বেশি দইয়ে মেদ বাড়ার আশঙ্কা
ডায়েটিং প্রেমীদের পছন্দের খাবার দই। কারণ এটি খেলে ওজনও ঠিক থাকে, আবার ত্বকের জেল্লাও বাড়ে। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, মাত্রাতিরিক্ত দই খেলে ওজন তো কমবেই না উল্টে কিছুদিন মেদ বাড়বে। তখন আপনি নিজেকেই চিনতে পারবেন না।
নজর দিন ক্যালোরিতে
ওজন নিয়ন্ত্রণে সবার প্রথম পছন্দ লো-ফ্যাট দই। আর এতে প্রোটিনের মাত্রা খুব কম থাকে। কিন্তু আমাদের শরীরে প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তাও অস্বীকার করা যায় না। যদি এক প্যাকেট লো-ফ্যাট দইয়ে ১০০ ক্যালোরির সাথে মাত্র ছয় গ্রাম প্রোটিন থাকে, তাহলে শরীরের কোনো লাভই হয় না। আসলে ওজন কমাতে গেলে ক্যালোরির সাথে সঙ্গে অন্য বিষয়েও খেয়াল রাখতে হয়।
বেশি দই খাওয়া
দই খেলে ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে ঠিকই, কিন্তু বেশি খেলেই হিতে বিপরীত। ওজন ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হতে থাকবে। সুতরাং প্রতিদিন শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমিত মাত্রায় দই খান।
দইয়ের সঙ্গে অন্য কিছু মেশানো
অনেকেই দইয়ের সঙ্গে কিছু না কিছু মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন। যে যতই ডায়েটিং করুক দই-চাট, মিষ্টি দই বা দইয়ের মধ্যে একগুচ্ছ মিষ্টি ফল বা ড্রাই ফ্রুটস মিশিয়ে খাবার মজাটাই আলাদা। আর এতেই শুরু হয় যাবতীয় গোলমাল। দইয়ের সাথে ফল মিশিয়ে খেলে সম্ভাবনা থাকে অ্যাসিডিটির। আর বলা বাহুল্য এতে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় কয়েকগুণ।
ফ্যাট ফ্রি দই খাওয়া
ডেয়ারি প্রোডাক্ট হওয়ার দরুণ দইয়ে অল্প পরিমাণে হলেও শর্করার উপস্থিতি মজুত থাকে। আর প্যাকেটের দইয়ে মিষ্টত্ব বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত মাত্রায় মিষ্টি মেশানো হয়। তাই প্যাকেটের দই কেনার সময় দেখে নিন তাতে চিনির মাত্রা ১৮ গ্রামের কম আছে কি না অথবা উপকরণে সবচেয়ে প্রথম নামটা চিনির নেই তো! তাহলে ভুলেও তা কিনবেন না। এক্ষেত্রে প্রোটিনের মাত্রাটাও দেখে নেয়া জরুরি।
নজর দিন ক্যালোরিতে
ওজন নিয়ন্ত্রণে সবার প্রথম পছন্দ লো-ফ্যাট দই। আর এতে প্রোটিনের মাত্রা খুব কম থাকে। কিন্তু আমাদের শরীরে প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তাও অস্বীকার করা যায় না। যদি এক প্যাকেট লো-ফ্যাট দইয়ে ১০০ ক্যালোরির সাথে মাত্র ছয় গ্রাম প্রোটিন থাকে, তাহলে শরীরের কোনো লাভই হয় না। আসলে ওজন কমাতে গেলে ক্যালোরির সাথে সঙ্গে অন্য বিষয়েও খেয়াল রাখতে হয়।
বেশি দই খাওয়া
দই খেলে ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে ঠিকই, কিন্তু বেশি খেলেই হিতে বিপরীত। ওজন ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হতে থাকবে। সুতরাং প্রতিদিন শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমিত মাত্রায় দই খান।
দইয়ের সঙ্গে অন্য কিছু মেশানো
অনেকেই দইয়ের সঙ্গে কিছু না কিছু মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন। যে যতই ডায়েটিং করুক দই-চাট, মিষ্টি দই বা দইয়ের মধ্যে একগুচ্ছ মিষ্টি ফল বা ড্রাই ফ্রুটস মিশিয়ে খাবার মজাটাই আলাদা। আর এতেই শুরু হয় যাবতীয় গোলমাল। দইয়ের সাথে ফল মিশিয়ে খেলে সম্ভাবনা থাকে অ্যাসিডিটির। আর বলা বাহুল্য এতে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় কয়েকগুণ।
ফ্যাট ফ্রি দই খাওয়া
ডেয়ারি প্রোডাক্ট হওয়ার দরুণ দইয়ে অল্প পরিমাণে হলেও শর্করার উপস্থিতি মজুত থাকে। আর প্যাকেটের দইয়ে মিষ্টত্ব বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত মাত্রায় মিষ্টি মেশানো হয়। তাই প্যাকেটের দই কেনার সময় দেখে নিন তাতে চিনির মাত্রা ১৮ গ্রামের কম আছে কি না অথবা উপকরণে সবচেয়ে প্রথম নামটা চিনির নেই তো! তাহলে ভুলেও তা কিনবেন না। এক্ষেত্রে প্রোটিনের মাত্রাটাও দেখে নেয়া জরুরি।
No comments