চট্টগ্রামে দানবাক্সের পাঁচ লাখ টাকা লুট
নগরীর জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদের দানবাক্সের প্রায় ৫ লাখ টাকা লুট করেছে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নামধারীরা। রোববার দুপুর ১টার দিকে মসজিদ কমপ্লেক্সের ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফিস থেকে এ লুটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত টাকাগুলো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার দুপুরে জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদের দানবাক্সগুলো একসঙ্গে খোলা হয়। এরপর টাকাগুলো গণনা করা হয়। গণনা করে দেখা যায় গত এক সপ্তাহে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা দানবাক্সে পড়ে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফিসে দানবাক্স থেকে সংগৃহীত আগের সাড়ে ৩ লাখ টাকা জমা ছিল। টাকা গণনার পর মুসল্লি কমিটি ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের মধ্যে টাকা জমা রাখাকে কেন্দ্র করে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে সরকার দলীয় স্থানীয় নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের কাছ টাকাগুলো ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
সূত্র জানায়, মুসল্লি কমিটির সভাপতি ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম ও আমজাদ হাজারীর নেতৃত্বে ১১-১৩ নেতাকর্মী এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। লুট হওয়া টাকাগুলো হাজী আবদুল হাই নামে একটি হিসাবে জমা রাখা হয়েছে বলে একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। নিয়মানুসারে সরকারি মসজিদের আর্থিক বিষয়গুলো দেখাশোনার দায়িত্ব ইসলামিক ফাউন্ডেশনের। মুসল্লি কমিটির নয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশন আইনে তা স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের লোকজন ক্ষমতার জোরে টাকাগুলো লুট করেছে।
টাকা লুটের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) বোরহান উদ্দিন মো. আবু হাসান যুগান্তরকে জানান, লুট হওয়া টাকা এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। আমরা লুট হওয়া টাকাগুলো উদ্ধারে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে টাকা লুটের ব্যাপারে জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি থানার ওসি (তদন্ত) নেজাম উদ্দিন যুগান্তরকে জানান, বিষয়টি প্রথম আপনার কাছে থেকে জানলাম। ঘটনা সত্য হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ ব্যাপারে মুসল্লি কমিটির সভাপতি ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম জানান, টাকাগুলো আমার কাছে জমা রাখা হয়েছে, লুট করা হয়নি। মসজিদের টাকা আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, টাকাগুলো ওখান থেকে তুলে মসজিদের উন্নয়নে খরচ করলে কারও অসুবিধা থাকার নয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশন জেলা প্রশাসককে কেন অভিযোগ দিয়েছেন তা বোধগম্য নয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার দুপুরে জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদের দানবাক্সগুলো একসঙ্গে খোলা হয়। এরপর টাকাগুলো গণনা করা হয়। গণনা করে দেখা যায় গত এক সপ্তাহে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা দানবাক্সে পড়ে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফিসে দানবাক্স থেকে সংগৃহীত আগের সাড়ে ৩ লাখ টাকা জমা ছিল। টাকা গণনার পর মুসল্লি কমিটি ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের মধ্যে টাকা জমা রাখাকে কেন্দ্র করে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে সরকার দলীয় স্থানীয় নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের কাছ টাকাগুলো ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
সূত্র জানায়, মুসল্লি কমিটির সভাপতি ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম ও আমজাদ হাজারীর নেতৃত্বে ১১-১৩ নেতাকর্মী এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। লুট হওয়া টাকাগুলো হাজী আবদুল হাই নামে একটি হিসাবে জমা রাখা হয়েছে বলে একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। নিয়মানুসারে সরকারি মসজিদের আর্থিক বিষয়গুলো দেখাশোনার দায়িত্ব ইসলামিক ফাউন্ডেশনের। মুসল্লি কমিটির নয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশন আইনে তা স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের লোকজন ক্ষমতার জোরে টাকাগুলো লুট করেছে।
টাকা লুটের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) বোরহান উদ্দিন মো. আবু হাসান যুগান্তরকে জানান, লুট হওয়া টাকা এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। আমরা লুট হওয়া টাকাগুলো উদ্ধারে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে টাকা লুটের ব্যাপারে জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি থানার ওসি (তদন্ত) নেজাম উদ্দিন যুগান্তরকে জানান, বিষয়টি প্রথম আপনার কাছে থেকে জানলাম। ঘটনা সত্য হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ ব্যাপারে মুসল্লি কমিটির সভাপতি ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম জানান, টাকাগুলো আমার কাছে জমা রাখা হয়েছে, লুট করা হয়নি। মসজিদের টাকা আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, টাকাগুলো ওখান থেকে তুলে মসজিদের উন্নয়নে খরচ করলে কারও অসুবিধা থাকার নয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশন জেলা প্রশাসককে কেন অভিযোগ দিয়েছেন তা বোধগম্য নয়।
No comments