এমজেএলের তালিকাভুক্তির বিষয়টি নাকচ করেছে ডিএসই
এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের তালিকাভুক্তির বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। তালিকাভুক্তির জন্য প্রতিষ্ঠানটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেওয়ার ঘোষণা দেয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিকেলে অনুষ্ঠিত ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শুনানিতে উপস্থিত হন। সভায় উপস্থিত বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সূত্র জানায়, এমজেএলের উদ্বৃত্ত টাকা (রিজার্ভ) থেকে পরিচালকসহ সব শেয়ারহোল্ডারদের ৩০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেওয়ার প্রস্তাব করে ডিএসইকে তালিকাভুক্তির জন্য অনুরোধ করা হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে আজ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরী ডিএসইতে শুনানিতে অংশ নেন। শুনানি শেষে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ এমজেএল তালিকাভুক্তির বিষয়টি নাকচ করে করে।
এর আগে আইপিওর মাধ্যমে নির্ধারিত বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার শর্তে তালিকাভুক্তির জন্য এসইসি অনুমোদন দিলেও ডিএসই তার বিরোধিতা করে। ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ ধরনের ব্যবস্থা আইনসিদ্ধ না হওয়ায় তারা বিষয়টি নাকচ করে দেয়। এ ছাড়া বাইব্যাক পদ্ধতি না থাকায় এ শর্তেও প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
আইপিওর পর স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির জন্য নির্ধারিত সময়সীমা গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়ায় এসইসি আরও দুই সপ্তাহ সময় বাড়ায়। বর্ধিত সময়সীমা অনুযায়ী ১৪ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটি তালিকাভুক্তির সময়সীমা শেষ হবে।
এদিকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের দর নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় গত ২০ জানুয়ারি এ পদ্ধতিটি অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত করে এসইসি। ২৩ জানুয়ারি এমজেএল ও এমআই সিমেন্টের আইপিও প্রক্রিয়া স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু এর মধ্যে প্রতিষ্ঠান দুটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আইপিওর মাধ্যমে চাঁদা সংগ্রহ করে ফেলে। এ জন্য আইনি জটিলতা এড়াতে শর্তসাপেক্ষে প্রতিষ্ঠান দুটিকে আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়া হয়।
শর্তটি হচ্ছে তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দ মূল্যের চেয়ে দর কমে গেলে কোম্পানি শেয়ার বাইব্যাক করবে। এ শর্ত মেনে প্রতিষ্ঠান দুটি আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বরাদ্দ দেয়। কিন্তু বাইব্যাক বিষয়ে কোনো আইন না থাকায় শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে এসইসির পক্ষ থেকে শর্ত দেওয়া হয়।
সূত্র জানায়, এমজেএলের উদ্বৃত্ত টাকা (রিজার্ভ) থেকে পরিচালকসহ সব শেয়ারহোল্ডারদের ৩০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেওয়ার প্রস্তাব করে ডিএসইকে তালিকাভুক্তির জন্য অনুরোধ করা হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে আজ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরী ডিএসইতে শুনানিতে অংশ নেন। শুনানি শেষে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ এমজেএল তালিকাভুক্তির বিষয়টি নাকচ করে করে।
এর আগে আইপিওর মাধ্যমে নির্ধারিত বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার শর্তে তালিকাভুক্তির জন্য এসইসি অনুমোদন দিলেও ডিএসই তার বিরোধিতা করে। ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ ধরনের ব্যবস্থা আইনসিদ্ধ না হওয়ায় তারা বিষয়টি নাকচ করে দেয়। এ ছাড়া বাইব্যাক পদ্ধতি না থাকায় এ শর্তেও প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
আইপিওর পর স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির জন্য নির্ধারিত সময়সীমা গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়ায় এসইসি আরও দুই সপ্তাহ সময় বাড়ায়। বর্ধিত সময়সীমা অনুযায়ী ১৪ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটি তালিকাভুক্তির সময়সীমা শেষ হবে।
এদিকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের দর নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় গত ২০ জানুয়ারি এ পদ্ধতিটি অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত করে এসইসি। ২৩ জানুয়ারি এমজেএল ও এমআই সিমেন্টের আইপিও প্রক্রিয়া স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু এর মধ্যে প্রতিষ্ঠান দুটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আইপিওর মাধ্যমে চাঁদা সংগ্রহ করে ফেলে। এ জন্য আইনি জটিলতা এড়াতে শর্তসাপেক্ষে প্রতিষ্ঠান দুটিকে আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়া হয়।
শর্তটি হচ্ছে তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দ মূল্যের চেয়ে দর কমে গেলে কোম্পানি শেয়ার বাইব্যাক করবে। এ শর্ত মেনে প্রতিষ্ঠান দুটি আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বরাদ্দ দেয়। কিন্তু বাইব্যাক বিষয়ে কোনো আইন না থাকায় শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে এসইসির পক্ষ থেকে শর্ত দেওয়া হয়।
No comments