দর্জির দোকানে ১৫% হারে মূসক প্রত্যাহারের দাবি
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে টেইলারিং শপ বা দর্জির কাজের ওপর ১৫ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আরোপ করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্তের ফলে দেশের টেইলারিং শপ বা দর্জির দোকান বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন এ খাতের মালিকেরা।
স্থানীয় টেইলারিং শপ বা দর্জির দোকানগুলোকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাংলাদেশ ড্রেস মেকার্স অ্যাসোসিয়েশন আরোপিত ১৫ শতাংশ মূসক প্রত্যাহার ও এ খাতকে প্যাকেজ ভ্যাটের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে।
গতকাল রোববার ঢাকায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সমিতির নেতারা এসব দাবি জানান। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক বি এম হারুণ-অর-রশীদসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ২০০৫ সাল থেকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত টেইলারিং শপ ও টেইলার্স সরকারকে সাড়ে চার শতাংশ হারে ভ্যাট দিয়ে আসছে। কিন্তু চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে টেইলারিং শপ বা দর্জির কাজের ওপর ১৫ শতাংশ হারে মূসক আরোপ করা হয়েছে।
সমিতির সভাপতি বলেন, দর্জির দোকানগুলো কেবল কাপড় সেলাইয়ের মাধ্যমে সামান্য মজুরি পেয়ে থাকে। এই মজুরি থেকে কারিগরদের বেতন দিতে হয় এবং সুতা, বোতাম, ফিউজিং, পকেটিং ও অন্যান্য অনুষঙ্গ খরচ বাদ দিলে তেমন কিছু থাকে না। এখানে মূল্য সংযোজনের পরিমাণ খুবই সামান্য। যদিও এর আগে সেবা খাতের অধীনে মূল্য সংযোজনের নির্ধারিত হারের ভিত্তি ৩০ শতাংশ নির্ধারণ করে সাড়ে চার শতাংশ নিট মূল্য সংযোজন কর পরিশোধ করা হতো। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এ মূসক গ্রাহকদের কাছ থেকে আদায় করার কথা থাকলেও কোনো দিন আদায় করা যায়নি।
সিরাজুল ইসলাম ব্যাখ্যা করে বলেন, বর্তমানে তৈরি শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি ও মেয়েদের পোশাক খোলাবাজারে যেভাবে স্বল্পমূল্যে বিক্রি হয়, সেখানে দর্জির দোকানে গ্রাহকদের কাছ থেকে মূসক আদায় করলে দোকানে গ্রাহক খুঁজে পাওয়া যাবে না।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার করে প্যাকেজ ভ্যাটের আওতায় না আনা হলে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো উপায় থাকবে না।
স্থানীয় টেইলারিং শপ বা দর্জির দোকানগুলোকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাংলাদেশ ড্রেস মেকার্স অ্যাসোসিয়েশন আরোপিত ১৫ শতাংশ মূসক প্রত্যাহার ও এ খাতকে প্যাকেজ ভ্যাটের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে।
গতকাল রোববার ঢাকায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সমিতির নেতারা এসব দাবি জানান। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক বি এম হারুণ-অর-রশীদসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ২০০৫ সাল থেকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত টেইলারিং শপ ও টেইলার্স সরকারকে সাড়ে চার শতাংশ হারে ভ্যাট দিয়ে আসছে। কিন্তু চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে টেইলারিং শপ বা দর্জির কাজের ওপর ১৫ শতাংশ হারে মূসক আরোপ করা হয়েছে।
সমিতির সভাপতি বলেন, দর্জির দোকানগুলো কেবল কাপড় সেলাইয়ের মাধ্যমে সামান্য মজুরি পেয়ে থাকে। এই মজুরি থেকে কারিগরদের বেতন দিতে হয় এবং সুতা, বোতাম, ফিউজিং, পকেটিং ও অন্যান্য অনুষঙ্গ খরচ বাদ দিলে তেমন কিছু থাকে না। এখানে মূল্য সংযোজনের পরিমাণ খুবই সামান্য। যদিও এর আগে সেবা খাতের অধীনে মূল্য সংযোজনের নির্ধারিত হারের ভিত্তি ৩০ শতাংশ নির্ধারণ করে সাড়ে চার শতাংশ নিট মূল্য সংযোজন কর পরিশোধ করা হতো। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এ মূসক গ্রাহকদের কাছ থেকে আদায় করার কথা থাকলেও কোনো দিন আদায় করা যায়নি।
সিরাজুল ইসলাম ব্যাখ্যা করে বলেন, বর্তমানে তৈরি শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি ও মেয়েদের পোশাক খোলাবাজারে যেভাবে স্বল্পমূল্যে বিক্রি হয়, সেখানে দর্জির দোকানে গ্রাহকদের কাছ থেকে মূসক আদায় করলে দোকানে গ্রাহক খুঁজে পাওয়া যাবে না।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার করে প্যাকেজ ভ্যাটের আওতায় না আনা হলে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো উপায় থাকবে না।
No comments