চীনে চোরাই বউ বিক্রি
চীনে আলোচিত এক-সন্তান নীতির কারণে
নারীদের তুলনায় পুরুষের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এতে পুরুষরা বিয়ের জন্য মেয়ে
খুঁজে পাচ্ছে না। বউয়ের ব্যাপক চাহিদার মুখে চোরাই বউ বিক্রি শুরু হয়েছে।
বিদেশ থেকে নারী চুরি করে চীনে নিয়ে এসে বউ হিসেবে বিক্রি করছে
চোরাকারবারিরা। সোমবার চীনের পুলিশ এ ধরনের একটি চক্রকে আটক করেছে। বিবিসি
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বার্মিজ নারীদের বউ বানিয়ে চীনের পুরুষদের কাছে বিক্রি করে আসছে ওই চক্র। ওই চক্রকে আটকের সময় বিক্রির জন্য মিয়ানমার থেকে পাচার করে আনা ১৪ জন নারী ও বালিকাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের ইতিমধ্যে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে। চীনে নারী বিক্রি এখন বড় ব্যবসায় রূপ নিয়েছে। নারী ও বালিকাদের উচ্চ বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে মিয়ানমার থেকে চীনে আনা হতো এবং পরে সর্বনিু ৫০ হাজার ইউয়ান মূল্যে তাদের বিক্রি করে দেয়া হতো। ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী, চীনে নারীর চেয়ে পুরুষের সংখ্যা ৩৩ দশমিক ৮ মিলিয়ন বেশি। চীনের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে তিন দশকেরও বেশি সময় আগে এক সন্তাননীতি চালু করা হয়। এই নীতির প্রভাবে সেখানকার সমাজে ছেলে সন্তানের চাহিদা বেড়ে যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বার্মিজ নারীদের বউ বানিয়ে চীনের পুরুষদের কাছে বিক্রি করে আসছে ওই চক্র। ওই চক্রকে আটকের সময় বিক্রির জন্য মিয়ানমার থেকে পাচার করে আনা ১৪ জন নারী ও বালিকাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের ইতিমধ্যে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে। চীনে নারী বিক্রি এখন বড় ব্যবসায় রূপ নিয়েছে। নারী ও বালিকাদের উচ্চ বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে মিয়ানমার থেকে চীনে আনা হতো এবং পরে সর্বনিু ৫০ হাজার ইউয়ান মূল্যে তাদের বিক্রি করে দেয়া হতো। ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী, চীনে নারীর চেয়ে পুরুষের সংখ্যা ৩৩ দশমিক ৮ মিলিয়ন বেশি। চীনের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে তিন দশকেরও বেশি সময় আগে এক সন্তাননীতি চালু করা হয়। এই নীতির প্রভাবে সেখানকার সমাজে ছেলে সন্তানের চাহিদা বেড়ে যায়।
No comments