ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান নাকচ করেছেন আব্বাস
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসতে মার্কিন দূতের আহ্বান নাকচ করেছেন। ফাত্তাহর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ দাহলান এ কথা জানান।
এক বিবৃতিতে দাহলান বলেন, গত শনিবার পশ্চিম তীরের রামাল্লায় অনুষ্ঠিত তিন ঘণ্টার বৈঠকে মার্কিন দূত মিচেল সীমান্ত ও নিরাপত্তার বিষয়ে ফিলিস্তিনের প্রশ্নের জবাবে ইসরায়েলি কোনো মতামত তুলে ধরতে পারেননি। তিনি বলেন, ‘সরাসরি আলোচনায় যাওয়ার আগে সীমান্ত ও নিরাপত্তার বিষয়ে অবশ্যই ইসরায়েলের স্পষ্ট অবস্থান জানতে চাই আমরা। এই দুটি বিষয়ে ইসরায়েলের স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়ার আগে ফাত্তাহ সরাসরি আলোচনায় যাবে না।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত সপ্তাহে প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে ফোন করে ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ বলে আসছে, পরোক্ষ আলোচনায় সীমান্ত ও নিরাপত্তার বিষয়ে অগ্রগতি হলেই তারা কেবল সরাসরি আলোচনায় বসবে।
এর আগে প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস জর্দানের একটি পত্রিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, তৃতীয় কোনো পক্ষ বা আন্তর্জাতিক বাহিনীকে সীমান্তের নিরাপত্তার দায়িত্ব দিতে ইসরায়েল রাজি হলেই, তাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসা হবে।
মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত জর্জ মিচেল বলেন, তিনি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবেন। গত শুক্রবার তিনি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এক বিবৃতিতে দাহলান বলেন, গত শনিবার পশ্চিম তীরের রামাল্লায় অনুষ্ঠিত তিন ঘণ্টার বৈঠকে মার্কিন দূত মিচেল সীমান্ত ও নিরাপত্তার বিষয়ে ফিলিস্তিনের প্রশ্নের জবাবে ইসরায়েলি কোনো মতামত তুলে ধরতে পারেননি। তিনি বলেন, ‘সরাসরি আলোচনায় যাওয়ার আগে সীমান্ত ও নিরাপত্তার বিষয়ে অবশ্যই ইসরায়েলের স্পষ্ট অবস্থান জানতে চাই আমরা। এই দুটি বিষয়ে ইসরায়েলের স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়ার আগে ফাত্তাহ সরাসরি আলোচনায় যাবে না।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত সপ্তাহে প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে ফোন করে ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ বলে আসছে, পরোক্ষ আলোচনায় সীমান্ত ও নিরাপত্তার বিষয়ে অগ্রগতি হলেই তারা কেবল সরাসরি আলোচনায় বসবে।
এর আগে প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস জর্দানের একটি পত্রিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, তৃতীয় কোনো পক্ষ বা আন্তর্জাতিক বাহিনীকে সীমান্তের নিরাপত্তার দায়িত্ব দিতে ইসরায়েল রাজি হলেই, তাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসা হবে।
মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত জর্জ মিচেল বলেন, তিনি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবেন। গত শুক্রবার তিনি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
No comments