সৌদিতে শিরশ্ছেদ-জাতিসংঘের সামনে বাংলাদেশিদের বিক্ষোভে নোবেলজয়ী কারমান
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী তাওয়াক্কুল কারমান সৌদি আরবে প্রকাশ্যে শিরশ্ছেদের নিন্দা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি লিবিয়ার সদ্য সাবেক স্বৈরশাসক কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির করুণ পরিণতির কথা স্মরণে রেখে আরব নেতাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতি সম্মান জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন।সৌদি আরবে আট বাংলাদেশির প্রকাশ্যে শিরশ্ছেদের নিন্দায় ২১ অক্টোবর জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে বাংলাদেশ কমিউনিটি বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে। একই সঙ্গে সিরিয়ার শাসক বাশার আল আসাদ ও ইয়েমেনের শাসক আলী আবদুল্লাহ সালেহর পতনের দাবিতে এ দুটি দেশের প্রবাসীরাও বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
এই বিক্ষোভ সমাবেশে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী তাওয়াক্কুল কারমান উপস্থিত হয়ে আরব বিশ্বে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আট বাংলাদেশি তরুণের শিরশ্ছেদের নিন্দা এবং এহেন বর্বরতা থেকে সৌদি সরকারের বিরত থাকার দাবিতে বাংলাদেশ কমিউনিটির ব্যানারে এই কর্মসূচির মূল সংগঠক ছিলেন বেইজিং অলিম্পিকে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত আর্টিস্ট খুরশিদ আলম সেলিম। কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করে নোবেলজয়ী কারমান বলেন, একুশ শতকে প্রকাশ্য দিবালোকে ধারালো ছুরি দিয়ে পশুর মতো মানুষ জবাইয়ের ঘটনা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য হতে পারে না।
বিক্ষোভ সমাবেশের পর জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বরাবরে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এ কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া নেতাদের মধ্যে ছিলেন ঠিকানা পত্রিকার প্রেসিডেন্ট সাঈদ-উর রব, বাংলাদেশ সম্মেলন কমিটির চেয়ারম্যান এমাদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের সভাপতি রতন বড়ুয়া, উদীচী নেতা আবুল কাশেম, সুব্রত বিশ্বাস, ইকবাল হোসেন, কলামিস্ট বেলাল বেগ, অধ্যাপিকা হুসনে আরা বেগম, আর্টিস্ট তানভির রানা, মাহমুদুল হাসান রোকন, আজমীর হোসেন, গীতিকার মাহফুজুর রহমান, কবি মুমু আনসারী, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদের প্রধান লুৎফুন্নাহার লতা, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপপ্রচার সম্পাদক তৈয়েবুর রহমান টনি, সাবেক প্রচার সম্পাদক হাকিকুল ইসলাম খোকন প্রমুখ।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আট বাংলাদেশি তরুণের শিরশ্ছেদের নিন্দা এবং এহেন বর্বরতা থেকে সৌদি সরকারের বিরত থাকার দাবিতে বাংলাদেশ কমিউনিটির ব্যানারে এই কর্মসূচির মূল সংগঠক ছিলেন বেইজিং অলিম্পিকে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত আর্টিস্ট খুরশিদ আলম সেলিম। কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করে নোবেলজয়ী কারমান বলেন, একুশ শতকে প্রকাশ্য দিবালোকে ধারালো ছুরি দিয়ে পশুর মতো মানুষ জবাইয়ের ঘটনা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য হতে পারে না।
বিক্ষোভ সমাবেশের পর জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বরাবরে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এ কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া নেতাদের মধ্যে ছিলেন ঠিকানা পত্রিকার প্রেসিডেন্ট সাঈদ-উর রব, বাংলাদেশ সম্মেলন কমিটির চেয়ারম্যান এমাদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের সভাপতি রতন বড়ুয়া, উদীচী নেতা আবুল কাশেম, সুব্রত বিশ্বাস, ইকবাল হোসেন, কলামিস্ট বেলাল বেগ, অধ্যাপিকা হুসনে আরা বেগম, আর্টিস্ট তানভির রানা, মাহমুদুল হাসান রোকন, আজমীর হোসেন, গীতিকার মাহফুজুর রহমান, কবি মুমু আনসারী, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদের প্রধান লুৎফুন্নাহার লতা, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপপ্রচার সম্পাদক তৈয়েবুর রহমান টনি, সাবেক প্রচার সম্পাদক হাকিকুল ইসলাম খোকন প্রমুখ।
No comments