল সোমবার বেলা দুটায় রাজধানীর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বড় রকমের সমাবেশ করার প্রস্তুতি নিয়েছে আওয়ামী
লীগ। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ঢাকা
মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি)। সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সমাবেশ করতে
এখনো অনুমতি নেয়নি আওয়ামী লীগ। জানতে চাইলে ডিএমপির একজন ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তা প্রথম আলোকে
বলেন, রাজধানীতে সভা-সমাবেশের ওপর অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা এখনো বহাল
আছে। আওয়ামী লীগের সমাবেশের জন্য সেটা শিথিল হতে পারে। দুই দলের জন্য কেন
দুই নীতি? এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, যা বোঝার বুঝে নিন। সমাবেশের
অনুমতি না থাকা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা এখনো অনুমতি নেইনি। তবে অনুমতি নিয়েই সমাবেশ করব।’
আওয়ামী লীগের দপ্তর সূত্র জানিয়েছে, ৫ জানুয়ারি ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবসে’ সমাবেশ করতে না পারায় আগামীকাল রাজধানী ঢাকায় ব্যাপক জনসমাগমের চেষ্টা করবে আওয়ামী লীগ। জনসভায় প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সমাবেশ সফল করতে গতকাল ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে ঢাকা ও এর আশপাশের জেলাগুলোর সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সাংসদের নিয়ে যৌথসভা করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সমাবেশ সফল করতে সৈয়দ আশরাফ আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মী, সমর্থকসহ সব শ্রেণী-পেশা এবং সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এ ছাড়া আগামীকালের সমাবেশ করতে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগ পৃথক যৌথসভা করেছে। দলটির লক্ষ্য, ৫ জানুয়ারির ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ ও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীতে শক্তির মহড়া দেওয়া।
গত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে ৫ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ ও বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ পালন করতে রাজধানীতে একইদিনে সমাবেশের ঘোষণা দেয়। পরে ডিএমপি সমাবেশের ওপর অনির্দিষ্টকালের জন্য রাজধানীতে সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমাবেশ করতে চাইলে গুলশানে নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অবরুদ্ধ রাখা হয় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। বর্তমানে তিনি কার্যালয়ে ভেতরেই অবস্থান করছেন। আর নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলেছে আওয়ামী লীগ।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে দেখা যায়, মঞ্চ করার জন্য বাঁশ ও কাঠ নিয়ে শ্রমিকরা কাজ করছেন। একজন শ্রমিক বলেন, আজ রাতের মধ্যেই মঞ্চ তৈরির কাজ শেষ হতে পারে।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সূত্র জানিয়েছে, ৫ জানুয়ারি ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবসে’ সমাবেশ করতে না পারায় আগামীকাল রাজধানী ঢাকায় ব্যাপক জনসমাগমের চেষ্টা করবে আওয়ামী লীগ। জনসভায় প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সমাবেশ সফল করতে গতকাল ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে ঢাকা ও এর আশপাশের জেলাগুলোর সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সাংসদের নিয়ে যৌথসভা করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সমাবেশ সফল করতে সৈয়দ আশরাফ আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মী, সমর্থকসহ সব শ্রেণী-পেশা এবং সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এ ছাড়া আগামীকালের সমাবেশ করতে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগ পৃথক যৌথসভা করেছে। দলটির লক্ষ্য, ৫ জানুয়ারির ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ ও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীতে শক্তির মহড়া দেওয়া।
গত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে ৫ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ ও বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ পালন করতে রাজধানীতে একইদিনে সমাবেশের ঘোষণা দেয়। পরে ডিএমপি সমাবেশের ওপর অনির্দিষ্টকালের জন্য রাজধানীতে সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমাবেশ করতে চাইলে গুলশানে নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অবরুদ্ধ রাখা হয় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। বর্তমানে তিনি কার্যালয়ে ভেতরেই অবস্থান করছেন। আর নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলেছে আওয়ামী লীগ।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে দেখা যায়, মঞ্চ করার জন্য বাঁশ ও কাঠ নিয়ে শ্রমিকরা কাজ করছেন। একজন শ্রমিক বলেন, আজ রাতের মধ্যেই মঞ্চ তৈরির কাজ শেষ হতে পারে।
No comments