খ্যাপা রুনি থেকে সাবধান
ওয়েইন রুনি শিগগিরই স্বরূপে ফিরবেন—এ কথাটা গত কিছুদিনে অনেকবারই শুনেছেন। ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার পর পরই কথাটা বলেছেন তাঁর ক্লাব কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন। আরও অনেকেই পরে তাঁর সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন। এবার রুনির সাবেক ম্যানইউ-সতীর্থ জেরার্ড পিকেও বললেন, রুনি স্বরূপে ফিরবেন।
শুধু রুনি ফিরবেন বলেই চুপ থাকেননি বিশ্বজয়ী স্পেনের ডিফেন্ডার, ক্লাব ফুটবলে ম্যানইউর প্রতিপক্ষদেরও সতর্ক করে দিয়েছেন—খ্যাপা রুনি থেকে সাবধান! ম্যানইউতে একসঙ্গে খেলেছেন বলেই রুনিকে ভালোভাবে জানেন পিকে। ব্যর্থতা রুনিকে কতটা পোড়ায়, সেটা খুব কাছ থেকেই দেখেছেন। এই অন্তর্জ্বালাই রুনিকে জাগিয়ে তোলে।
দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকাকে এই কথাগুলোই বলেছেন পিকে, ‘পরাজয়ে রুনির চেয়ে বেশি হতাশ হতে আমি আর কাউকে দেখিনি। কেউ কেউ মনে করে, ফুটবলাররা টাকা পায় আর খেলে; জয়-পরাজয় তাদের স্পর্শ করে না। কোনো পরাজয়ের পর রুনিকে ড্রেসিংরুমে দেখা উচিত এদের। ওর অবস্থাটা এমন হয়, কেউ হয়তো কথাই বলতে চাইবে না রুনির সঙ্গে। মনে হবে, এই বুঝি ও কান্নায় ফেটে পড়ল।’
জার্মানির কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই ছিটকে পড়েছে ইংল্যান্ড। রুনির নিজের পারফরম্যান্সটাও ভালো হয়নি। সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের এই বিশ্বকাপটা রুনিকে অবশ্যই পোড়াচ্ছে বলে মনে করেন পিকে। আর এটাই নাকি তাঁর থেকে সেরাটা বের করে আনবে।
কেউ সাফল্যের আনন্দস্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়েছে, কেউ ব্যর্থতা ভুলে নিজেদের সতেজ করতে এখানে-ওখানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। রুনিও বেড়াতে গেছেন। তবে আগামী সোমবার থেকেই অনুশীলন শুরু করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন ইংলিশ স্ট্রাইকার। ছুটি কাটাতে গিয়েও রুনি শান্তি পাননি বলেই মনে করেন পিকে, ‘আমার তো মনে হয়, পরিবার নিয়ে ছুটি কাটাতে গিয়েও স্বস্তিতে ছিল না ও, বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার বেদনা তাকে কুরে কুরে খেয়েছে।’
সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ-ব্যর্থতা ম্যানইউর জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে বলেই বিশ্বাস পিকের, ‘আমার মনে হয়, ইংল্যান্ডের এই বিশ্বকাপ-ব্যর্থতা ম্যানইউর জন্য সৌভাগ্য হয়ে এসেছে। রুনি ম্যানইউর হয়ে ভালো খেলতে চাইবে।’
শুধু রুনি ফিরবেন বলেই চুপ থাকেননি বিশ্বজয়ী স্পেনের ডিফেন্ডার, ক্লাব ফুটবলে ম্যানইউর প্রতিপক্ষদেরও সতর্ক করে দিয়েছেন—খ্যাপা রুনি থেকে সাবধান! ম্যানইউতে একসঙ্গে খেলেছেন বলেই রুনিকে ভালোভাবে জানেন পিকে। ব্যর্থতা রুনিকে কতটা পোড়ায়, সেটা খুব কাছ থেকেই দেখেছেন। এই অন্তর্জ্বালাই রুনিকে জাগিয়ে তোলে।
দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকাকে এই কথাগুলোই বলেছেন পিকে, ‘পরাজয়ে রুনির চেয়ে বেশি হতাশ হতে আমি আর কাউকে দেখিনি। কেউ কেউ মনে করে, ফুটবলাররা টাকা পায় আর খেলে; জয়-পরাজয় তাদের স্পর্শ করে না। কোনো পরাজয়ের পর রুনিকে ড্রেসিংরুমে দেখা উচিত এদের। ওর অবস্থাটা এমন হয়, কেউ হয়তো কথাই বলতে চাইবে না রুনির সঙ্গে। মনে হবে, এই বুঝি ও কান্নায় ফেটে পড়ল।’
জার্মানির কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই ছিটকে পড়েছে ইংল্যান্ড। রুনির নিজের পারফরম্যান্সটাও ভালো হয়নি। সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের এই বিশ্বকাপটা রুনিকে অবশ্যই পোড়াচ্ছে বলে মনে করেন পিকে। আর এটাই নাকি তাঁর থেকে সেরাটা বের করে আনবে।
কেউ সাফল্যের আনন্দস্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়েছে, কেউ ব্যর্থতা ভুলে নিজেদের সতেজ করতে এখানে-ওখানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। রুনিও বেড়াতে গেছেন। তবে আগামী সোমবার থেকেই অনুশীলন শুরু করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন ইংলিশ স্ট্রাইকার। ছুটি কাটাতে গিয়েও রুনি শান্তি পাননি বলেই মনে করেন পিকে, ‘আমার তো মনে হয়, পরিবার নিয়ে ছুটি কাটাতে গিয়েও স্বস্তিতে ছিল না ও, বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার বেদনা তাকে কুরে কুরে খেয়েছে।’
সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ-ব্যর্থতা ম্যানইউর জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে বলেই বিশ্বাস পিকের, ‘আমার মনে হয়, ইংল্যান্ডের এই বিশ্বকাপ-ব্যর্থতা ম্যানইউর জন্য সৌভাগ্য হয়ে এসেছে। রুনি ম্যানইউর হয়ে ভালো খেলতে চাইবে।’
No comments