শিশু মাইসা থাকবে কার কাছে? by প্রশান্ত কর্মকার
মাইসা জাবিয়া একটি শিশুর নাম। তার বয়স মাত্র সাড়ে চার বছর। বছর দেড়েক আগে মাইসার বাবা-মার ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। মাইসার মা নুসরাত জাহান ওরফে ঈশিতা তাকে নানির কাছে রেখে নতুন সংসার শুরু করেছেন। মুসলিম পারিবারিক আইনে নাবালক শিশু মায়ের কাছে থাকবে। মা যদি কোনো কারণে নিতে অস্বীকার করেন, তবে বাবা সন্তানের দায়িত্ব নেবেন। কিন্তু মা-বাবা দুজনই যদি সন্তান লালন-পালনে অস্বীকার করেন, তবে প্রথমে মায়ের, এরপর বাবার পরিবার সেই সন্তানকে নেওয়ার অধিকার রাখেন। তবে মা যদি অন্যত্র বিয়ে করেন তাহলে সেই অধিকার হারাতে হবে মাকে। শিশু মাইসা আজ আইন আদালতের বেড়াজালে বন্দী। এখন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে তার ভবিষ্যৎ। সেখানেই সিদ্ধান্ত হবে, কার কাছে থাকবে মাইসা—বাবার কাছে, নাকি নানির কাছে।
পারিবারিক আদালত মাইসাকে তার বাবার কাছে থাকার আদেশ দিয়েছেন। মাইসার নানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ২৭ অক্টোবর হাইকোর্ট তা স্থগিত করেন। এরপর ৭ নভেম্বর মাইসার বাবার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ হাইকোর্টের আদেশ ছয় সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন। পরে তা বাড়ানো হয়। বিষয়টি এখন শুনানির অপেক্ষায়।
মাইসার বাবা আরজুল ইকরাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘মাইসার দায়িত্ব তার মা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। সন্তানের সবচেয়ে বড় অভিভাবক হচ্ছে তার মা-বাবা। পারিবারিক আদালত আমার হেফাজতে সন্তানকে রাখার আদেশ দেন। আপিল আদালতও এ আদেশ বহাল রাখেন। হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের আদেশ স্থগিত করেন। আমি হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। এ অবস্থায় আমার বিরুদ্ধে মিরপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণের মামলা করা হয়। থানা পুলিশকে আপিল বিভাগের আদেশ দেখানোর পরও আমার বাবাকে অপমান অপদস্থ করে সন্তানকে নিয়ে যায়। এরপর আমার বিরুদ্ধে অপহরণের মামলা করা হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রও দেওয়া হয়েছে। আইনের বেড়াজালে আমাকে সন্তান ছেড়ে থাকতে হচ্ছে। সন্তান চেয়ে কি আমি ভুল করেছি।’
মাইসার নানি মল্লিকা পারভীন জাহানের কাছে টেলিফোনে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কথা না বলে তাঁর স্বামী কথা বলেন। তাঁর স্বামী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘যেহেতু এটি একটি বিচারাধীন বিষয়, তাই আমি এ ব্যাপারে কোনো মতামত দিতে চাই না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এর চেয়ে বেশি জানতে চাইলে আপনি সিএমএম আদালত, পারিবারিক আদালত ও হাইকোর্টে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন কী হচ্ছে।’
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০০৯ সালের ১২ এপ্রিল মাইসার মা নুসরাত জাহান ওরফে ঈশিতা তাঁর স্বামী আরজুল ইকরাম ওরফে জব্বরের বিরুদ্ধে একটি মানবাধিকার সংস্থায় দাম্পত্য কলহের অভিযোগ করেন। মাইসার বয়স তখন সাড়ে তিন বছর। ঈশিতা সংস্থাকে জানান, তিনি আরজুল ইকরামের সঙ্গে সংসার করতে ইচ্ছুক নন। তাই মেয়ে মাইসা তার বাবার কাছে থাকবে। মাইসার বাবা আরজুল এ সিদ্ধান্ত মেনে নেন। মানবাধিকার সংস্থায় তখন সিদ্ধান্ত হয়, মা ঈশিতার কাছে প্রতি শুক্রবার বাবা মাইসাকে সকালে দিয়ে যাবেন এবং পরদিন সকালে মাইসাকে ফেরত নিয়ে যাবেন।
