আবিদজানের কিছু অংশ দখলে নিয়েছে বাগবোর যোদ্ধারা
আইভরি কোস্টের অবরুদ্ধ প্রেসিডেন্ট লরা বাগবোর অনুগত যোদ্ধারা গত শুক্রবার দেশটির প্রধান শহর আবিদজানের বেশ কিছু অংশ আবারও নিজেদের দখলে নিয়েছেন। তাঁরা এখনো ট্যাংকসহ অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহার করছেন। তবে লরা বাগবো এখনো প্রেসিডেন্ট বাসভবনের বাঙ্কারে অবরুদ্ধ হয়ে আছেন। জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের প্রধান এ কথা বলেন।
লরা বাগবোকে বাংকার থেকে বের করে আনতে আইভরি কোস্টের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত প্রেসিডেন্ট আলাসেন ওয়াতারার যোদ্ধাদের অভিযানের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করেছে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের প্রধান অ্যালেইন লি রয় সাংবাদিকদের বলেন, ওয়াতারার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বেশ কিছু এলাকা দখলের পর বাগবোর যোদ্ধারা এখন ওয়াতারার সদর দপ্তর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, আবিদজানের প্লাতিয়ু ও কোকোদি জেলা এখন বাগবোর যোদ্ধাদের নিয়ন্ত্রণে।
লি রয় আরও বলেন, বাগবোর জেনারেলরা নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করার জন্য সম্ভাব্য আত্মসমর্পণ বিষয়ে আলোচনার একটি প্রস্তাবকে কৌশল হিসেবে ব্যবহার করেছেন।
বাগবোর তিন জেনারেল জাতিসংঘকে বলেছিলেন, তাঁরা আলোচনা করতে চান। তবে পরে বাগবো আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকৃতি জানান।
লি রয় বলেন, কায়রোর যোদ্ধাদের হাতে এখনো অনেক ভারী অস্ত্র রয়েছে। তিনি আরও বলেন, তাদের কাছে ট্যাংক, এম-২১ রকেট লঞ্চার, রকেটচালিত গ্রেনেড লঞ্চার এবং সাঁজোয়া যান রয়েছে।
ওয়াতারার পক্ষ থেকে বাগবোর সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি নাকচ করে দিলেও জাতিসংঘ বাগবোর সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে।
লি রয় বলেন, বাগবোকে তাঁর বাংকার থেকে বের করে আনার কোনো ধরনের চেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ জড়িত নয়।
ওয়াতারার জেনারেলরা এর আগে বলেছিলেন, বাগবোকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করার জন্য খাবার ও পানির সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।
জাতিসংঘের বাহিনী বাগবোকে খাবার ও পানি সরবরাহ করবে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে লি রয় বলেন, এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে হয়তো সরবরাহ করা হবে।
ফরাসি দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাগবোর যোদ্ধারা ফরাসি দূতের বাড়ি লক্ষ্য করে ভারী অস্ত্রের সাহায্যে হামলা চালিয়েছে। তবে বাগবোর একজন মুখপাত্র বলেন, তাঁদের যোদ্ধারা ওই ভবনে কোনো হামলা চালায়নি।
এদিকে গতকাল শনিবার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, ওয়াতারার যোদ্ধারা গত মার্চের শেষের দিকে শত শত মানুষকে হত্যা, নারীদের ধর্ষণ ও অনেকগুলো গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে।
লরা বাগবোকে বাংকার থেকে বের করে আনতে আইভরি কোস্টের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত প্রেসিডেন্ট আলাসেন ওয়াতারার যোদ্ধাদের অভিযানের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করেছে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের প্রধান অ্যালেইন লি রয় সাংবাদিকদের বলেন, ওয়াতারার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বেশ কিছু এলাকা দখলের পর বাগবোর যোদ্ধারা এখন ওয়াতারার সদর দপ্তর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, আবিদজানের প্লাতিয়ু ও কোকোদি জেলা এখন বাগবোর যোদ্ধাদের নিয়ন্ত্রণে।
লি রয় আরও বলেন, বাগবোর জেনারেলরা নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করার জন্য সম্ভাব্য আত্মসমর্পণ বিষয়ে আলোচনার একটি প্রস্তাবকে কৌশল হিসেবে ব্যবহার করেছেন।
বাগবোর তিন জেনারেল জাতিসংঘকে বলেছিলেন, তাঁরা আলোচনা করতে চান। তবে পরে বাগবো আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকৃতি জানান।
লি রয় বলেন, কায়রোর যোদ্ধাদের হাতে এখনো অনেক ভারী অস্ত্র রয়েছে। তিনি আরও বলেন, তাদের কাছে ট্যাংক, এম-২১ রকেট লঞ্চার, রকেটচালিত গ্রেনেড লঞ্চার এবং সাঁজোয়া যান রয়েছে।
ওয়াতারার পক্ষ থেকে বাগবোর সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি নাকচ করে দিলেও জাতিসংঘ বাগবোর সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে।
লি রয় বলেন, বাগবোকে তাঁর বাংকার থেকে বের করে আনার কোনো ধরনের চেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ জড়িত নয়।
ওয়াতারার জেনারেলরা এর আগে বলেছিলেন, বাগবোকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করার জন্য খাবার ও পানির সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।
জাতিসংঘের বাহিনী বাগবোকে খাবার ও পানি সরবরাহ করবে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে লি রয় বলেন, এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে হয়তো সরবরাহ করা হবে।
ফরাসি দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাগবোর যোদ্ধারা ফরাসি দূতের বাড়ি লক্ষ্য করে ভারী অস্ত্রের সাহায্যে হামলা চালিয়েছে। তবে বাগবোর একজন মুখপাত্র বলেন, তাঁদের যোদ্ধারা ওই ভবনে কোনো হামলা চালায়নি।
এদিকে গতকাল শনিবার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, ওয়াতারার যোদ্ধারা গত মার্চের শেষের দিকে শত শত মানুষকে হত্যা, নারীদের ধর্ষণ ও অনেকগুলো গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে।
No comments