বিচারপতি সম্পর্কে স্পিকারের রুলিং- সরকারপক্ষের আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি
একজন বিচারপতি সম্পর্কে স্পিকারের রুলিংয়ের বিষয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষের করা আপিল অনুমতির আবেদন (লিভ টু আপিল) পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ রোববার প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালত বলেন, কিছু পর্যবেক্ষণসহ আবেদন নিষ্পত্তি করা হলো। আদালতে এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং রিট আবেদনকারীর পক্ষে আইনজীবী আখতার ইমাম উপস্থিত ছিলেন।
আদালত থেকে বের হয়ে আখতার ইমাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আদালত আপিল করার অনুমতি দেননি। কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আবেদন নিষ্পত্তি করেছেন। পূর্ণাঙ্গ আদেশ পাওয়ার পর পর্যবেক্ষণে কী বলা হয়েছে তা জানা যাবে। সংসদ ও বিচার বিভাগ আরও সৌহাদ্যপূর্ণভাবে তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে পারবে।
এর আগে গত ৪ অক্টোবর এ ব্যাপারে আদেশের জন্য আজ রোববার দিন ধার্য করা হয়।
হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকার গত ৩ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। পরে চেম্বার বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা ৩০ সেপ্টেম্বর বিষয়টির শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন। এরই ধারাবাহিকতায় বিষয়টি ৪ অক্টোবর আদালতের কার্যতালিকায় গেলে এর ওপর শুনানি হয়।
একজন বিচারক সংবিধানের ৭৮(১) অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছেন এবং এ বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে, প্রধান বিচারপতি ভেবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন—স্পিকারের এই রুলিংয়ের আইনগত ভিত্তি নেই বলে হাইকোর্টের দেওয়া রায় ২৭ আগস্ট প্রকাশিত হয়।
জাতীয় সংসদে একজন বিচারপতি সম্পর্কে স্পিকারের দেওয়া রুলিং নিয়ে প্রশ্ন তুলে গত ১৮ জুন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ কে এম শফিউদ্দিন ওই রিট আবেদন করেছিলেন। শুনানি নিয়ে গত ২৪ জুলাই আদালত পর্যবেক্ষণসহ আবেদন নিষ্পত্তি করেন। আর হাইকোর্টের রায় প্রকাশের এক সপ্তাহের মাথায় গত ৩ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল করে সরকার।
আদালত থেকে বের হয়ে আখতার ইমাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আদালত আপিল করার অনুমতি দেননি। কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আবেদন নিষ্পত্তি করেছেন। পূর্ণাঙ্গ আদেশ পাওয়ার পর পর্যবেক্ষণে কী বলা হয়েছে তা জানা যাবে। সংসদ ও বিচার বিভাগ আরও সৌহাদ্যপূর্ণভাবে তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে পারবে।
এর আগে গত ৪ অক্টোবর এ ব্যাপারে আদেশের জন্য আজ রোববার দিন ধার্য করা হয়।
হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকার গত ৩ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। পরে চেম্বার বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা ৩০ সেপ্টেম্বর বিষয়টির শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন। এরই ধারাবাহিকতায় বিষয়টি ৪ অক্টোবর আদালতের কার্যতালিকায় গেলে এর ওপর শুনানি হয়।
একজন বিচারক সংবিধানের ৭৮(১) অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছেন এবং এ বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে, প্রধান বিচারপতি ভেবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন—স্পিকারের এই রুলিংয়ের আইনগত ভিত্তি নেই বলে হাইকোর্টের দেওয়া রায় ২৭ আগস্ট প্রকাশিত হয়।
জাতীয় সংসদে একজন বিচারপতি সম্পর্কে স্পিকারের দেওয়া রুলিং নিয়ে প্রশ্ন তুলে গত ১৮ জুন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ কে এম শফিউদ্দিন ওই রিট আবেদন করেছিলেন। শুনানি নিয়ে গত ২৪ জুলাই আদালত পর্যবেক্ষণসহ আবেদন নিষ্পত্তি করেন। আর হাইকোর্টের রায় প্রকাশের এক সপ্তাহের মাথায় গত ৩ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল করে সরকার।
No comments