দেশে মুঠোফোনের গ্রাহক ছয় কোটি ছাড়িয়ে গেছে
দেশের মুঠোফোনের গ্রাহক সংখ্যা ছয় কোটি অতিক্রম করেছে। গত ৩০ জুন পর্যন্ত এই সংখ্যা ছয় কোটি পাঁচ লাখ এক হাজার। এই হিসাবে দেশের দুই-পঞ্চমাংশ লোকের হাতেই মুঠোফোন পৌঁছে গেছে।
বিশাল এ অর্জনে আনন্দের পাশাপাশি মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো খানিকটা হতাশও। তাদের দাবি, শুধু সংযোগ কর (সিম ট্যাক্স) না থাকলে গ্রাহকের সংখ্যা আরও অনেক বাড়তে পারত।
অপারেটর কোম্পানিগুলোর পৃথক তথ্য অনুযায়ী, গত জুন মাসে টেলিটক বাদে বাকি পাঁচটি অপারেটর কোম্পানি সাড়ে ২১ লাখ নতুন গ্রাহক যোগ করেছে। এর আগে মে মাসে দেশের ছয়টি অপারেটর কোম্পানি ২০ লাখ নতুন গ্রাহক যোগ করেছিল।
গ্রামীণফোন জানিয়েছে, জুন মাসে তাদের গ্রাহক বেড়েছে ১১ লাখ ৬৮ হাজার। এতে সব মিলিয়ে তাদের গ্রাহক দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৬৭ লাখ ১৮ হাজারে। অন্যদিকে দ্বিতীয় সেরা অপারেটর বাংলালিংকের গ্রাহক বর্তমানে এক কোটি ৬৫ লাখ। ওয়ারিদের গ্রাহক সংখ্যা ৩১ লাখ ৭০ হাজার। তবে এ সময়ে একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটকের গ্রাহক কমেছে ২৭ হাজার। মে মাসের শেষে ১১ লাখ ৯০ হাজার গ্রাহকে পৌঁছে যাওয়া টেলিটকের গ্রাহক এখন ১১ লাখ ৬৩ হাজারে নেমে এসেছে।
মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর সংগঠন অ্যামটবের সভাপতি জাকিউল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো এবং বাংলাদেশের জন্য এটি অবশ্যই বড় অর্জন। তবে পুরো কৃতিত্ব অপারেটর কোম্পানিগুলোর। কারণ আইনগত নানা চ্যালেঞ্জ এবং হাজার কোটি টাকার করের বোঝা সত্ত্বেও অপারেটর কোম্পানিগুলো দেশের টেলিযোগাযোগ খাতকে যে একযোগে এগিয়ে নিচ্ছে, এটিই এর প্রমাণ।
তবে মুঠোফোনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ছয় কোটি মোবাইলের সিম কার্যকর হলেও, প্রকৃতপক্ষে টেলিঘনত্ব আরও কম।
গ্রামীণফোনের রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্সের জেনারেল ম্যানেজার মাহমুদ হোসেইন জানান, টেলিঘনত্বের হিসাব সব সময় সঠিক হয় না। কারণ দেশের অসংখ্য লোক একাধিক সিম ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে ৩২-৩৬ শতাংশ লোকের হাতে মুঠোফোন আছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের সেপ্টেম্বরে মুঠোফোনের গ্রাহক সংখ্যা পাঁচ কোটি হয়েছিল। এ সংখ্যা ২০০৮ সালের এপ্রিলে চার কোটি এবং ২০০৭ সালের জুলাইয়ে তিন কোটি পার হয়। ১৯৯৩ সালে দেশে মুঠোফোনের যাত্রার পর প্রথম তিন কোটি গ্রাহক অর্জনে সময় লাগে ১৪ বছর। পরের তিন কোটি গ্রাহক এল তিন বছরেরও কম সময়ে।
বিশাল এ অর্জনে আনন্দের পাশাপাশি মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো খানিকটা হতাশও। তাদের দাবি, শুধু সংযোগ কর (সিম ট্যাক্স) না থাকলে গ্রাহকের সংখ্যা আরও অনেক বাড়তে পারত।
অপারেটর কোম্পানিগুলোর পৃথক তথ্য অনুযায়ী, গত জুন মাসে টেলিটক বাদে বাকি পাঁচটি অপারেটর কোম্পানি সাড়ে ২১ লাখ নতুন গ্রাহক যোগ করেছে। এর আগে মে মাসে দেশের ছয়টি অপারেটর কোম্পানি ২০ লাখ নতুন গ্রাহক যোগ করেছিল।
গ্রামীণফোন জানিয়েছে, জুন মাসে তাদের গ্রাহক বেড়েছে ১১ লাখ ৬৮ হাজার। এতে সব মিলিয়ে তাদের গ্রাহক দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৬৭ লাখ ১৮ হাজারে। অন্যদিকে দ্বিতীয় সেরা অপারেটর বাংলালিংকের গ্রাহক বর্তমানে এক কোটি ৬৫ লাখ। ওয়ারিদের গ্রাহক সংখ্যা ৩১ লাখ ৭০ হাজার। তবে এ সময়ে একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটকের গ্রাহক কমেছে ২৭ হাজার। মে মাসের শেষে ১১ লাখ ৯০ হাজার গ্রাহকে পৌঁছে যাওয়া টেলিটকের গ্রাহক এখন ১১ লাখ ৬৩ হাজারে নেমে এসেছে।
মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর সংগঠন অ্যামটবের সভাপতি জাকিউল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো এবং বাংলাদেশের জন্য এটি অবশ্যই বড় অর্জন। তবে পুরো কৃতিত্ব অপারেটর কোম্পানিগুলোর। কারণ আইনগত নানা চ্যালেঞ্জ এবং হাজার কোটি টাকার করের বোঝা সত্ত্বেও অপারেটর কোম্পানিগুলো দেশের টেলিযোগাযোগ খাতকে যে একযোগে এগিয়ে নিচ্ছে, এটিই এর প্রমাণ।
তবে মুঠোফোনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ছয় কোটি মোবাইলের সিম কার্যকর হলেও, প্রকৃতপক্ষে টেলিঘনত্ব আরও কম।
গ্রামীণফোনের রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্সের জেনারেল ম্যানেজার মাহমুদ হোসেইন জানান, টেলিঘনত্বের হিসাব সব সময় সঠিক হয় না। কারণ দেশের অসংখ্য লোক একাধিক সিম ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে ৩২-৩৬ শতাংশ লোকের হাতে মুঠোফোন আছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের সেপ্টেম্বরে মুঠোফোনের গ্রাহক সংখ্যা পাঁচ কোটি হয়েছিল। এ সংখ্যা ২০০৮ সালের এপ্রিলে চার কোটি এবং ২০০৭ সালের জুলাইয়ে তিন কোটি পার হয়। ১৯৯৩ সালে দেশে মুঠোফোনের যাত্রার পর প্রথম তিন কোটি গ্রাহক অর্জনে সময় লাগে ১৪ বছর। পরের তিন কোটি গ্রাহক এল তিন বছরেরও কম সময়ে।
No comments