সাক্ষী চিনলে সালমানের ১০ বছরের জেল!
২০০২ সালে গাড়িচাপা দিয়ে মানুষ হত্যার
অভিযোগে সালমান খানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম চলছে বছরের পর
বছর ধরে। আজ মুম্বাইয়ের একটি আদালতে এই মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
দুর্ঘটনার সময় সালমান চালকের আসনে ছিলেন কি না, তা শনাক্ত করবেন সাক্ষীরা।
সালমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে ১০ বছরের জেলের ঘানি টানতে
হবে তাঁকে।
গত অক্টোবর মাসেই সালমানকে তাঁর টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়ি চালাতে দেখা গেছে। এই গাড়িতে চাপা পড়েই ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ভোররাতে বান্দ্রায় একটি বেকারির সামনে ফুটপাতে ঘুমিয়ে থাকা পাঁচজন হতদরিদ্র মানুষ হতাহত হন। সালমানের টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়িটি তাঁদের চাপা দিয়ে পালিয়ে গেলে একজন নিহত ও চারজন আহত হন। বরাবরই সালমানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, দুর্ঘটনার সময় তিনি চালকের আসনে ছিলেন না। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, দুর্ঘটনার সময় মদ্যপ অবস্থায় ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিলোমিটার গতিবেগে গাড়ি চালাচ্ছিলেন তিনি। বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর একপর্যায়ে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাতের ওপর ঘুমিয়ে থাকা মানুষদের চাপা দিলে হতাহতের ঘটনা ঘটে। গত অক্টোবর মাসে মামলার একজন সাক্ষী নিশ্চিত করেন, দুর্ঘটনার সময় সালমানই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। তিনি মুম্বাইয়ের জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট হোটেলের পার্কিং কর্মচারী। তিনি আদালতকে জানান, দুর্ঘটনার আগমুহূর্তে ম্যারিয়ট হোটেল থেকে বের হওয়ার সময় টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়ির চালকের আসনে ছিলেন সালমান। তিনি এও জানান, সেদিন তাঁকে ৫০০ রুপি বখশিশও দিয়েছিলেন খান সাহেব। গাড়ির পেছনের আসনের বাম দিকে গায়ক কামাল খান বসেছিলেন বলেও জানান তিনি।
এ ছাড়া আরেকজন সাক্ষীও সালমানকে শনাক্ত করেন। ওই সাক্ষী জানান, ঘটনার দিন ম্যারিয়ট হোটেল থেকে সালমানের টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়িটি বের হতে দেখেন তিনি। সে সময় ডান দিকে চালকের আসনে বসেছিলেন সালমান। এক খবরে এমনটিই জানিয়েছে এনডিটিভি। সালমানের গাড়ি চাপা দিয়ে মানুষ হত্যা মামলার বিচারকার্যক্রম বছরের পর বছর ধরে ঝুলে আছে। নানা কারণ দেখিয়ে এখন পর্যন্ত বহুবার তাঁর মামলার তারিখ পেছানো হয়েছে। গত আগস্ট মাসেই মুম্বাই পুলিশ দাবি করে, মামলার গুরুত্বপূর্ণ সব নথি হারিয়ে গেছে। পরে পুলিশ চিফ রাকেশ মারিয়া তদন্তের আদেশ দিলে তাঁদের দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়। তবে কি তারকা প্রভাব খাটিয়ে বিচারকার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছেন বলিউডের প্রভাবশালী তারকা অভিনেতা সালমান খান! যদি সত্যিই আইন সবার জন্য সমান হয়, তবে শিগগির সালমানের মামলার চূড়ান্ত রায় হবে বলেই প্রত্যাশা সবার।
গত অক্টোবর মাসেই সালমানকে তাঁর টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়ি চালাতে দেখা গেছে। এই গাড়িতে চাপা পড়েই ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ভোররাতে বান্দ্রায় একটি বেকারির সামনে ফুটপাতে ঘুমিয়ে থাকা পাঁচজন হতদরিদ্র মানুষ হতাহত হন। সালমানের টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়িটি তাঁদের চাপা দিয়ে পালিয়ে গেলে একজন নিহত ও চারজন আহত হন। বরাবরই সালমানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, দুর্ঘটনার সময় তিনি চালকের আসনে ছিলেন না। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, দুর্ঘটনার সময় মদ্যপ অবস্থায় ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিলোমিটার গতিবেগে গাড়ি চালাচ্ছিলেন তিনি। বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর একপর্যায়ে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাতের ওপর ঘুমিয়ে থাকা মানুষদের চাপা দিলে হতাহতের ঘটনা ঘটে। গত অক্টোবর মাসে মামলার একজন সাক্ষী নিশ্চিত করেন, দুর্ঘটনার সময় সালমানই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। তিনি মুম্বাইয়ের জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট হোটেলের পার্কিং কর্মচারী। তিনি আদালতকে জানান, দুর্ঘটনার আগমুহূর্তে ম্যারিয়ট হোটেল থেকে বের হওয়ার সময় টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়ির চালকের আসনে ছিলেন সালমান। তিনি এও জানান, সেদিন তাঁকে ৫০০ রুপি বখশিশও দিয়েছিলেন খান সাহেব। গাড়ির পেছনের আসনের বাম দিকে গায়ক কামাল খান বসেছিলেন বলেও জানান তিনি।
এ ছাড়া আরেকজন সাক্ষীও সালমানকে শনাক্ত করেন। ওই সাক্ষী জানান, ঘটনার দিন ম্যারিয়ট হোটেল থেকে সালমানের টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়িটি বের হতে দেখেন তিনি। সে সময় ডান দিকে চালকের আসনে বসেছিলেন সালমান। এক খবরে এমনটিই জানিয়েছে এনডিটিভি। সালমানের গাড়ি চাপা দিয়ে মানুষ হত্যা মামলার বিচারকার্যক্রম বছরের পর বছর ধরে ঝুলে আছে। নানা কারণ দেখিয়ে এখন পর্যন্ত বহুবার তাঁর মামলার তারিখ পেছানো হয়েছে। গত আগস্ট মাসেই মুম্বাই পুলিশ দাবি করে, মামলার গুরুত্বপূর্ণ সব নথি হারিয়ে গেছে। পরে পুলিশ চিফ রাকেশ মারিয়া তদন্তের আদেশ দিলে তাঁদের দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়। তবে কি তারকা প্রভাব খাটিয়ে বিচারকার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছেন বলিউডের প্রভাবশালী তারকা অভিনেতা সালমান খান! যদি সত্যিই আইন সবার জন্য সমান হয়, তবে শিগগির সালমানের মামলার চূড়ান্ত রায় হবে বলেই প্রত্যাশা সবার।
No comments