সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে যৌথ সমৃদ্ধির পথে আসার আহবান প্রধানমন্ত্রীর
সার্কভুক্ত দেশের উন্নয়নের স্বার্থে পারস্পরিক মতভিন্নতা দূরে ঠেলে এ অঞ্চলের জনগণের জন্য যৌথ সমৃদ্ধির পথে আসতে সার্ক নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার সকালে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে শুরু হওয়া দুদিনের সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান।
আট দেশের এই জোটকে আরো গতিশীল করতে আরো বাস্তবসম্মত, ফলদায়ী ও পারস্পরিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সামষ্টিক লক্ষ্য নির্ধারণের ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।
জোটের বিদায়ী চেয়ারম্যান মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আব্দুল গাইয়ুম কাঠমান্ডু সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করে রীতি অনুযায়ী এবারের স্বাগতিক দেশ নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালার হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
এরপর জোটভুক্ত দেশগুলোর সরকারপ্রধানরা একে একে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ অঞ্চলের মানুষের মঙ্গলের জন্য অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার অঙ্গীকার নিয়ে তিন দশক আগে সার্কের সূচনা হয়েছিল। কিন্তু পেছনে ফিরে তাকালে মনে হতে পারে, প্রত্যাশা ও সম্ভাবনার তুলনায় এ জোটের প্রাপ্তি অনেকটাই ম্লান। তারপরও আমি আশাবাদী, আমাদের সামষ্টিক রাজনৈতিক ইচ্ছা ও আকাঙ্খায় পূরণে সার্ক সক্ষম হবে। সব মতপার্থক্য দূরে ঠেলে আমাদের এগিয়ে আসতে হবে এবং এ অঞ্চলের মানুষের সত্যিকারের অগ্রগতির জন্য সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। সার্ক ও এর কর্মকাণ্ডকে গতিশীল করতে এখন আমাদের বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা ও খোলাখুলি আলোচনা প্রয়োজন।
আজ বুধবার সকালে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে শুরু হওয়া দুদিনের সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান।
আট দেশের এই জোটকে আরো গতিশীল করতে আরো বাস্তবসম্মত, ফলদায়ী ও পারস্পরিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সামষ্টিক লক্ষ্য নির্ধারণের ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।
জোটের বিদায়ী চেয়ারম্যান মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আব্দুল গাইয়ুম কাঠমান্ডু সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করে রীতি অনুযায়ী এবারের স্বাগতিক দেশ নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালার হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
এরপর জোটভুক্ত দেশগুলোর সরকারপ্রধানরা একে একে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ অঞ্চলের মানুষের মঙ্গলের জন্য অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার অঙ্গীকার নিয়ে তিন দশক আগে সার্কের সূচনা হয়েছিল। কিন্তু পেছনে ফিরে তাকালে মনে হতে পারে, প্রত্যাশা ও সম্ভাবনার তুলনায় এ জোটের প্রাপ্তি অনেকটাই ম্লান। তারপরও আমি আশাবাদী, আমাদের সামষ্টিক রাজনৈতিক ইচ্ছা ও আকাঙ্খায় পূরণে সার্ক সক্ষম হবে। সব মতপার্থক্য দূরে ঠেলে আমাদের এগিয়ে আসতে হবে এবং এ অঞ্চলের মানুষের সত্যিকারের অগ্রগতির জন্য সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। সার্ক ও এর কর্মকাণ্ডকে গতিশীল করতে এখন আমাদের বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা ও খোলাখুলি আলোচনা প্রয়োজন।
No comments