আল-কায়েদার সাময়িকী ইন্সপায়ারের প্রধান লেখক একজন মার্কিন
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার নতুন অনলাইন সাময়িকী ইন্সপায়ার-এর (প্রেরণা) প্রধান লেখক সমির খান নামের একজন মার্কিন নাগরিক। ২০০৯ সালের অক্টোবরে তিনি ইয়েমেনে গিয়ে আর ফিরে আসেননি। যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মার্কিন বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ খবর প্রকাশ করা হয়েছে।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত ৭০ পৃষ্ঠার সাময়িকী ইন্সপায়ার-এ ইয়েমেনের বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ও জঙ্গি নেতা আনোয়ার আল আওলাকির সাক্ষাৎকার রয়েছে। এতে বোমা তৈরির কলাকৌশলও প্রকাশ করা হয়। মার্কিন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এই সাময়িকীর মাধ্যমে আল-কায়েদা তার অনুসারীদের কাছে সাংকেতিক বার্তাও পাঠাচ্ছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সৌদি আরবে জন্ম নেওয়া সমির খান সাত বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে যান। তিনি পরিবারের সঙ্গে নিউইয়র্কের কুইন্স এলাকায় বসবাস শুরু করেন। একপর্যায়ে মার্কিন নাগরিকত্বও পান সমির। পরে নর্থ ক্যারলিনায় বসবাস শুরু করেন। মার্কিন কর্তৃপক্ষের মতে, নিউইয়র্কভিত্তিক ইসলামিক থিঙ্কার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠনে যাতায়াত ছিল তাঁর। তবে কোনো সময়ই ওই সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের কেউ ছিলেন না তিনি। পরে তিনি জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ ফেরত-টিকিট নিয়ে ইয়েমেন যান। কিন্তু আর ফিরে আসেননি।
অনলাইনে সমির খানের নাম ‘ইনশাল্লাহশহীদ’। তাঁর বেশ কয়েকটি ব্লগের মাধ্যমে ইংরেজিতে আল-কায়েদাসহ ইরাকভিত্তিক বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের প্রচারণা চালানো হয়। ২০০৭ সালে নিউইয়র্ক টাইমসে সমিরকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে তাঁকে ইসলামী জঙ্গিগোষ্ঠীর পশ্চিমা প্রচারকেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত ৭০ পৃষ্ঠার সাময়িকী ইন্সপায়ার-এ ইয়েমেনের বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ও জঙ্গি নেতা আনোয়ার আল আওলাকির সাক্ষাৎকার রয়েছে। এতে বোমা তৈরির কলাকৌশলও প্রকাশ করা হয়। মার্কিন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এই সাময়িকীর মাধ্যমে আল-কায়েদা তার অনুসারীদের কাছে সাংকেতিক বার্তাও পাঠাচ্ছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সৌদি আরবে জন্ম নেওয়া সমির খান সাত বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে যান। তিনি পরিবারের সঙ্গে নিউইয়র্কের কুইন্স এলাকায় বসবাস শুরু করেন। একপর্যায়ে মার্কিন নাগরিকত্বও পান সমির। পরে নর্থ ক্যারলিনায় বসবাস শুরু করেন। মার্কিন কর্তৃপক্ষের মতে, নিউইয়র্কভিত্তিক ইসলামিক থিঙ্কার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠনে যাতায়াত ছিল তাঁর। তবে কোনো সময়ই ওই সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের কেউ ছিলেন না তিনি। পরে তিনি জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ ফেরত-টিকিট নিয়ে ইয়েমেন যান। কিন্তু আর ফিরে আসেননি।
অনলাইনে সমির খানের নাম ‘ইনশাল্লাহশহীদ’। তাঁর বেশ কয়েকটি ব্লগের মাধ্যমে ইংরেজিতে আল-কায়েদাসহ ইরাকভিত্তিক বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের প্রচারণা চালানো হয়। ২০০৭ সালে নিউইয়র্ক টাইমসে সমিরকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে তাঁকে ইসলামী জঙ্গিগোষ্ঠীর পশ্চিমা প্রচারকেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
No comments