২০ হাজার কোটি ডলার পাচার করেছেন গাদ্দাফি
লিবিয়ার সাবেক নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি গোপনে দেশ থেকে ২০ হাজার কোটি ডলার সরিয়ে নিয়েছিলেন। বলা হচ্ছে১, পশ্চিমা সরকারগুলোর আগের ধারণার চেয়ে দ্বিগুণ অর্থ পাচার করেছিলেন তিনি। গত শুক্রবার লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস পত্রিকার প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
লিবিয়ার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস জানায়, গত বসন্তে লিবিয়া সরকারের ব্যাংক হিসাবগুলোতে তিন হাজার ৭০০ কোটি ডলার পাওয়ার পর এবং যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগের পরিমাণ দেখে হতবিহ্বল হয়ে পড়েন মার্কিন কর্মকর্তারা। প্রতিবেদনে বলা হয়, গাদ্দাফি অথবা তাঁর সহযোগীরা এসব অর্থের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই দ্রুত সেগুলো জব্দ করা হয়।
ফ্রান্স, ইতালি, ইংল্যান্ড ও জার্মানির সরকারগুলো আরও তিন হাজার কোটি ডলারের সম্পদ জব্দ করে।
পত্রিকাটিতে উল্লেখ করা হয়, এর আগে তদন্তকারীদের কাছে হিসাব ছিল, গাদ্দাফি সম্ভবত বিশ্বের অন্যত্র আরও তিন হাজার কোটি ডলার সরিয়ে নিয়েছেন। ওই সময় তাঁদের হিসাবে গাদ্দাফি সব মিলিয়ে দেশ থেকে ১০ হাজার কোটি ডলার সরিয়েছেন।
পত্রিকার খবরে বলা হয়, কিন্তু পরে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও লিবিয়া কর্তৃপক্ষের তদন্তে দেখা যায়, গাদ্দাফি বছরের পর বছর ধরে গোপনে আরও হাজার হাজার কোটি ডলার বিদেশে সরিয়ে নিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াসহ প্রায় বড় দেশগুলোতে লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করেছেন।
পত্রিকায় বলা হয়, বেশির ভাগ অর্থই ছিল সেন্ট্রাল ব্যাংক অব লিবিয়া, দ্য লিবিয়ান ইনভেস্টমেন্ট অথরিটি, দ্য লিবিয়ান ফরেন ব্যাংক, দ্য লিবিয়ান ন্যাশনাল ওয়েল করপোরেশন ও দ্য লিবিয়া আফ্রিকান ইনভেস্টমেন্ট পোর্টফোলিওর মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানের নামে।
লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস জানায়, তদন্তকারীরা বলেছেন, গাদ্দাফি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা চাইলেই এসব অর্থ তুলে খরচ করতে পারতেন।
পত্রিকায় উল্লেখ করা হয়, ২০ হাজার কোটি ডলার যুদ্ধ-পূর্ববর্তী হিসাবের প্রায় দ্বিগুণ।
গাদ্দাফির পাচার করা যে সম্পদের হিসাব দেওয়া হচ্ছে, সেটা যদি নির্ভুল প্রমাণিত হয়, তাহলে বিশ্বের অন্যতম লোভী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে ইতিহাসে স্থান করে নেবেন গাদ্দাফি।
গাদ্দাফির প্রতি আনুগত্যের কারণে আফ্রিকার কিছু দেশ লিবিয়ার ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে অনিচ্ছুক। অনেক দেশের আশঙ্কা, লিবিয়ার সম্পদ জব্দ করা হলে তাদের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ কর্তৃপক্ষ গত শুক্রবার বলেছে, তারা জব্দ করা অর্থ দ্রুত লিবিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে হস্তান্তর করতে চান।
লিবিয়ার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস জানায়, গত বসন্তে লিবিয়া সরকারের ব্যাংক হিসাবগুলোতে তিন হাজার ৭০০ কোটি ডলার পাওয়ার পর এবং যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগের পরিমাণ দেখে হতবিহ্বল হয়ে পড়েন মার্কিন কর্মকর্তারা। প্রতিবেদনে বলা হয়, গাদ্দাফি অথবা তাঁর সহযোগীরা এসব অর্থের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই দ্রুত সেগুলো জব্দ করা হয়।
ফ্রান্স, ইতালি, ইংল্যান্ড ও জার্মানির সরকারগুলো আরও তিন হাজার কোটি ডলারের সম্পদ জব্দ করে।
পত্রিকাটিতে উল্লেখ করা হয়, এর আগে তদন্তকারীদের কাছে হিসাব ছিল, গাদ্দাফি সম্ভবত বিশ্বের অন্যত্র আরও তিন হাজার কোটি ডলার সরিয়ে নিয়েছেন। ওই সময় তাঁদের হিসাবে গাদ্দাফি সব মিলিয়ে দেশ থেকে ১০ হাজার কোটি ডলার সরিয়েছেন।
পত্রিকার খবরে বলা হয়, কিন্তু পরে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও লিবিয়া কর্তৃপক্ষের তদন্তে দেখা যায়, গাদ্দাফি বছরের পর বছর ধরে গোপনে আরও হাজার হাজার কোটি ডলার বিদেশে সরিয়ে নিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াসহ প্রায় বড় দেশগুলোতে লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করেছেন।
পত্রিকায় বলা হয়, বেশির ভাগ অর্থই ছিল সেন্ট্রাল ব্যাংক অব লিবিয়া, দ্য লিবিয়ান ইনভেস্টমেন্ট অথরিটি, দ্য লিবিয়ান ফরেন ব্যাংক, দ্য লিবিয়ান ন্যাশনাল ওয়েল করপোরেশন ও দ্য লিবিয়া আফ্রিকান ইনভেস্টমেন্ট পোর্টফোলিওর মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানের নামে।
লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস জানায়, তদন্তকারীরা বলেছেন, গাদ্দাফি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা চাইলেই এসব অর্থ তুলে খরচ করতে পারতেন।
পত্রিকায় উল্লেখ করা হয়, ২০ হাজার কোটি ডলার যুদ্ধ-পূর্ববর্তী হিসাবের প্রায় দ্বিগুণ।
গাদ্দাফির পাচার করা যে সম্পদের হিসাব দেওয়া হচ্ছে, সেটা যদি নির্ভুল প্রমাণিত হয়, তাহলে বিশ্বের অন্যতম লোভী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে ইতিহাসে স্থান করে নেবেন গাদ্দাফি।
গাদ্দাফির প্রতি আনুগত্যের কারণে আফ্রিকার কিছু দেশ লিবিয়ার ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে অনিচ্ছুক। অনেক দেশের আশঙ্কা, লিবিয়ার সম্পদ জব্দ করা হলে তাদের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ কর্তৃপক্ষ গত শুক্রবার বলেছে, তারা জব্দ করা অর্থ দ্রুত লিবিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে হস্তান্তর করতে চান।
No comments