গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১৩
ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান ও ট্যাংক থেকে গত শুক্রবার ও গতকাল শনিবার গাজা ভূখণ্ডে ব্যাপক বোমা হামলা চালানো হয়েছে। এতে মা-মেয়েসহ অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ৫৭ জন। এদের মধ্যে ১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
হামাস জঙ্গিরা ইসরায়েলের একটি স্কুলবাসে ট্যাংকবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর এক দিন পরই এ হামলা চালানো হলো। ওই হামলায় দুজন আহত হয়। ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ছাড়াও এদিন ৫০টিরও বেশি রকেট ছোড়া হয়।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু শুক্রবার বলেছেন, ‘স্কুলবাসে হামলার ঘটনা সীমা অতিক্রম করেছে...। যে-ই হামলা চালিয়ে শিশুদের হত্যা করার চেষ্টা করেছে, তার রক্ত তার নিজের মাথাতেই পড়বে।’ প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণার পরই ইসরায়েলি সেনারা গাজায় সশস্ত্র হামলা চালায়।
স্কুলবাসে হামলা চালানোর পরপরই গাজার বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে ২০টিরও বেশি অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। এসব হামলায় ১০ বছরের একটি শিশুও মারা গেছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজন হামাসের সদস্য।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ইসরায়েলের ২২ দিনের ভয়াবহ হামলার ঘটনার পর এটাই গাজা ভূখণ্ডে বড় ধরনের সেনা অভিযান। ‘অপারেশন কাস্ট লিড’ নামের ওই অভিযানে ১৪ শ লোক মারা যায়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল ফিলিস্তিনি। ১৩ জন ছিল ইসরায়েলি।
হামাসের সশস্ত্র শাখা এজেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইহুদিদের হামলার জবাব দিতে আমাদের যোদ্ধারা প্রস্তুত। দখলদারদের যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তারা সর্বস্ব দিয়ে লড়তে রাজি।’
ইসরায়েলে হামলা প্রসঙ্গে নিজেদের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে সংগঠনটি আরও বলেছে, প্রতিরোধকারীরা বেশ কয়েকটি রকেট ছুড়েছে আশকেলনে। ইসরায়েলের এই শহরটি থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে।
হামাস জঙ্গিরা ইসরায়েলের একটি স্কুলবাসে ট্যাংকবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর এক দিন পরই এ হামলা চালানো হলো। ওই হামলায় দুজন আহত হয়। ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ছাড়াও এদিন ৫০টিরও বেশি রকেট ছোড়া হয়।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু শুক্রবার বলেছেন, ‘স্কুলবাসে হামলার ঘটনা সীমা অতিক্রম করেছে...। যে-ই হামলা চালিয়ে শিশুদের হত্যা করার চেষ্টা করেছে, তার রক্ত তার নিজের মাথাতেই পড়বে।’ প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণার পরই ইসরায়েলি সেনারা গাজায় সশস্ত্র হামলা চালায়।
স্কুলবাসে হামলা চালানোর পরপরই গাজার বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে ২০টিরও বেশি অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। এসব হামলায় ১০ বছরের একটি শিশুও মারা গেছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজন হামাসের সদস্য।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ইসরায়েলের ২২ দিনের ভয়াবহ হামলার ঘটনার পর এটাই গাজা ভূখণ্ডে বড় ধরনের সেনা অভিযান। ‘অপারেশন কাস্ট লিড’ নামের ওই অভিযানে ১৪ শ লোক মারা যায়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল ফিলিস্তিনি। ১৩ জন ছিল ইসরায়েলি।
হামাসের সশস্ত্র শাখা এজেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইহুদিদের হামলার জবাব দিতে আমাদের যোদ্ধারা প্রস্তুত। দখলদারদের যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তারা সর্বস্ব দিয়ে লড়তে রাজি।’
ইসরায়েলে হামলা প্রসঙ্গে নিজেদের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে সংগঠনটি আরও বলেছে, প্রতিরোধকারীরা বেশ কয়েকটি রকেট ছুড়েছে আশকেলনে। ইসরায়েলের এই শহরটি থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে।
No comments