নয়াপল্টনে ছাত্রদলের পদবঞ্চিতদের বিক্ষোভ
(কমিটি বাতিলের দাবিতে ছাত্রদলের পদবঞ্চিতরা আজ বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেন। ছবি: মনিরুল আলম) ছাত্রদলের পদবঞ্চিত ও ‘বিদ্রোহী’ নেতা-কর্মীরা আজ বুধবারও নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন। আজ বেলা সাড়ে তিনটা থেকে প্রায় এক ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন তাঁরা। এ সময় বিক্ষোভকারীরা ছাত্রদলের নতুন কমিটি ভেঙে দেওয়া, বিদ্রোহী নেতাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী ও সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিনকে ছাত্রদলের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার দাবি জানান। এসব দাবিতে বেঁধে দেওয়া সময়সীমা ৪৮ ঘণ্টার বদলে এক সপ্তাহ বাড়ানোর ঘোষণা দেন পদবঞ্চিতরা।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিক্ষোভ করে এ অংশটি ছাত্রদলের নতুন কমিটি ভেঙে দিতে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়েছিল। আজ বুধবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে নয়াপল্টনে নতুন কমিটি ভেঙে দেওয়ার দাবিতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন শতাধিক নেতা-কর্মী। এতে ছাত্রদলের পদবঞ্চিত নেতা আনিসুর রহমান তালুকদার, তরিকুল ইসলাম, ফেরদৌস মুন্না, তরুণ দে, রাকিবুল ইসলাম ও বর্তমান কমিটি থেকে বহিষ্কৃত নেতা রেজাওয়ানুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁরা বিএনপির কার্যালয়ের ফটকে সমাবেশ করেন। গত ১৪ অক্টোবর ছাত্রদলের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণার পর থেকে কমিটি প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ করে আসছে একটি অংশ। এ অংশটি কেন্দ্রীয় দপ্তরে তালা দেওয়া, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর এবং বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সহসম্পাদকের গাড়িতে হামলাও চালিয়েছিল।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিক্ষোভ করে এ অংশটি ছাত্রদলের নতুন কমিটি ভেঙে দিতে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়েছিল। আজ বুধবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে নয়াপল্টনে নতুন কমিটি ভেঙে দেওয়ার দাবিতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন শতাধিক নেতা-কর্মী। এতে ছাত্রদলের পদবঞ্চিত নেতা আনিসুর রহমান তালুকদার, তরিকুল ইসলাম, ফেরদৌস মুন্না, তরুণ দে, রাকিবুল ইসলাম ও বর্তমান কমিটি থেকে বহিষ্কৃত নেতা রেজাওয়ানুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁরা বিএনপির কার্যালয়ের ফটকে সমাবেশ করেন। গত ১৪ অক্টোবর ছাত্রদলের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণার পর থেকে কমিটি প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ করে আসছে একটি অংশ। এ অংশটি কেন্দ্রীয় দপ্তরে তালা দেওয়া, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর এবং বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সহসম্পাদকের গাড়িতে হামলাও চালিয়েছিল।
This leading Daily is replete with
ReplyDeleteNGO and such bogus news.
Perhaps the Daily is suffering from
amnesia now a days.