আ. লীগ নেতা নূর মোহাম্মদের খোঁজ মেলেনি
সাভারে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া ঢাকার আওয়ামী লীগ নেতা হাজি নূর মোহাম্মদের খোঁজ গত তিন দিনেও মেলেনি। তিনি বেঁচে আছেন, নাকি তাঁকে মেরে ফেলা হয়েছে, তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছে না।রাজধানীর আগারগাঁও এলাকার ৪১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজি নূর মোহাম্মদকে বুধবার গভীর রাতে সাভারের বাসা থেকে প্রশাসনের লোক পরিচয় দিয়ে কয়েক ব্যক্তি তুলে নিয়ে যায়। এ অভিযোগে তাঁর মেয়ে স্বপ্না সাভার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
বৃহস্পতিবার করা এ সাধারণ ডায়েরিতে স্বপ্না উল্লেখ করেন, বুধবার রাত ১টার দিকে ২০-২৫ অজ্ঞাত ব্যক্তি প্রশাসনের লোক পরিচয় দিয়ে তাঁর বাবাকে সাভার পৌর এলাকার কাতলাপুরের পালপাড়া মহল্লার ১/৩ নম্বরের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়।
এদিকে র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর আরিফুর রহমান জানান, হাজি নূর মোহাম্মদ নামের কাউকে তাঁর ক্যাম্পের কোনো সদস্য আটক করেননি। সাভার মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার আবুল হোসেন জানান, এ খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাড়ি পরিদর্শন করেছে। তবে নূর মোহাম্মদের কোনো খোঁজ এখনো তাঁরা পাননি বলে পুলিশ কর্মকর্তা জানান।
ঢাকা মহানগরীর ৪১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজি নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে ওই ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
শুক্রবার রাতে নূর মোহাম্মদের সাভারের ওই বাড়িতে গিয়ে তাঁর পরিবারের কোনো সদস্যকে পাওয়া যায়নি। ওই বাড়ির ভাড়াটিয়া নুরুন্নাহার বলেন, যারা নূর মোহাম্মদকে ধরে নিয়ে গেছে তাদের পরনে র্যাব বা পুলিশের কোনো পোশাক না থাকলেও বাইরে ছয়টি গাড়ির মধ্যে র্যাবের দুটি গাড়ি ছিল বলে অনেকেই দেখেছে। পুলিশ জানায়, রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির অনেক অভিযোগ রয়েছে। ফজলুল হক খুনের পর তিনি সাভারে চলে আসেন।
এদিকে র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর আরিফুর রহমান জানান, হাজি নূর মোহাম্মদ নামের কাউকে তাঁর ক্যাম্পের কোনো সদস্য আটক করেননি। সাভার মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার আবুল হোসেন জানান, এ খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাড়ি পরিদর্শন করেছে। তবে নূর মোহাম্মদের কোনো খোঁজ এখনো তাঁরা পাননি বলে পুলিশ কর্মকর্তা জানান।
ঢাকা মহানগরীর ৪১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজি নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে ওই ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
শুক্রবার রাতে নূর মোহাম্মদের সাভারের ওই বাড়িতে গিয়ে তাঁর পরিবারের কোনো সদস্যকে পাওয়া যায়নি। ওই বাড়ির ভাড়াটিয়া নুরুন্নাহার বলেন, যারা নূর মোহাম্মদকে ধরে নিয়ে গেছে তাদের পরনে র্যাব বা পুলিশের কোনো পোশাক না থাকলেও বাইরে ছয়টি গাড়ির মধ্যে র্যাবের দুটি গাড়ি ছিল বলে অনেকেই দেখেছে। পুলিশ জানায়, রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির অনেক অভিযোগ রয়েছে। ফজলুল হক খুনের পর তিনি সাভারে চলে আসেন।
No comments