এ বিষয়ে সেই মানবাধিকার সংস্থার আইনজীবী মাহমুদা আখতার প্রথম আলোকে বলেন, সংস্থার ওই সিদ্ধান্তের পর একদিন নুসরাত জাহান জানান, শিশু মাইসাকে নিয়ে তার বাবা চট্টগ্রাম চলে গেছেন। সংস্থা থেকে শিশু উদ্ধারের জন্য একটি মামলা করা হয়। তিনি বলেন, ‘পরে জানতে পারি আমাদের ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে।’ এ কারণে তিনি মামলা পরিচালনা থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন।
সূত্র জানায়, নানি মল্লিকা পারভীন জাহান নাতনি মাইসাকে নিজের কাছে রাখতে এবং আরজুল ইকরাম তাঁর সন্তানের অধিকার চেয়ে ১৯৮৫ সালের পারিবারিক অধ্যাদেশের ১৬-ক ধারায় ঢাকার একটি পারিবারিক আদালতে মাইসার অভিভাবকত্ব চেয়ে পাল্টাপাল্টি মামলা করেন।
গত বছরের ১৮ মার্চ ঢাকার পারিবারিক আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। আরজুল ইকরামের করা মামলায় আদালত মাইসাকে তার বাবার কাছে থাকার আদেশ দেন। শিশু মাইসার নানি এর বিরুদ্ধে আপিল করেন। আপিলে জেলা জজ আদালতও মাইসাকে তার বাবার কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার আদেশ বহাল রাখেন।
আপিল আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়, নাবালিকার হেফাজত পাওয়ার জন্য নানি ও বাবা উভয়ই আবেদন করেছেন। নিম্ন আদালত স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, ‘মুসলিম আইন অনুযায়ী পিতা যেকোনো নাবালকের ন্যাচারাল গার্ডিয়ান (স্বাভাবিক অভিভাবক)। যেহেতু নাবালিকার মা দ্বিতীয় বিবাহ করেছেন, সেহেতু পিতার ওপর অভিভাবকত্বের হেফাজত বর্তাইবে। তাই নাবালিকার নানির আনা আবেদন নাকচ করেন নিম্ন আদালত।’ রায়ে আরও বলা হয়, ‘পিতা-মাতা জীবিত থাকাকালে মুসলিম পারিবারিক আইন ও অভিভাবকত্ব আইনে অন্য কেহ নাবালিকার অধিকার পাইতে পারে না। পিতা-মাতার অবর্তমানে নানি, এরপর দাদা-দাদি নাবালকের হেফাজত পাইবার অধিকারী। কিন্তু নাবালিকা মাইসার মা দ্বিতীয় বিবাহ করার কারণে নানির হেফাজতের অধিকার নষ্ট হইয়াছে। পিতা দ্বিতীয় বিবাহ করেন নাই। পিতার পিতা-মাতা জীবিত আছে। কাজেই পিতার কাছে নাবালিকার অকল্যাণ হইবার কারণ নাই।’
আপিল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করেন নানি। হাইকোর্ট আপিল আদালতের আদেশ স্থগিত করে দেন। এবার মাইসার বাবা আপিল বিভাগে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করেন। আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দেন। যা এখন শুনানির অপেক্ষায় আছে।
জানা যায়, গত ১৮ জানুয়ারি বাবা আরজুল ইকরামের বিরুদ্ধে মাইসাকে অপহরণের অভিযোগে আরেকটি মামলা করেন নানি। তাঁর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযোগ করা হয়। নানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত শিশু মাইসাকে উদ্ধারের আদেশ দেন। কাফরুল থানা পুলিশ মাইসাকে উদ্ধার করতে বাবার বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় মাইসার দাদা বাসায় ছিলেন। তিনি পুলিশকে আপিল বিভাগের আদেশের কপি দেখিয়ে অপহরণের অভিযোগ অস্বীকার করেন। কিন্তু পুলিশ মাইসাকে উদ্ধার দেখিয়ে থানায় নিয়ে যায় এবং পরদিন আদালত মাইসাকে নানির জিম্মায় দিয়ে দেন। