বন্দী ইসরাইলি সেনা হামাসের তুরুপের তাস
হামাসের হাতে বন্দী ইসরাইলি সেনাকে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সংবাদ মিডলইস্ট মনিটর।
তারা বলেন বন্দী সেনাকে ব্যবহার করে গাজার ওপর কঠোর অবরোধ তুলে নেয়াসহ আরো রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দাবি দাওয়া আদায়ের চেষ্টা করছে হামাস। এতে ইসরাইলি কারাগারে বন্দী হওয়া ফিলিস্তিনীদের মুক্তি দিতেও বাধ্য করতে পারে তারা।
গাজায় ৫১ দিনের যুদ্ধে হামাসের হাতে দুই সৈন্য বন্দী হয়েছে বলে এক ঘোষণায় দাবি করেছে ইসরাইল। তারা সৈন্যদের মৃতদেহেরও সন্ধান পায়নি।
অন্য দিকে হামাস দাবি করছে যুদ্ধের সময় দুইজন নয়, এক ইসরাইলি সেনাকে বন্দী করা হয়েছে।। তবে সে বেঁচে আছে কি মারা গেছে এ বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়া হয়নি।
ফিলিস্তিনী রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক তালার ওকাল সংবাদ মাধ্যম আল আরাবি আল কাদেদকে বলেন, হামাস সম্ভবত দুই সেনাকে গাজা পুননির্মাণ এবং অবরোধ তুলে নেয়ার ক্ষেত্রে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।
তিনি বলেন, ইসরাইল দ্রুত এ বিষয়ে সারা দেবে না। এবং হামাসের দাবির বিষয়টি অন্যভাবে এড়িয়ে যাবে।
অন্য ফিলিস্তিনী বিশ্লেষক ইবরাহিম আল মাধৌন ওকালের সাথে একমত হয়ে বলেন, ইসরাইল এখন বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখছে না, এ বিষয়ে জনগণের পক্ষ থেকে সরকারের ওপর চাপ আছে। যদি এ চাপ সফল হয়, তখন ইসরাইলি সরকার গুরুত্বের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবে।
আল মাধৌন বলেন, মিশরের মাধ্যমে হামাস এবং ইসরাইলের পরোক্ষ আলোচনা দ্রুতহই হতে যাচ্ছে না। কারণ ফিলিস্তিনী কর্তৃপক্ষ এবং ইসরাইল আলোচনার আগে হামাসের শক্তি ক্ষয় করতে চাইছে।
তারা বলেন বন্দী সেনাকে ব্যবহার করে গাজার ওপর কঠোর অবরোধ তুলে নেয়াসহ আরো রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দাবি দাওয়া আদায়ের চেষ্টা করছে হামাস। এতে ইসরাইলি কারাগারে বন্দী হওয়া ফিলিস্তিনীদের মুক্তি দিতেও বাধ্য করতে পারে তারা।
গাজায় ৫১ দিনের যুদ্ধে হামাসের হাতে দুই সৈন্য বন্দী হয়েছে বলে এক ঘোষণায় দাবি করেছে ইসরাইল। তারা সৈন্যদের মৃতদেহেরও সন্ধান পায়নি।
অন্য দিকে হামাস দাবি করছে যুদ্ধের সময় দুইজন নয়, এক ইসরাইলি সেনাকে বন্দী করা হয়েছে।। তবে সে বেঁচে আছে কি মারা গেছে এ বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়া হয়নি।
ফিলিস্তিনী রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক তালার ওকাল সংবাদ মাধ্যম আল আরাবি আল কাদেদকে বলেন, হামাস সম্ভবত দুই সেনাকে গাজা পুননির্মাণ এবং অবরোধ তুলে নেয়ার ক্ষেত্রে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।
তিনি বলেন, ইসরাইল দ্রুত এ বিষয়ে সারা দেবে না। এবং হামাসের দাবির বিষয়টি অন্যভাবে এড়িয়ে যাবে।
অন্য ফিলিস্তিনী বিশ্লেষক ইবরাহিম আল মাধৌন ওকালের সাথে একমত হয়ে বলেন, ইসরাইল এখন বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখছে না, এ বিষয়ে জনগণের পক্ষ থেকে সরকারের ওপর চাপ আছে। যদি এ চাপ সফল হয়, তখন ইসরাইলি সরকার গুরুত্বের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবে।
আল মাধৌন বলেন, মিশরের মাধ্যমে হামাস এবং ইসরাইলের পরোক্ষ আলোচনা দ্রুতহই হতে যাচ্ছে না। কারণ ফিলিস্তিনী কর্তৃপক্ষ এবং ইসরাইল আলোচনার আগে হামাসের শক্তি ক্ষয় করতে চাইছে।
No comments