মিসরে সেনাদের গুলিতে দুই বিক্ষোভকারী নিহত
মিসরের রাজধানী কায়রোর তাহরির স্কয়ারে বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের গুলিতে দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৮ জন। ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকসহ কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বিচারের মুখোমুখি করার দাবিতে তাহরির স্কয়ারে গত শুক্রবার রাতভর বিক্ষোভ হয়। বিক্ষোভকারীদের ওই স্কয়ার থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন সেনাসদস্যরা। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে সেনারা তাঁদের ওপর গুলি চালায়।
প্রায় দুই হাজার বিক্ষোভকারী শুক্রবার তাহরির স্কয়ারে সমবেত হন। বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, সেনাসদস্যরা তাহরির স্কয়ার থেকে তাঁদের সরিয়ে দিতে লাঠিপেটা করেন। তাঁরাও পাথর ছুড়ে এর জবাব দেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা সেনাবাহিনীর একটি ট্রাকসহ আরও দুটি গাড়ি পুড়িয়ে দেন। এ সময় সেখানে গুলির শব্দ শোনা যায়।
কায়রো হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালে ২০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আনা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজন মারা গেছেন। তবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে তারা গুলি ছোড়েনি। সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেন, স্কয়ার থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে শুধু ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকালে স্কয়ারে কোনো সেনাসদস্য দেখা যায়নি। তবে সেখানে বিক্ষোভকারীদের অবস্থান করতে দেখা যায়। একজন বিক্ষোভকারী বলেন, হোসনি মোবারক ও আরও কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বিচারের আওতায় না আনা পর্যন্ত আমরা তাহরির স্কয়ার ছেড়ে যাব না।’
এই স্কয়ার থেকে টানা আন্দোলনে পতন হয় মিসরের ৩০ বছরের শাসক হোসনি মোবারকের। গত ১১ ফেব্রুয়ারি তাঁর পতনের পর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কাউন্সিল দেশটি পরিচালনা করে আসছে।
প্রায় দুই হাজার বিক্ষোভকারী শুক্রবার তাহরির স্কয়ারে সমবেত হন। বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, সেনাসদস্যরা তাহরির স্কয়ার থেকে তাঁদের সরিয়ে দিতে লাঠিপেটা করেন। তাঁরাও পাথর ছুড়ে এর জবাব দেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা সেনাবাহিনীর একটি ট্রাকসহ আরও দুটি গাড়ি পুড়িয়ে দেন। এ সময় সেখানে গুলির শব্দ শোনা যায়।
কায়রো হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালে ২০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আনা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজন মারা গেছেন। তবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে তারা গুলি ছোড়েনি। সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেন, স্কয়ার থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে শুধু ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকালে স্কয়ারে কোনো সেনাসদস্য দেখা যায়নি। তবে সেখানে বিক্ষোভকারীদের অবস্থান করতে দেখা যায়। একজন বিক্ষোভকারী বলেন, হোসনি মোবারক ও আরও কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বিচারের আওতায় না আনা পর্যন্ত আমরা তাহরির স্কয়ার ছেড়ে যাব না।’
এই স্কয়ার থেকে টানা আন্দোলনে পতন হয় মিসরের ৩০ বছরের শাসক হোসনি মোবারকের। গত ১১ ফেব্রুয়ারি তাঁর পতনের পর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কাউন্সিল দেশটি পরিচালনা করে আসছে।
No comments