ব্যক্তিত্ব-জ্যোতি বসু
জ্যোতি বসুকে আমরা যতটা না পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী বা ভারতের প্রবাদতুল্য সিপিআইএম নেতা হিসেবে চিনি, তার চেয়ে
অধিক চিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু এবং প্রকারান্তরে এ দেশেরই সন্তান
হিসেবে।
পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘকালীন মুখ্যমন্ত্রী এবং একজন
সর্বভারতীয় নেতা জ্যোতি বসু তাঁর রাজনৈতিক জীবনে এমন এক চরিত্র হিসেবে
আত্মপ্রকাশ করেছিলেন যে দল-মত নির্বিশেষে তিনি হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন সবার
আস্থার পাত্র। ২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারি ৯৫ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যুর পর ভারতের
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং তাঁর পুত্র চন্দন বসুকে লেখা চিঠিতে উল্লেখ
করেছিলেন, জীবনে বহুবার শুধু পশ্চিমবঙ্গই নয়, ভারতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়ে তাঁর বিচক্ষণতাপূর্ণ উপদেশ গ্রহণ করেছি।
জ্যোতিরিন্দ্র বসু জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯১৪ সালের ৮ জুলাই, অর্থাৎ আজকের দিনে কলকাতার হ্যারিশন রোডে, যার বর্তমান নাম মহাত্মা গান্ধী রোড। পেশায় চিকিৎসক পিতার পৈতৃক বাড়ি ছিল বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার বারুদিতে। ১৯২০ সালে যখন তিনি স্কুলে ভর্তি হন, তখন নামটি ছোট করে জ্যোতি বসু লেখা হয়। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন পার করা সেই নামটিই আজ ভারতবর্ষ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এক শ্রদ্ধাপূর্ণ সুপরিচিত নাম। বসু প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স পাস করে পরে লন্ডনে গিয়ে আইনশাস্ত্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। ফিরে এসে তিনি কলকাতা হাইকোর্টে ব্যারিস্টার হিসেবে নিবন্ধিত হন। ওই পর্যন্তই। এরপর তিনি যুক্ত হয়ে পড়েন রেলওয়ে শ্রমিক রাজনীতির সঙ্গে। তার পরের ইতিহাস দীর্ঘ ও সফল রাজনীতির।
ম. হা.
জ্যোতিরিন্দ্র বসু জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯১৪ সালের ৮ জুলাই, অর্থাৎ আজকের দিনে কলকাতার হ্যারিশন রোডে, যার বর্তমান নাম মহাত্মা গান্ধী রোড। পেশায় চিকিৎসক পিতার পৈতৃক বাড়ি ছিল বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার বারুদিতে। ১৯২০ সালে যখন তিনি স্কুলে ভর্তি হন, তখন নামটি ছোট করে জ্যোতি বসু লেখা হয়। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন পার করা সেই নামটিই আজ ভারতবর্ষ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এক শ্রদ্ধাপূর্ণ সুপরিচিত নাম। বসু প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স পাস করে পরে লন্ডনে গিয়ে আইনশাস্ত্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। ফিরে এসে তিনি কলকাতা হাইকোর্টে ব্যারিস্টার হিসেবে নিবন্ধিত হন। ওই পর্যন্তই। এরপর তিনি যুক্ত হয়ে পড়েন রেলওয়ে শ্রমিক রাজনীতির সঙ্গে। তার পরের ইতিহাস দীর্ঘ ও সফল রাজনীতির।
ম. হা.
No comments