চাপ নিতেই রিয়ালে মরিনহো
রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হওয়া মানেই নিজেকে পরীক্ষার মধ্যে ঠেলে দেওয়া। কিন্তু হোসে মরিনহোর কাছে এসব কোনো বিষয়? মরিনহো নিজেই বলছেন, চাপকে জয় করতে জানেন বলেই রিয়াল মাদ্রিদের দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি।
কোচ হিসেবে এই পর্তুগিজ কেমন, তা কারও অজানা নয়। তবে অন্যের জানার চেয়েও নিজের জানা থাকাটা জরুরি। কোচ হয়ে যেখানেই গেছেন, পেয়েছেন সাফল্য। দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, ছয়টি ঘরোয়া লিগের শিরোপাসহ কোচিং ক্যারিয়ারে ট্রফি জিতেছেন ১৬টি। সদ্যই ইন্টার মিলানকে ‘ট্রেবল’ জিতিয়ে আসা মরিনহোও নিজের কাজে খুবই সন্তুষ্ট। আর এই সন্তুষ্টি থেকেই বলছেন, ‘আমি যদি এখন ফুটবল থেকে সরে দাঁড়াই, তা হলেও আমার যে অর্জন, তাতে আমি ইতিহাস হয়ে থাকব।’
কিন্তু রিয়াল তো তাঁকে দায়িত্ব দিয়েছে সাফল্যতৃষিত হয়েই! আট বছর ধরে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে পারছে না রিয়াল। দুই মৌসুম ধরে জিততে পারছে না লা লিগা শিরোপাও। এবার তাদের আশা, মরিনহোর কাঁধে চেপে করবে শিরোপা উৎসব। মরিনহোও সেটা জেনেই নিয়েছেন দায়িত্ব। আর জানেন বলেই বলছেন, ‘আমি সব সময় যে চাপটা নিতে পছন্দ করি, রিয়াল মাদ্রিদের চ্যালেঞ্জটাও ঠিক তাই।’
লা লিগা এবং চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপাটাই যে টার্গেট, মরিনহোর হাবভাবও বলে দিচ্ছে সেটা। দায়িত্ব নিয়েই নজর দিয়েছেন দলের শক্তিবৃদ্ধির দিকে। আর্জেন্টিনার অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া এবং পেদ্রো লিয়নকে সই করিয়েছেন রিয়ালে। এবার তাঁর ইচ্ছে, রক্ষণের শক্তিবৃদ্ধিতে একজন স্টপার দলে ভেড়ানোর। মরিনহোর চাহিদার তালিকায় আছেন বেনফিকার ডেভিড লুইস, মিলানের থিয়াগো সিলভা, ইন্টার মিলানের মাইকন, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের নেমানিয়া ভিদিচ, পোর্তোর ব্রুনো আলভেসসহ একগাদা নাম।
সাফল্যপিপাসু মরিনহো কাকে দলে পান, সেটা সময়ই বলবে। তবে আর্জেন্টাইন তারকা অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া কোচ-সান্নিধ্য পেয়েই মরিনহোতে মুগ্ধ। বিশ্বখ্যাত কোচ মরিনহো তাঁকে পছন্দ করতে পারেন, এটা বিশ্বাসই হচ্ছিল না তাঁর।
কোচ হিসেবে এই পর্তুগিজ কেমন, তা কারও অজানা নয়। তবে অন্যের জানার চেয়েও নিজের জানা থাকাটা জরুরি। কোচ হয়ে যেখানেই গেছেন, পেয়েছেন সাফল্য। দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, ছয়টি ঘরোয়া লিগের শিরোপাসহ কোচিং ক্যারিয়ারে ট্রফি জিতেছেন ১৬টি। সদ্যই ইন্টার মিলানকে ‘ট্রেবল’ জিতিয়ে আসা মরিনহোও নিজের কাজে খুবই সন্তুষ্ট। আর এই সন্তুষ্টি থেকেই বলছেন, ‘আমি যদি এখন ফুটবল থেকে সরে দাঁড়াই, তা হলেও আমার যে অর্জন, তাতে আমি ইতিহাস হয়ে থাকব।’
কিন্তু রিয়াল তো তাঁকে দায়িত্ব দিয়েছে সাফল্যতৃষিত হয়েই! আট বছর ধরে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে পারছে না রিয়াল। দুই মৌসুম ধরে জিততে পারছে না লা লিগা শিরোপাও। এবার তাদের আশা, মরিনহোর কাঁধে চেপে করবে শিরোপা উৎসব। মরিনহোও সেটা জেনেই নিয়েছেন দায়িত্ব। আর জানেন বলেই বলছেন, ‘আমি সব সময় যে চাপটা নিতে পছন্দ করি, রিয়াল মাদ্রিদের চ্যালেঞ্জটাও ঠিক তাই।’
লা লিগা এবং চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপাটাই যে টার্গেট, মরিনহোর হাবভাবও বলে দিচ্ছে সেটা। দায়িত্ব নিয়েই নজর দিয়েছেন দলের শক্তিবৃদ্ধির দিকে। আর্জেন্টিনার অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া এবং পেদ্রো লিয়নকে সই করিয়েছেন রিয়ালে। এবার তাঁর ইচ্ছে, রক্ষণের শক্তিবৃদ্ধিতে একজন স্টপার দলে ভেড়ানোর। মরিনহোর চাহিদার তালিকায় আছেন বেনফিকার ডেভিড লুইস, মিলানের থিয়াগো সিলভা, ইন্টার মিলানের মাইকন, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের নেমানিয়া ভিদিচ, পোর্তোর ব্রুনো আলভেসসহ একগাদা নাম।
সাফল্যপিপাসু মরিনহো কাকে দলে পান, সেটা সময়ই বলবে। তবে আর্জেন্টাইন তারকা অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া কোচ-সান্নিধ্য পেয়েই মরিনহোতে মুগ্ধ। বিশ্বখ্যাত কোচ মরিনহো তাঁকে পছন্দ করতে পারেন, এটা বিশ্বাসই হচ্ছিল না তাঁর।
No comments