সাক্ষাৎকার সব অভিযোগের জবাব দেব কাজের মাধ্যমে: মান্নান by তানভীর সোহেল
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত
মেয়র এম এ মান্নান বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো মিথ্যা, ভোটের
মাধ্যমে জনগণ তা প্রমাণ করে দিয়েছে। এ নিয়ে আমার আর কিছুই বলার নেই।’্ল
গতকাল
রোববার গাজীপুরের সালনায় নিজ বাড়িতে এক প্রশ্নের জবাবে প্রথম আলোকে এ
কথা বলেছেন এম এ মান্নান। তাঁর কাছে প্রশ্ন ছিল, প্রতিমন্ত্রী থাকার সময়
হজের টাকা লুট ও দুর্নীতির অভিযোগ এবং নামের আগে ‘অধ্যাপক’ লেখার বিষয়
নিয়ে।
জবাবে মান্নান দাবি করেন, রাজনৈতিক কূটকৌশলের অংশ হিসেবে তাঁর প্রতিপক্ষ ভোটের সময় এসব অভিযোগ এনেছে। তিনি বলেন, ‘জনগণ তাদের অভিযোগ বিশ্বাস করেনি। তাই এসব অভিযোগের আর কোনো উত্তর বা অভিযোগ খণ্ডনের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। কাজের মাধ্যমেই সব অভিযোগের জবাব দেওয়া হবে।’
নবনির্বাচিত মেয়র জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি নির্বাচনের সময় দেওয়া ১১ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের কাজ শুরু করবেন। তিনি বলেন, গাজীপুরের মানুষের অন্যতম সমস্যা হলো যানজট। এতে প্রচুর কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া নবগঠিত বিশাল সিটি করপোরেশন এলাকার অনেক স্থানেই রাস্তাঘাট নেই। জলাবদ্ধতাও একটা বড় সমস্যা। এগুলো অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সমাধান করার চেষ্টা করা হবে।
গতকাল বিকেলে গাজীপুর চৌরাস্তা মোড়ে অবস্থিত নির্বাচনী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এম এ মান্নান বলেন, তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও যোগাযোগ খাতকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবেন।
গাজীপুরের মানুষ আপনাকে কী কারণে ভোট দিয়েছে, এ প্রশ্নের জবাবে এম এ মান্নান প্রথম আলোকে বলেন, ‘জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানিয়েছে। সরকারের ব্যর্থতার জবাব দিয়েছে। এ দেশের মুসলমানদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করার ফল পেয়েছে।’ তিনি পরাজিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজমত উল্লা খানের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, ‘আজমত উল্লাসহ সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সিটি করপোরেশনের জন্য কাজ করতে চাই।’
গাজীপুর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ মান্নান বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা। তিনি ১৯৯১ সালে বিএনপির মনোনয়নে সাংসদ নিবাচিত হয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হন।
গত শনিবার ভোট শেষ হওয়ার পর এম এ মান্নান শেষ ভোটকেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা না করা পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার অস্থায়ী কার্যালয় গাজীপুর বঙ্গতাজ মিলনায়তনে উপস্থিত ছিলেন। ভোরে রিটার্নিং কর্মকর্তা বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণার পর গতকাল সকাল সোয়া সাতটার দিকে এম এ মান্নান বাসায় ফিরে যান।
জবাবে মান্নান দাবি করেন, রাজনৈতিক কূটকৌশলের অংশ হিসেবে তাঁর প্রতিপক্ষ ভোটের সময় এসব অভিযোগ এনেছে। তিনি বলেন, ‘জনগণ তাদের অভিযোগ বিশ্বাস করেনি। তাই এসব অভিযোগের আর কোনো উত্তর বা অভিযোগ খণ্ডনের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। কাজের মাধ্যমেই সব অভিযোগের জবাব দেওয়া হবে।’
নবনির্বাচিত মেয়র জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি নির্বাচনের সময় দেওয়া ১১ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের কাজ শুরু করবেন। তিনি বলেন, গাজীপুরের মানুষের অন্যতম সমস্যা হলো যানজট। এতে প্রচুর কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া নবগঠিত বিশাল সিটি করপোরেশন এলাকার অনেক স্থানেই রাস্তাঘাট নেই। জলাবদ্ধতাও একটা বড় সমস্যা। এগুলো অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সমাধান করার চেষ্টা করা হবে।
গতকাল বিকেলে গাজীপুর চৌরাস্তা মোড়ে অবস্থিত নির্বাচনী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এম এ মান্নান বলেন, তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও যোগাযোগ খাতকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবেন।
গাজীপুরের মানুষ আপনাকে কী কারণে ভোট দিয়েছে, এ প্রশ্নের জবাবে এম এ মান্নান প্রথম আলোকে বলেন, ‘জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানিয়েছে। সরকারের ব্যর্থতার জবাব দিয়েছে। এ দেশের মুসলমানদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করার ফল পেয়েছে।’ তিনি পরাজিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজমত উল্লা খানের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, ‘আজমত উল্লাসহ সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সিটি করপোরেশনের জন্য কাজ করতে চাই।’
গাজীপুর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ মান্নান বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা। তিনি ১৯৯১ সালে বিএনপির মনোনয়নে সাংসদ নিবাচিত হয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হন।
গত শনিবার ভোট শেষ হওয়ার পর এম এ মান্নান শেষ ভোটকেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা না করা পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার অস্থায়ী কার্যালয় গাজীপুর বঙ্গতাজ মিলনায়তনে উপস্থিত ছিলেন। ভোরে রিটার্নিং কর্মকর্তা বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণার পর গতকাল সকাল সোয়া সাতটার দিকে এম এ মান্নান বাসায় ফিরে যান।
No comments