দুর্নীতির নথি ফাঁস-পোপের সাবেক খানসামার ১৮ মাসের কারাদণ্ড
গুরুত্বপূর্ণ নথি চুরির অভিযোগে পোপ ষোড়শ বেনেডিক্টের সাবেক খানসামা পাওলো গাব্রিয়েলকে ১৮ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্যাটিকানের একটি আদালত। গতকাল শনিবার দেওয়া রায়ে প্রাথমিকভাবে তিন বছরের কারাদণ্ড হলেও তাঁর অতীত রেকর্ড বিবেচনা করে দণ্ড কমিয়ে দেওয়া হয়।
গাব্রিয়েল (৪৬) চুরির অভিযোগ অস্বীকার করলেও জানিয়েছেন, গির্জার বিভিন্ন তথ্য ফটোকপি করিয়েছিলেন তিনি, যা 'পবিত্র পিতার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল'। অভিযোগ রয়েছে, গাব্রিয়েল নথিগুলো ইতালির এক সাংবাদিকের হাতে তুলে দেন। ভ্যাটিকান প্রশাসনের কেলেঙ্কারি ও দুর্নীতির নানা প্রমাণ রয়েছে দলিলগুলোতে।
সপ্তাহখানেক আগে এ মামলার শুনানি শুরু হয়। তিন বিচারক নিয়ে গঠিত প্যানেল গতকাল রায় ঘোষণা করেন। প্যানেলের সভাপতি গুইসেপ্পে দালা তোরে শুরুতে গাব্রিয়েলকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। পরে অতীতে গাব্রিয়েলের কোনো অপরাধমূলক তৎপরতার সঙ্গে জড়িত না থাকায়, পোপের কাছে বিষয়টি নিয়ে ক্ষমা চাওয়ায় এবং গির্জায় তাঁর গত সাত বছরের কর্মকাণ্ড বিবেচনা করে সাজার মেয়াদ দেড় বছর কমিয়ে দেওয়া হয়।
রায় ঘোষণার আগে আদালতে গাব্রিয়েল বলেন, গির্জার প্রতি ভালোবাসা থেকেই তিনি কাজটি করেছেন। নিজেকে চোর ভাবেন না তিনি। গত মে মাসে তিনি গ্রেপ্তার হন। পোপকে খাবার দেওয়া এবং তাঁকে পোশাক পরানোর কাজে সাহায্য করতেন তিনি। তাঁর কাছে পোপের অ্যাপার্টমেন্টের চাবিও ছিল। এ বছরের গোড়া থেকেই ইতালির সংবাদমাধ্যমগুলোতে ভ্যাটিকান-সংক্রান্ত গোপন দলিল এবং ভ্যাটিকান-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত চিঠি ছাপা হতে শুরু করে। পরে পুলিশ গাব্রিয়েলের অ্যাপার্টমেন্টে তল্লাশি চালিয়ে গোপন দলিলপত্র উদ্ধার করে। দলিলপত্রে ভ্যাটিকানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে। তবে গাব্রিয়েলের দাবি, পোপ এসব দুর্নীতি সম্পর্কে তেমন কিছু জানেন না। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
সপ্তাহখানেক আগে এ মামলার শুনানি শুরু হয়। তিন বিচারক নিয়ে গঠিত প্যানেল গতকাল রায় ঘোষণা করেন। প্যানেলের সভাপতি গুইসেপ্পে দালা তোরে শুরুতে গাব্রিয়েলকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। পরে অতীতে গাব্রিয়েলের কোনো অপরাধমূলক তৎপরতার সঙ্গে জড়িত না থাকায়, পোপের কাছে বিষয়টি নিয়ে ক্ষমা চাওয়ায় এবং গির্জায় তাঁর গত সাত বছরের কর্মকাণ্ড বিবেচনা করে সাজার মেয়াদ দেড় বছর কমিয়ে দেওয়া হয়।
রায় ঘোষণার আগে আদালতে গাব্রিয়েল বলেন, গির্জার প্রতি ভালোবাসা থেকেই তিনি কাজটি করেছেন। নিজেকে চোর ভাবেন না তিনি। গত মে মাসে তিনি গ্রেপ্তার হন। পোপকে খাবার দেওয়া এবং তাঁকে পোশাক পরানোর কাজে সাহায্য করতেন তিনি। তাঁর কাছে পোপের অ্যাপার্টমেন্টের চাবিও ছিল। এ বছরের গোড়া থেকেই ইতালির সংবাদমাধ্যমগুলোতে ভ্যাটিকান-সংক্রান্ত গোপন দলিল এবং ভ্যাটিকান-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত চিঠি ছাপা হতে শুরু করে। পরে পুলিশ গাব্রিয়েলের অ্যাপার্টমেন্টে তল্লাশি চালিয়ে গোপন দলিলপত্র উদ্ধার করে। দলিলপত্রে ভ্যাটিকানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে। তবে গাব্রিয়েলের দাবি, পোপ এসব দুর্নীতি সম্পর্কে তেমন কিছু জানেন না। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments