টেরির শেষ দেখছেন ক্যানাভারো
জন টেরি সম্ভবত ইংল্যান্ড দল থেকে বাদ পড়বেন—সদ্যই সাবেক হওয়া ইতালির ডিফেন্ডার ফ্যাবিও ক্যানাভারোর ভবিষ্যদ্বাণী এটা। ‘আমার ধারণা, জন টেরি ইংল্যান্ড দলের তালিকায় আর থাকবে না’—বলেছেন তিনি।
ভাববেন না, আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানিয়ে জ্যোতিষী বনে গেছেন ইতালির সাবেক অধিনায়ক। ক্যাপেলোর কোচিংয়ে খেলার পূর্বাভিজ্ঞতা থেকেই এমন অনুমান করেছেন তিনি। জুভেন্টাস আর রিয়াল মাদ্রিদে ক্যাপেলোর অধীনে খেলেছেন ক্যানাভারো। তখনই দেখেছেন, যত বড় নামই হোক, কাজটা ঠিকঠাকভাবে না করতে পারলে ক্যাপেলোর সুদৃষ্টি আশা করা বৃথা।
বিশ্বকাপের আগে সতীর্থ ওয়েইন ব্রিজের সাবেক প্রেমিকার সঙ্গে টেরির গোপন প্রেমের ঘটনা ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর টেরিকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন ক্যাপেলো। এরপর বিশ্বকাপে বাজে পারফরম্যান্স এবং সংবাদ সম্মেলন করে কোচের ট্যাকটিকসের প্রতি অসন্তুষ্টি জানানো—সবকিছু মিলিয়ে টেরির ওপর চটে আছেন ক্যাপেলো।
সবকিছু মিলিয়ে ক্যানাভারোর কাছে মনে হচ্ছে, ইংল্যান্ডের ২০১২ ইউরো অভিযানে টেরির না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। শুধু টেরি নন, দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নেওয়া ইংল্যান্ড দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই একই ভাগ্য হবে বলে ক্যানাভারোর ধারণা। দলের খোলনলচে পাল্টে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, ২০১২-এর ইউরোয় এই দল থেকে শুধু দুজন খেলোয়াড়ই থাকবে। একজন অ্যাশলি কোল, অন্যজন ওয়েইন রুনি।’
বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার পরও ক্যাপেলোকে দায়িত্বে রেখে ইংল্যান্ড ঠিকই করেছে বলে মনে করেন ইতালির ২০০৬ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক, ‘এফএর (ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন) ফ্যাবিওকে রেখে দেওয়াটা ঠিক সিদ্ধান্তই হয়েছে। তিনি এখন এই ইংল্যান্ড দলটাকে একেবারেই নিজের মনে করবেন। আমি তো ইংল্যান্ডকে ২০১২ ইউরোর জন্য ফেবারিটই বলব।’
ভাববেন না, আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানিয়ে জ্যোতিষী বনে গেছেন ইতালির সাবেক অধিনায়ক। ক্যাপেলোর কোচিংয়ে খেলার পূর্বাভিজ্ঞতা থেকেই এমন অনুমান করেছেন তিনি। জুভেন্টাস আর রিয়াল মাদ্রিদে ক্যাপেলোর অধীনে খেলেছেন ক্যানাভারো। তখনই দেখেছেন, যত বড় নামই হোক, কাজটা ঠিকঠাকভাবে না করতে পারলে ক্যাপেলোর সুদৃষ্টি আশা করা বৃথা।
বিশ্বকাপের আগে সতীর্থ ওয়েইন ব্রিজের সাবেক প্রেমিকার সঙ্গে টেরির গোপন প্রেমের ঘটনা ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর টেরিকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন ক্যাপেলো। এরপর বিশ্বকাপে বাজে পারফরম্যান্স এবং সংবাদ সম্মেলন করে কোচের ট্যাকটিকসের প্রতি অসন্তুষ্টি জানানো—সবকিছু মিলিয়ে টেরির ওপর চটে আছেন ক্যাপেলো।
সবকিছু মিলিয়ে ক্যানাভারোর কাছে মনে হচ্ছে, ইংল্যান্ডের ২০১২ ইউরো অভিযানে টেরির না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। শুধু টেরি নন, দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নেওয়া ইংল্যান্ড দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই একই ভাগ্য হবে বলে ক্যানাভারোর ধারণা। দলের খোলনলচে পাল্টে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, ২০১২-এর ইউরোয় এই দল থেকে শুধু দুজন খেলোয়াড়ই থাকবে। একজন অ্যাশলি কোল, অন্যজন ওয়েইন রুনি।’
বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার পরও ক্যাপেলোকে দায়িত্বে রেখে ইংল্যান্ড ঠিকই করেছে বলে মনে করেন ইতালির ২০০৬ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক, ‘এফএর (ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন) ফ্যাবিওকে রেখে দেওয়াটা ঠিক সিদ্ধান্তই হয়েছে। তিনি এখন এই ইংল্যান্ড দলটাকে একেবারেই নিজের মনে করবেন। আমি তো ইংল্যান্ডকে ২০১২ ইউরোর জন্য ফেবারিটই বলব।’
No comments