৩৮০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-করপোরেট কর কমানোর অনুরোধ গভর্নরের
সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) পালনে ব্যাংকগুলো যাতে আরো এগিয়ে আসতে পারে, সে জন্য অর্থমন্ত্রীর কাছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানের করহার কমানোর অনুরোধ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সরাসরি কোনো উত্তর না দিয়ে বলেছেন, ব্যাংকগুলো যাতে সার্বিকভাবে সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে, সে ব্যবস্থা নিশ্চয়ই করা হবে।গতকাল শনিবার ঢাকার মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের বৃত্তি প্রধান অনুষ্ঠানে তাঁরা এসব কথা বলেন।
সারা দেশ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে মোট তিন হাজার আটজনকে বৃত্তি দেওয়া হয়েছে ওই অনুষ্ঠানে। বৃত্তিপ্রাপ্তদের উদ্দেশে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'পৃথিবীতে সুযোগ আছে অনেক কিছু করার। অনেকগুলো সুযোগ থেকে নিজের পছন্দ করারও সুযোগ রয়েছে। কেবল শিক্ষার জোরেই সে সুযোগ গ্রহণ করা যায়। কাজের মধ্যে মহা আনন্দ লুকিয়ে আছে। তা পেতে হলে কাজকে নিজের মতো করে দেখতে হবে।'
অর্থমন্ত্রী বলেন, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ২০১৬ সাল নাগাদ ৩০ হাজার শিক্ষার্থীকে ১০২ কোটি টাকা বৃত্তি দেওয়ার যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তা যাতে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে_সরকার সে ব্যবস্থা নিশ্চয়ই করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, ব্যাংকগুলো বিভিন্ন খাতে সিএসআর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৯ সালে সিএসআর কার্যক্রমে ব্যাংকগুলো মোট ৫৫ কোটি টাকা খরচ করলেও পরের বছর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৩ কোটি টাকা। আর শুধু শিক্ষা খাতে ২০১০ সালে তারা ব্যয় করেছে ৪০ কোটি টাকা।
ইউরোপীয় ও বাংলাদেশিদের যৌথ উদ্যোগে গড়ে ওঠা ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান সায়েম আহমেদ বলেন, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক আর্থিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি সমাজ উন্নয়নে কাজ করছে। ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ২০০১ সাল থেকে ২০১১ সালের জুলাই পর্যন্ত ছয় হাজার ৯১৫ জন শিক্ষার্থীকে প্রায় ১৯ কোটি টাকা বৃত্তি দিয়েছে।
অনুষ্ঠানে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে শামসি তাবরেজসহ ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ২০১৬ সাল নাগাদ ৩০ হাজার শিক্ষার্থীকে ১০২ কোটি টাকা বৃত্তি দেওয়ার যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তা যাতে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে_সরকার সে ব্যবস্থা নিশ্চয়ই করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, ব্যাংকগুলো বিভিন্ন খাতে সিএসআর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৯ সালে সিএসআর কার্যক্রমে ব্যাংকগুলো মোট ৫৫ কোটি টাকা খরচ করলেও পরের বছর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৩ কোটি টাকা। আর শুধু শিক্ষা খাতে ২০১০ সালে তারা ব্যয় করেছে ৪০ কোটি টাকা।
ইউরোপীয় ও বাংলাদেশিদের যৌথ উদ্যোগে গড়ে ওঠা ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান সায়েম আহমেদ বলেন, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক আর্থিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি সমাজ উন্নয়নে কাজ করছে। ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ২০০১ সাল থেকে ২০১১ সালের জুলাই পর্যন্ত ছয় হাজার ৯১৫ জন শিক্ষার্থীকে প্রায় ১৯ কোটি টাকা বৃত্তি দিয়েছে।
অনুষ্ঠানে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে শামসি তাবরেজসহ ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments