পুঁজিবাজারে কারসাজিতে জড়িতদের শাস্তি চান বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান বিনিয়োগকারীরা। তাঁদের মতে, এসব ব্যক্তিকে আইনের আওতায় না আনলে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা থেকে যাবে। তবে অনেকে বলছেন, এসব ব্যক্তিদের শাস্তি দিলে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই সরকার কারসাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে পারছে না।
গত ডিসেম্বরের শেষ ও জানুয়ারিতে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা তদন্তে ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে সরকার। পরে আরেকজন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বিআইবিএমের মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরী, আইসিএবির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আবদুল বারী ও ব্যারিস্টার নিহাদ কবির। কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য দুই মাসের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। দুই মাস তদন্ত শেষে কমিটি গত বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।
ওই প্রতিবেদনে পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত বেশ কিছু ব্যক্তির নাম উঠে আসে। তবে জড়িত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করা হবে না বলে অর্থমন্ত্রী ঘোষণা দেন।
ফয়সাল আহমেদ নামে এক বিনিয়োগকারী বলেন, একটি নির্বাচিত সরকার কী তাহলে কিছু লোককে ভয় পায়? পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত এসব লোকের ভয়ে সরকার তাঁদের নাম প্রকাশ করছে না। সরকার দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে না পারলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তাদের পদ থেকে পদত্যাগ করা উচিত।
আরেক বিনিয়োগকারী বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি দিতে চায় না। কেননা, এতে নিজেদের ভিত নষ্ট হয়ে যাবে।
রিয়াজ ও সাইফুল নামের দুই বিনিয়োগকারী বলেন, ‘আমরা পুঁজি হারিয়ে রাজপথে বিক্ষোভ করতে চাই না। আমরা বাজারে স্থিতিশীলতা চাই।’ তাই বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে প্রয়োজনে যেকোনো পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
আবার কয়েকজন বিনিয়োগকারী বলেন, কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দিলে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই অর্থমন্ত্রী তাঁদের নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছেন না।
কয়েকজন বিনিয়োগকারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি যে-ই হোক না কেন তাঁদেরকে অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে। এসব ব্যক্তি পার পেয়ে গেলে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে। তাঁরা আরও বলেন, একদিকে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে রাস্তায় বসে, অন্যদিকে সরকারি ছত্রছায়ায় কিছু ব্যক্তি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। সুতরাং শেয়ারবাজারে কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা যাতে পার পেয়ে না যান, সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারকে।
গত ডিসেম্বরের শেষ ও জানুয়ারিতে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা তদন্তে ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে সরকার। পরে আরেকজন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বিআইবিএমের মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরী, আইসিএবির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আবদুল বারী ও ব্যারিস্টার নিহাদ কবির। কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য দুই মাসের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। দুই মাস তদন্ত শেষে কমিটি গত বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।
ওই প্রতিবেদনে পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত বেশ কিছু ব্যক্তির নাম উঠে আসে। তবে জড়িত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করা হবে না বলে অর্থমন্ত্রী ঘোষণা দেন।
ফয়সাল আহমেদ নামে এক বিনিয়োগকারী বলেন, একটি নির্বাচিত সরকার কী তাহলে কিছু লোককে ভয় পায়? পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত এসব লোকের ভয়ে সরকার তাঁদের নাম প্রকাশ করছে না। সরকার দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে না পারলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তাদের পদ থেকে পদত্যাগ করা উচিত।
আরেক বিনিয়োগকারী বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি দিতে চায় না। কেননা, এতে নিজেদের ভিত নষ্ট হয়ে যাবে।
রিয়াজ ও সাইফুল নামের দুই বিনিয়োগকারী বলেন, ‘আমরা পুঁজি হারিয়ে রাজপথে বিক্ষোভ করতে চাই না। আমরা বাজারে স্থিতিশীলতা চাই।’ তাই বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে প্রয়োজনে যেকোনো পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
আবার কয়েকজন বিনিয়োগকারী বলেন, কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দিলে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই অর্থমন্ত্রী তাঁদের নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছেন না।
কয়েকজন বিনিয়োগকারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি যে-ই হোক না কেন তাঁদেরকে অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে। এসব ব্যক্তি পার পেয়ে গেলে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে। তাঁরা আরও বলেন, একদিকে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে রাস্তায় বসে, অন্যদিকে সরকারি ছত্রছায়ায় কিছু ব্যক্তি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। সুতরাং শেয়ারবাজারে কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা যাতে পার পেয়ে না যান, সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারকে।
No comments