মিয়ানমারে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল
মিয়ানমারের ইরাবতী নদীতে ৩৬০ কোটি ডলার ব্যয়ে প্রস্তাবিত বৃহৎ জলবিদ্যুৎ ও বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প স্থগিত করা হয়েছে। জনতার তীব্র আপত্তির মুখে গতকাল শুক্রবার প্রেসিডেন্ট থিন শিন পার্লামেন্টে এই ঘোষণা দেন।
প্রেসিডেন্ট থিন শিনের বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প বাতিলের ঘোষণায় মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির সমর্থকদের জয় হলো বলে মনে করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের কাচিন রাজ্যে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ইরাবতী নদীতে প্রস্তাবিত মাইটসন বাঁধ তৈরির কাজ পেয়েছিল চীনের বৃহৎ বিদ্যুৎ কোম্পানি চায়না পাওয়ার ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন।
চীন ও মিয়ানমারের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী, জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ চীনের ইউনান প্রদেশে সরবরাহ করার কথা। চীনের বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে এমন ব্যক্তিরা চুক্তির পক্ষে থাকলেও চীনের সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
সু চি বলেছিলেন, বাঁধের কারণে ইরাবতী নদীর পানির প্রবাহ হুমকির মুখে পড়বে। এতে ৬৩টি গ্রামের ১২ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়বে। এছাড়াও সমাজের বিভিন্ন অংশ বাঁধ নির্মাণের বিরোধিতা করে। পরিবেশবাদীদের মতে, জলবিদ্যুতের জন্য বাঁধ নির্মাণ করা হলে সিঙ্গাপুরের সমান জায়গা প্লাবিত হবে এবং অন্তত ১০ হাজার লোক গৃহহীন হবে।
প্রেসিডেন্ট থিন শিনের বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প বাতিলের ঘোষণায় মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির সমর্থকদের জয় হলো বলে মনে করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের কাচিন রাজ্যে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ইরাবতী নদীতে প্রস্তাবিত মাইটসন বাঁধ তৈরির কাজ পেয়েছিল চীনের বৃহৎ বিদ্যুৎ কোম্পানি চায়না পাওয়ার ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন।
চীন ও মিয়ানমারের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী, জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ চীনের ইউনান প্রদেশে সরবরাহ করার কথা। চীনের বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে এমন ব্যক্তিরা চুক্তির পক্ষে থাকলেও চীনের সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
সু চি বলেছিলেন, বাঁধের কারণে ইরাবতী নদীর পানির প্রবাহ হুমকির মুখে পড়বে। এতে ৬৩টি গ্রামের ১২ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়বে। এছাড়াও সমাজের বিভিন্ন অংশ বাঁধ নির্মাণের বিরোধিতা করে। পরিবেশবাদীদের মতে, জলবিদ্যুতের জন্য বাঁধ নির্মাণ করা হলে সিঙ্গাপুরের সমান জায়গা প্লাবিত হবে এবং অন্তত ১০ হাজার লোক গৃহহীন হবে।
No comments