কাঁচামাল আমদানিতে মোড়কে লেখার শর্ত প্রত্যাহার দাবি
দেশের প্লাস্টিক শিল্প খাতের বিকাশের স্বার্থে অনতিবিলম্বে এ খাতের প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারক কর্তৃক আমদানিকৃত কাঁচামালের ব্যাগের গায়ে ‘বন্ডের আওতায় আমদানি, বিক্রয়যোগ্য নয়’ লেখাসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। একই সঙ্গে কাঁচামাল আমদানিতে ব্যাংক গ্যারান্টি সমস্যা সমাধান, ইউপি ইস্যুর দায়িত্ব বিপিজিএমইএর ওপর ন্যস্ত করা, পরিবেশ সমস্যা সমাধান, প্লাস্টিক শিল্প খাতের কাঁচামালের আমদানি শুল্ক সর্বনিম্ন পর্যায়ে নির্ধারণ করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল শনিবার বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) বার্ষিক সাধারণ সভায় এসব দাবি জানানো হয়। সভায় বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) নবনির্বাচিত সভাপতি শাহেদুল ইসলাম (হেলাল) সভাপতিত্ব করেন।
রাজধানীর পল্টনে সমিতির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিপিজিএমইএর বিদায়ী সভাপতি ফেরদৌস ওয়াহেদ, সাবেক সভাপতি মো. ইউসুফ আশরাফ, কে এম আলমগীর, বর্তমান সহসভাপতি কে এম ইকবাল হোসেন প্রমুখ। সভায় বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করেন সাধারণ সম্পাদক মোসাদ্দেকুর রহমান সভায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সমিতির ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি সামিম আহমেদ।
সভায় জানানো হয়, দেশে প্লাস্টিক ব্যবহারের পরিমাণ প্রতিবছর ২০ শতাংশ হারে বাড়ছে। তা ছাড়া প্লাস্টিক পণ্যের প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকার অভ্যন্তরীণ বাজার রয়েছে। সারা দেশে ছোট-বড় মিলে প্রায় তিন হাজার প্লাস্টিক কারখানায় প্রায় ছয় লাখ লোক কাজ করছে। বর্তমানে সরাসরিভাবে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা এবং প্রচ্ছন্নভাবে আরও প্রায় এক হাজার ২০০ কোটি টাকারও অধিক মূল্যের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হয়ে আসছে।
গতকাল শনিবার বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) বার্ষিক সাধারণ সভায় এসব দাবি জানানো হয়। সভায় বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) নবনির্বাচিত সভাপতি শাহেদুল ইসলাম (হেলাল) সভাপতিত্ব করেন।
রাজধানীর পল্টনে সমিতির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিপিজিএমইএর বিদায়ী সভাপতি ফেরদৌস ওয়াহেদ, সাবেক সভাপতি মো. ইউসুফ আশরাফ, কে এম আলমগীর, বর্তমান সহসভাপতি কে এম ইকবাল হোসেন প্রমুখ। সভায় বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করেন সাধারণ সম্পাদক মোসাদ্দেকুর রহমান সভায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সমিতির ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি সামিম আহমেদ।
সভায় জানানো হয়, দেশে প্লাস্টিক ব্যবহারের পরিমাণ প্রতিবছর ২০ শতাংশ হারে বাড়ছে। তা ছাড়া প্লাস্টিক পণ্যের প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকার অভ্যন্তরীণ বাজার রয়েছে। সারা দেশে ছোট-বড় মিলে প্রায় তিন হাজার প্লাস্টিক কারখানায় প্রায় ছয় লাখ লোক কাজ করছে। বর্তমানে সরাসরিভাবে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা এবং প্রচ্ছন্নভাবে আরও প্রায় এক হাজার ২০০ কোটি টাকারও অধিক মূল্যের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হয়ে আসছে।
No comments