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি মহানগর হাকিম শামীমা পারভীন এ আদেশ দেন। কিন্তু মাইসার বাবা অভিযোগ করেন বিচারককে সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়ে এ আদেশ নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ পারিবারিক আদালতের এখতিয়ার। তিনি বলেন, ‘একজন জন্মদাতা কীভাবে নিজ সন্তানকে অপহরণ করতে পারে? আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছে। কিন্তু হাকিম আদালত এবং পুলিশ সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ আমলে নেয়নি।’
মাইসার বাবা আরজুল ইকরাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘মাইসার দায়িত্ব তার মা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। সন্তানের সবচেয়ে বড় অভিভাবক হচ্ছে তার মা-বাবা। পারিবারিক আদালত আমার হেফাজতে সন্তানকে রাখার আদেশ দেন। আপিল আদালতও এ আদেশ বহাল রাখেন। হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের আদেশ স্থগিত করেন। আমি হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। এ অবস্থায় আমার বিরুদ্ধে মিরপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণের মামলা করা হয়। থানা পুলিশকে আপিল বিভাগের আদেশ দেখানোর পরও আমার বাবাকে অপমান অপদস্থ করে সন্তানকে নিয়ে যায়। এরপর আমার বিরুদ্ধে অপহরণের মামলা করা হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রও দেওয়া হয়েছে। আইনের বেড়াজালে আমাকে সন্তান ছেড়ে থাকতে হচ্ছে। সন্তান চেয়ে কি আমি ভুল করেছি।’
মাইসার নানি মল্লিকা পারভীন জাহানের কাছে টেলিফোনে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কথা না বলে তাঁর স্বামী কথা বলেন। তাঁর স্বামী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘যেহেতু এটি একটি বিচারাধীন বিষয়, তাই আমি এ ব্যাপারে কোনো মতামত দিতে চাই না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এর চেয়ে বেশি জানতে চাইলে আপনি সিএমএম আদালত, পারিবারিক আদালত ও হাইকোর্টে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন কী হচ্ছে।’
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০০৯ সালের ১২ এপ্রিল মাইসার মা নুসরাত জাহান ওরফে ঈশিতা তাঁর স্বামী আরজুল ইকরাম ওরফে জব্বরের বিরুদ্ধে একটি মানবাধিকার সংস্থায় দাম্পত্য কলহের অভিযোগ করেন। মাইসার বয়স তখন সাড়ে তিন বছর। ঈশিতা সংস্থাকে জানান, তিনি আরজুল ইকরামের সঙ্গে সংসার করতে ইচ্ছুক নন। তাই মেয়ে মাইসা তার বাবার কাছে থাকবে। মাইসার বাবা আরজুল এ সিদ্ধান্ত মেনে নেন। মানবাধিকার সংস্থায় তখন সিদ্ধান্ত হয়, মা ঈশিতার কাছে প্রতি শুক্রবার বাবা মাইসাকে সকালে দিয়ে যাবেন এবং পরদিন সকালে মাইসাকে ফেরত নিয়ে যাবেন।
এ বিষয়ে সেই মানবাধিকার সংস্থার আইনজীবী মাহমুদা আখতার প্রথম আলোকে বলেন, সংস্থার ওই সিদ্ধান্তের পর একদিন নুসরাত জাহান জানান, শিশু মাইসাকে নিয়ে তার বাবা চট্টগ্রাম চলে গেছেন। সংস্থা থেকে শিশু উদ্ধারের জন্য একটি মামলা করা হয়। তিনি বলেন, ‘পরে জানতে পারি আমাদের ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে।’ এ কারণে তিনি মামলা পরিচালনা থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন।
সূত্র জানায়, নানি মল্লিকা পারভীন জাহান নাতনি মাইসাকে নিজের কাছে রাখতে এবং আরজুল ইকরাম তাঁর সন্তানের অধিকার চেয়ে ১৯৮৫ সালের পারিবারিক অধ্যাদেশের ১৬-ক ধারায় ঢাকার একটি পারিবারিক আদালতে মাইসার অভিভাবকত্ব চেয়ে পাল্টাপাল্টি মামলা করেন।
গত বছরের ১৮ মার্চ ঢাকার পারিবারিক আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। আরজুল ইকরামের করা মামলায় আদালত মাইসাকে তার বাবার কাছে থাকার আদেশ দেন। শিশু মাইসার নানি এর বিরুদ্ধে আপিল করেন। আপিলে জেলা জজ আদালতও মাইসাকে তার বাবার কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার আদেশ বহাল রাখেন।
আপিল আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়, নাবালিকার হেফাজত পাওয়ার জন্য নানি ও বাবা উভয়ই আবেদন করেছেন। নিম্ন আদালত স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, ‘মুসলিম আইন অনুযায়ী পিতা যেকোনো নাবালকের ন্যাচারাল গার্ডিয়ান (স্বাভাবিক অভিভাবক)। যেহেতু নাবালিকার মা দ্বিতীয় বিবাহ করেছেন, সেহেতু পিতার ওপর অভিভাবকত্বের হেফাজত বর্তাইবে। তাই নাবালিকার নানির আনা আবেদন নাকচ করেন নিম্ন আদালত।’ রায়ে আরও বলা হয়, ‘পিতা-মাতা জীবিত থাকাকালে মুসলিম পারিবারিক আইন ও অভিভাবকত্ব আইনে অন্য কেহ নাবালিকার অধিকার পাইতে পারে না। পিতা-মাতার অবর্তমানে নানি, এরপর দাদা-দাদি নাবালকের হেফাজত পাইবার অধিকারী। কিন্তু নাবালিকা মাইসার মা দ্বিতীয় বিবাহ করার কারণে নানির হেফাজতের অধিকার নষ্ট হইয়াছে। পিতা দ্বিতীয় বিবাহ করেন নাই। পিতার পিতা-মাতা জীবিত আছে। কাজেই পিতার কাছে নাবালিকার অকল্যাণ হইবার কারণ নাই।’
আপিল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করেন নানি। হাইকোর্ট আপিল আদালতের আদেশ স্থগিত করে দেন। এবার মাইসার বাবা আপিল বিভাগে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করেন। আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দেন। যা এখন শুনানির অপেক্ষায় আছে।
জানা যায়, গত ১৮ জানুয়ারি বাবা আরজুল ইকরামের বিরুদ্ধে মাইসাকে অপহরণের অভিযোগে আরেকটি মামলা করেন নানি। তাঁর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযোগ করা হয়। নানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত শিশু মাইসাকে উদ্ধারের আদেশ দেন। কাফরুল থানা পুলিশ মাইসাকে উদ্ধার করতে বাবার বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় মাইসার দাদা বাসায় ছিলেন। তিনি পুলিশকে আপিল বিভাগের আদেশের কপি দেখিয়ে অপহরণের অভিযোগ অস্বীকার করেন। কিন্তু পুলিশ মাইসাকে উদ্ধার দেখিয়ে থানায় নিয়ে যায় এবং পরদিন আদালত মাইসাকে নানির জিম্মায় দিয়ে দেন। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি মহানগর হাকিম শামীমা পারভীন এ আদেশ দেন। কিন্তু মাইসার বাবা অভিযোগ করেন বিচারককে সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়ে এ আদেশ নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ পারিবারিক আদালতের এখতিয়ার। তিনি বলেন, ‘একজন জন্মদাতা কীভাবে নিজ সন্তানকে অপহরণ করতে পারে? আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছে। কিন্তু হাকিম আদালত এবং পুলিশ সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ আমলে নেয়নি।’
No comments