চাঁদপুরে লঞ্চ থেকে ঝাঁপ দিয়ে কলেজ ছাত্রীর আত্মহত্যা
ঢাকার শহীদ বীরউত্তম লে. আনোয়ার গার্লস
কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী আমরীন নূর লঞ্চ থেকে চাঁদপুরের মেঘনায় ঝাঁপিয়ে
পড়ে আত্মহত্যা করেছেন। মতলব উত্তরের ষাটনল নামক স্থানে সোমবার রাত পৌনে
৮টায় এ ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় মতলব উত্তর থানা পুলিশ আমরীন নূরের
লাশ উদ্ধার করে।
আমরীন নূর সোমবার বিকাল সাড়ে ৫টায় টায় ঢাকা সদরঘাট থেকে চাঁদপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসা এমভি সোনারতরী-২ লঞ্চে উঠেন। পথিমধ্যে চাঁদপুর নৌসীমানার মতলব উত্তরের ষাটনল নামক স্থানে লঞ্চটি এলে আমরীন নূর তার সঙ্গে থাকা ব্যাগটি রেখে লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দেন।
লঞ্চ কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের চিৎকার শুনে লঞ্চটি থামিয়ে ওই এলাকায় প্রায় দেড় ঘণ্টা ফোকাস লাইটের মাধ্যমে ব্যাপক খোঁজাখুঁজি করে তাকে জীবিত বা মৃত অবস্থায় উদ্ধার করতে পারেনি। পরে লঞ্চটি চাঁদপুর ঘাটে চলে আসে। লঞ্চে থাকা যাত্রী আবুল হোসেন ও রেহানা বেগম জানান, মেয়েটি ঢাকা থেকে লঞ্চ ছাড়ার পর লঞ্চে ঘুরে ঘুরে কান্নাকাটি করছিল। তাদের সে জানিয়েছে, সে বাসায় তার মায়ের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা করে দুপুরে অভিমান করে বাসা থেকে চলে এসেছে। লঞ্চে ফেলে যাওয়া ব্যাগ তল্লাশি করে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ একটি বইয়ের ভেতর লেখা থেকে তার পিতার নাম ও মোবাইল নম্বর পায়। এছাড়া ওই কাগজটির মধ্যে বিভিন্ন লেখা দেখে বুঝা যায় মায়ের সঙ্গেই তার অভিমান। তিনি ঢাকার ক্যান্টনম্যান্ট এলাকায় থাকতেন।
তার পিতা অ্যাডভোকেট মীর আমিনুর রশিদ জানান, খাওয়া-দাওয়া নিয়ে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে সে এ কাজটি করবে তা ভাবতেও পারেননি। তিনি বলেন, তার চার ছেলে-মেয়ের মধ্যে আমরীন নূর তৃতীয়। এ বিষয়ে স্থানীয় থানায় ডায়েরি করবেন বলে তিনি জানান। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় মতলব উত্তর থানা পুলিশ মতলব উত্তরের মেঘনা নদীর এখলাসপুর এলাকা থেকে ভাসমান অবস্থায় আমরীন নূরের লাশ উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ মাহবুবুর রহমান জানান, মঙ্গলবার স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে খবর পেয়ে তিনি একদল পুলিশসহ মেঘনা নদীর এখলাসপুর থেকে কলেজছাত্রী আমরীন নূরের কলেজ ড্রেস পরা লাশ উদ্ধার করেছেন।
আমরীন নূর সোমবার বিকাল সাড়ে ৫টায় টায় ঢাকা সদরঘাট থেকে চাঁদপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসা এমভি সোনারতরী-২ লঞ্চে উঠেন। পথিমধ্যে চাঁদপুর নৌসীমানার মতলব উত্তরের ষাটনল নামক স্থানে লঞ্চটি এলে আমরীন নূর তার সঙ্গে থাকা ব্যাগটি রেখে লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দেন।
লঞ্চ কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের চিৎকার শুনে লঞ্চটি থামিয়ে ওই এলাকায় প্রায় দেড় ঘণ্টা ফোকাস লাইটের মাধ্যমে ব্যাপক খোঁজাখুঁজি করে তাকে জীবিত বা মৃত অবস্থায় উদ্ধার করতে পারেনি। পরে লঞ্চটি চাঁদপুর ঘাটে চলে আসে। লঞ্চে থাকা যাত্রী আবুল হোসেন ও রেহানা বেগম জানান, মেয়েটি ঢাকা থেকে লঞ্চ ছাড়ার পর লঞ্চে ঘুরে ঘুরে কান্নাকাটি করছিল। তাদের সে জানিয়েছে, সে বাসায় তার মায়ের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা করে দুপুরে অভিমান করে বাসা থেকে চলে এসেছে। লঞ্চে ফেলে যাওয়া ব্যাগ তল্লাশি করে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ একটি বইয়ের ভেতর লেখা থেকে তার পিতার নাম ও মোবাইল নম্বর পায়। এছাড়া ওই কাগজটির মধ্যে বিভিন্ন লেখা দেখে বুঝা যায় মায়ের সঙ্গেই তার অভিমান। তিনি ঢাকার ক্যান্টনম্যান্ট এলাকায় থাকতেন।
তার পিতা অ্যাডভোকেট মীর আমিনুর রশিদ জানান, খাওয়া-দাওয়া নিয়ে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে সে এ কাজটি করবে তা ভাবতেও পারেননি। তিনি বলেন, তার চার ছেলে-মেয়ের মধ্যে আমরীন নূর তৃতীয়। এ বিষয়ে স্থানীয় থানায় ডায়েরি করবেন বলে তিনি জানান। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় মতলব উত্তর থানা পুলিশ মতলব উত্তরের মেঘনা নদীর এখলাসপুর এলাকা থেকে ভাসমান অবস্থায় আমরীন নূরের লাশ উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ মাহবুবুর রহমান জানান, মঙ্গলবার স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে খবর পেয়ে তিনি একদল পুলিশসহ মেঘনা নদীর এখলাসপুর থেকে কলেজছাত্রী আমরীন নূরের কলেজ ড্রেস পরা লাশ উদ্ধার করেছেন।
No comments