আফগান সরকারকে সহায়তাকারীদের হত্যা বা বন্দীর নির্দেশ
আফগানিস্তানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোট গত রোববার বলেছে, তালেবানপ্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ওমরের লেখা একটি চিঠি তারা হাতে পেয়েছে। এতে তিনি আফগান সরকারকে সহায়তা করছে, বা বিদেশি সেনাদের হয়ে কাজ করছে এমন যে কাউকে বন্দী অথবা হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
ন্যাটো জোটের মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার যোসেফ ব্লোটজ জানান, তালেবান নেতা মোল্লা ওমর তাঁর অনুসারীদের এ হত্যার নির্দেশ দিয়ে গত জুনে চিঠিটি লিখেছেন। চিঠিতে তালেবান যোদ্ধাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ন্যাটো জোটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব আফগান সে দেশের সরকারকে সহায়তা করছে, অথবা সরকারের পক্ষে কাজ করছে, মোল্লা ওমর তাদের বন্দী অথবা হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন। বিদেশি সেনাদের সম্পর্কে তথ্য পেতে তিনি আফগান নাগরিকদের ন্যাটো জোট অথবা মার্কিন ঘাঁটিতে চাকরি নেওয়ার কথাও বলেছেন।
চিঠিটি যদি মোল্লা ওমরের লেখাই হয়ে থাকে, তবে তা তাঁর আগের লেখা এক চিঠির বক্তব্যের বিপরীত। ২০০৯ সালের আগস্টে লেখা ওই চিঠিতে মোল্লা ওমর অনুসারীদের উদ্দেশে বলেছিলেন, আমেরিকার পুতুল সরকারের কোনো কর্মকর্তা, সেনাসদস্য, ঠিকাদার অথবা কর্মীকে বন্দী করা হলে তাঁকে যেন নির্যাতন অথবা অন্য কোনো ক্ষতি করা না হয়।
মোল্লা ওমর বর্তমানে পাকিস্তানে আছেন বলে পশ্চিমারা দাবি করছে। তবে ইসলামাবাদ এ দাবি নাকচ করে দিয়েছে।
ন্যাটো জোটের মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার যোসেফ ব্লোটজ জানান, তালেবান নেতা মোল্লা ওমর তাঁর অনুসারীদের এ হত্যার নির্দেশ দিয়ে গত জুনে চিঠিটি লিখেছেন। চিঠিতে তালেবান যোদ্ধাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ন্যাটো জোটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব আফগান সে দেশের সরকারকে সহায়তা করছে, অথবা সরকারের পক্ষে কাজ করছে, মোল্লা ওমর তাদের বন্দী অথবা হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন। বিদেশি সেনাদের সম্পর্কে তথ্য পেতে তিনি আফগান নাগরিকদের ন্যাটো জোট অথবা মার্কিন ঘাঁটিতে চাকরি নেওয়ার কথাও বলেছেন।
চিঠিটি যদি মোল্লা ওমরের লেখাই হয়ে থাকে, তবে তা তাঁর আগের লেখা এক চিঠির বক্তব্যের বিপরীত। ২০০৯ সালের আগস্টে লেখা ওই চিঠিতে মোল্লা ওমর অনুসারীদের উদ্দেশে বলেছিলেন, আমেরিকার পুতুল সরকারের কোনো কর্মকর্তা, সেনাসদস্য, ঠিকাদার অথবা কর্মীকে বন্দী করা হলে তাঁকে যেন নির্যাতন অথবা অন্য কোনো ক্ষতি করা না হয়।
মোল্লা ওমর বর্তমানে পাকিস্তানে আছেন বলে পশ্চিমারা দাবি করছে। তবে ইসলামাবাদ এ দাবি নাকচ করে দিয়েছে।
No comments