রবার্ট ভদ্রের পক্ষেই কংগ্রেসের সাফাই
ভারতের ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেসের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর মেয়ের জামাই রবার্ট ভদ্রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের কর্মী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর দাবি, তিন বছরে রবার্টের সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৬০০ গুণ।
দিলি্ল ল্যান্ড ফাইন্যান্সিং (ডিএলএফ) রবার্ট ভদ্রকে প্রচলিত দামের চেয়ে অনেক কম মূল্যে জমি এবং সুদমুক্ত ঋণ দিয়েছে। তবে গতকাল শনিবার কংগ্রেস এসব অভিযোগকে 'ভিত্তিহীন ও মানহানিকর' বলে অভিহিত করেছে।
ভিত্তিহীন অভিযোগ প্রতিহত করতে তারা লড়াই চালিয়ে যাওয়ারও ঘোষণা দেয়।
ভারতের তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক মন্ত্রী আম্বিকা সোনি বলেন, ক্ষমতাসীন দলের সভানেত্রীর পরিবারের সদস্য_এ পরিচয়ের সঙ্গে ভদ্রের সুদমুক্ত ঋণ পাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। ঋণ নেওয়ার বিষয়টি স্বতন্ত্র। এটা ঋণগ্রহীতা ও দাতার দ্বিপক্ষীয় বিষয়।
কেজরিওয়ালের দাবি, তিন বছরের ব্যবধানে মাত্র ৫০ লাখ রুপি থেকে রবার্ট ভদ্রের সম্পদ বেড়েছে ৬০০ গুণ।
দিলি্লতে শুক্রবার সংবাদ সম্মলনে রবার্টের বিরুদ্ধে সরাসরি আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, তিন বছরের ব্যবধানে রবার্টের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩০০ কোটি রুপি। দুর্নীতি ছাড়া এটা কীভাবে সম্ভব? আর এতে তাঁকে সহায়তা করেছে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস। বিষয়টি তদন্তের দাবি জানান তিনি। এ ছাড়া ডিএলএফ রবার্টকে বিনা সুদে ৬৫ কোটি রুপি ঋণ দিয়েছে। এ ধরনের লেনদেনকে তাঁরা অবৈধ বলে দাবি করেছেন।
দুর্নীতিবিরোধী সংগঠন ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশনের সদস্য কেজরিওয়ালের অভিযোগ সমর্থন করেছেন সামাজিক আন্দোলনকর্মী আন্না হাজারে। তিনি বলেন, অভিযোগটি মিথ্যা হলে কংগ্রেস কেন এ বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে ভয় পাচ্ছে? কেন তারা মানহানির অভিযোগে কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে মামলা করছে না? সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ভিত্তিহীন অভিযোগ প্রতিহত করতে তারা লড়াই চালিয়ে যাওয়ারও ঘোষণা দেয়।
ভারতের তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক মন্ত্রী আম্বিকা সোনি বলেন, ক্ষমতাসীন দলের সভানেত্রীর পরিবারের সদস্য_এ পরিচয়ের সঙ্গে ভদ্রের সুদমুক্ত ঋণ পাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। ঋণ নেওয়ার বিষয়টি স্বতন্ত্র। এটা ঋণগ্রহীতা ও দাতার দ্বিপক্ষীয় বিষয়।
কেজরিওয়ালের দাবি, তিন বছরের ব্যবধানে মাত্র ৫০ লাখ রুপি থেকে রবার্ট ভদ্রের সম্পদ বেড়েছে ৬০০ গুণ।
দিলি্লতে শুক্রবার সংবাদ সম্মলনে রবার্টের বিরুদ্ধে সরাসরি আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, তিন বছরের ব্যবধানে রবার্টের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩০০ কোটি রুপি। দুর্নীতি ছাড়া এটা কীভাবে সম্ভব? আর এতে তাঁকে সহায়তা করেছে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস। বিষয়টি তদন্তের দাবি জানান তিনি। এ ছাড়া ডিএলএফ রবার্টকে বিনা সুদে ৬৫ কোটি রুপি ঋণ দিয়েছে। এ ধরনের লেনদেনকে তাঁরা অবৈধ বলে দাবি করেছেন।
দুর্নীতিবিরোধী সংগঠন ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশনের সদস্য কেজরিওয়ালের অভিযোগ সমর্থন করেছেন সামাজিক আন্দোলনকর্মী আন্না হাজারে। তিনি বলেন, অভিযোগটি মিথ্যা হলে কংগ্রেস কেন এ বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে ভয় পাচ্ছে? কেন তারা মানহানির অভিযোগে কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে মামলা করছে না? সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments