ছিটমহলে মশাল মিছিল
১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী ছিটমহল বিনিময়ের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় মশাল মিছিল করেছেন ছিটমহলের বাসিন্দারা। বাংলাদেশ ও ভারতের ১৬২টি ছিটমহলে একই সঙ্গে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
এদিকে আজ রোববার বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হচ্ছে ছিটমহলবাসীর ১০ দিনব্যাপী আন্দোলন কর্মসূচি।
এদিকে আজ রোববার বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হচ্ছে ছিটমহলবাসীর ১০ দিনব্যাপী আন্দোলন কর্মসূচি।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে জনমত ও গণস্বাক্ষর সংগ্রহ, নিষ্প্রদীপ সন্ধ্যা, রান্নার চুলা জ্বালানো বন্ধ রাখা, মোমবাতি জ্বালানো, মৌন মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন ছিটমহলগুলোর বাসিন্দারা। বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির নেতারা জানিয়েছেন, দাবি
আদায়ের জন্য তারা শিগগির নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
গতকাল শনিবার আন্দোলনের নবম দিনে ভারতের দাশিয়ার ছড়া ছিটমহলের কালীরহাট বাজারে মশাল মিছিল-সমাবেশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির দাশিয়ার ছড়া শাখার সভাপতি আলতাফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোঃ গোলাম মোস্তফা, মোজাফফর হোসেন, হাবিবুর রহমান, নুর আলম, নুর ইসলাম, শাহানুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, অ্যাডভোকেট আবদুল গণি মিয়া প্রমুখ।
এছাড়া ভূরুঙ্গামারী উপজেলার অভ্যন্তরে অবস্থিত ভারতের বড়গাঁও চুলকা ছিটমহলে মতিয়ার রহমানের নেতৃত্বে, ছেউটি কুর্শা ছিটমহলে হাশেম আলীর নেতৃত্বে, সাহেবগঞ্জ ছিটমহলে তারা মিয়ার নেতৃত্বে, গাড়োলঝারা ছিটমহলে মমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে এবং দীঘলটারী ছিটমহলে খোকনের নেতৃত্বে ছিটমহলবাসী মশাল মিছিল করেছেন।
বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ ইউনিটের সভাপতি মইনুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ গোলাম মোস্তফা জানান, ছিটমহল বিনিময়ের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবিতে তাদের ১০ দিনের কর্মসূচি আজ শেষ হবে। তবে চলতি মাসেই আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। সমন্বয় কমিটির দুই দেশের ইউনিটের মধ্যে আলোচনার পর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চলতেই থাকবে।
এদিকে পঞ্চগড় জেলার অভ্যন্তরে অবস্থিত ভারতের ১২টি ছিটমহলে শনিবার মশাল মিছিল কর্মসূচি পালিত হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জেলার বোদা উপজেলার অভ্যন্তরে ভারতের পুটিমারী ছিটমহল ইউনিটের সভাপতি আবু জেকের ও ছিটমহলের চেয়ারম্যান তছলিমউদ্দিন মশালে আগুন দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু করেন।
এছাড়া গাড়াতী, শালবাড়ী, পুটিমারী, নাজিরগঞ্জসহ সব ছিটমহলে একই কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পুটিমারী ছিটমহলের শত শত নাগরিক মশাল নিয়ে পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়কের মনিরামজোত এলাকার মহাসড়কের ওপর বিক্ষোভ করে।
আদায়ের জন্য তারা শিগগির নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
গতকাল শনিবার আন্দোলনের নবম দিনে ভারতের দাশিয়ার ছড়া ছিটমহলের কালীরহাট বাজারে মশাল মিছিল-সমাবেশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির দাশিয়ার ছড়া শাখার সভাপতি আলতাফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোঃ গোলাম মোস্তফা, মোজাফফর হোসেন, হাবিবুর রহমান, নুর আলম, নুর ইসলাম, শাহানুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, অ্যাডভোকেট আবদুল গণি মিয়া প্রমুখ।
এছাড়া ভূরুঙ্গামারী উপজেলার অভ্যন্তরে অবস্থিত ভারতের বড়গাঁও চুলকা ছিটমহলে মতিয়ার রহমানের নেতৃত্বে, ছেউটি কুর্শা ছিটমহলে হাশেম আলীর নেতৃত্বে, সাহেবগঞ্জ ছিটমহলে তারা মিয়ার নেতৃত্বে, গাড়োলঝারা ছিটমহলে মমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে এবং দীঘলটারী ছিটমহলে খোকনের নেতৃত্বে ছিটমহলবাসী মশাল মিছিল করেছেন।
বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ ইউনিটের সভাপতি মইনুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ গোলাম মোস্তফা জানান, ছিটমহল বিনিময়ের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবিতে তাদের ১০ দিনের কর্মসূচি আজ শেষ হবে। তবে চলতি মাসেই আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। সমন্বয় কমিটির দুই দেশের ইউনিটের মধ্যে আলোচনার পর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চলতেই থাকবে।
এদিকে পঞ্চগড় জেলার অভ্যন্তরে অবস্থিত ভারতের ১২টি ছিটমহলে শনিবার মশাল মিছিল কর্মসূচি পালিত হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জেলার বোদা উপজেলার অভ্যন্তরে ভারতের পুটিমারী ছিটমহল ইউনিটের সভাপতি আবু জেকের ও ছিটমহলের চেয়ারম্যান তছলিমউদ্দিন মশালে আগুন দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু করেন।
এছাড়া গাড়াতী, শালবাড়ী, পুটিমারী, নাজিরগঞ্জসহ সব ছিটমহলে একই কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পুটিমারী ছিটমহলের শত শত নাগরিক মশাল নিয়ে পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়কের মনিরামজোত এলাকার মহাসড়কের ওপর বিক্ষোভ করে।
No comments