গিনেজ বুকে নাম তোলার অপেক্ষায় হালিম
বল মাথায় রেখে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে তিনি বিভিন্ন কসরত দেখাতেন। সেটা করে এত দিন কুড়িয়েছেন হাততালি। এবার পেতে যাচ্ছেন আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি। মাথায় বল নিয়ে আবদুল হালিম ১৫ কিলোমিটার ২০০ মিটার হেঁটে এখন গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে ঢোকার অপেক্ষায়!এই রেকর্ড দূরত্বের দিক থেকে। ২০০৯ সালের ২১ আগস্ট মালয়েশিয়ার ই মিং লো মাথায় বল নিয়ে ১১ কিলোমিটার ১২৯ মিটার হেঁটে গিনেজ বুকে নাম তুলেছিলেন। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গতকাল আবদুল হালিম এই দূরত্ব অতিক্রম করেন মাত্র ২৮ ল্যাপেই। তাঁর জন্য এটা যেন ডাল-ভাত। তাই মোট ৩৮ ল্যাপে ১৫ কিলোমিটার ২০০ মিটার অতিক্রম করেই থেমেছেন।
মাগুরার এই যুবকের দাবি, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ৪০ ল্যাপও দিয়েছেন তিনি। গতকাল ৩৮ ল্যাপ দিতে হালিম সময় নিয়েছেন ২ ঘণ্টা ৪৯ মিনিট ৫৩.৪১ সেকেন্ড।
১৯৯২ সাল থেকে তিনি শুরু করেন ফুটবল নিয়ে নানা কসরত। এক বছর পরেই জাতীয় যুব দিবসে ২৪ ঘণ্টা ১০ মিনিট বল মাথায় রাখার একটা প্রদর্শনী করেছিলেন। তাঁর দাবি, 'আমি ফুটবল নিয়ে ৫০ রকমের খেলা জানি। একসঙ্গে ১১টা বল শরীরের বিভিন্ন অংশে রেখে খেলতে পারি। আসলে বলকে আমি শরীরের অঙ্গ বানিয়ে ফেলেছি।' ফুটবলের কসরত দেখিয়েই তিনি হয়ে গেছেন সার্কাস দলের সদস্য। ৩৬ বছর বয়সী হালিম জানিয়েছেন, 'সার্কাসে এ রকম খেলা দেখিয়ে যা আয় হয় তা দিয়ে আমার পরিবার চলে। বিশ্বরেকর্ড গড়ার জন্য এক মাস ঢাকায় থাকায় এখন কোনো শো করতে পারছি না।'
তবে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম তুলতে গেলে অনেক নিয়ম-কানুন মানতে হয়। এ জন্য লাগে জুরি বোর্ডের সনদ, ভিডিও ফুটেজ এবং পত্রিকার প্রতিবেদন। এগুলো পাঠাতে হবে গিনেজ কর্তৃপক্ষের কাছে। কাল জুরি বোর্ডে ছিলেন পুলিশের অ্যাডিশনাল ডিআইজি মারুফ হাসান, পাক্ষিক ক্রীড়া জগতের সম্পাদক দুলাল মাহমুদ, নোটারি পাবলিক অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর জামান তরফদার, স্টেডিয়ামের প্রশাসক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া ও বাফুফের রেফারিজ কমিটির সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম। তাঁদের সনদের ওপরই নির্ভর করছে হালিমের গিনেজ বুক স্বীকৃতি। এটা মিললেই ওয়ালটন এক লাখ টাকা পুরস্কার দেবে তাঁকে। অবশ্য বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গতকালের আয়োজনের জন্যও ৫০ হাজার টাকা দিয়েছে তারা।
১৯৯২ সাল থেকে তিনি শুরু করেন ফুটবল নিয়ে নানা কসরত। এক বছর পরেই জাতীয় যুব দিবসে ২৪ ঘণ্টা ১০ মিনিট বল মাথায় রাখার একটা প্রদর্শনী করেছিলেন। তাঁর দাবি, 'আমি ফুটবল নিয়ে ৫০ রকমের খেলা জানি। একসঙ্গে ১১টা বল শরীরের বিভিন্ন অংশে রেখে খেলতে পারি। আসলে বলকে আমি শরীরের অঙ্গ বানিয়ে ফেলেছি।' ফুটবলের কসরত দেখিয়েই তিনি হয়ে গেছেন সার্কাস দলের সদস্য। ৩৬ বছর বয়সী হালিম জানিয়েছেন, 'সার্কাসে এ রকম খেলা দেখিয়ে যা আয় হয় তা দিয়ে আমার পরিবার চলে। বিশ্বরেকর্ড গড়ার জন্য এক মাস ঢাকায় থাকায় এখন কোনো শো করতে পারছি না।'
তবে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম তুলতে গেলে অনেক নিয়ম-কানুন মানতে হয়। এ জন্য লাগে জুরি বোর্ডের সনদ, ভিডিও ফুটেজ এবং পত্রিকার প্রতিবেদন। এগুলো পাঠাতে হবে গিনেজ কর্তৃপক্ষের কাছে। কাল জুরি বোর্ডে ছিলেন পুলিশের অ্যাডিশনাল ডিআইজি মারুফ হাসান, পাক্ষিক ক্রীড়া জগতের সম্পাদক দুলাল মাহমুদ, নোটারি পাবলিক অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর জামান তরফদার, স্টেডিয়ামের প্রশাসক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া ও বাফুফের রেফারিজ কমিটির সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম। তাঁদের সনদের ওপরই নির্ভর করছে হালিমের গিনেজ বুক স্বীকৃতি। এটা মিললেই ওয়ালটন এক লাখ টাকা পুরস্কার দেবে তাঁকে। অবশ্য বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গতকালের আয়োজনের জন্যও ৫০ হাজার টাকা দিয়েছে তারা।
No comments