বালাচন্দ্রনকে হত্যার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান রাজাপক্ষের
শ্রীলঙ্কার তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদী প্রয়াত নেতা ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণের ছেলে বালাচন্দ্রনকে (১২) সরকারি বাহিনী ২০০৯ সালে হত্যা করেছিল বলে যে অভিযোগ রয়েছে, তা দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে।
ভারতীয় দৈনিক দ্য হিন্দু পত্রিকায় গতকাল শনিবার প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে বলেন, এ রকম হত্যাকাণ্ড ঘটলে তিনি অবশ্যই জানতে পারতেন। সেনাবাহিনীর কেউ ওই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকলে স্পষ্টতই সরকারের ওপর দায় এসে পড়ত, তাই এটা হতেই পারে না।
যুক্তরাজ্যের চ্যানেল ফোর টেলিভিশনের জন্য নির্মিত নো ফায়ার জোন: দ্য কিলিং ফিল্ডস অব শ্রীলঙ্কা শীর্ষক নতুন এক প্রামাণ্যচিত্রের প্রচারণায় গত সপ্তাহে অভিযোগ করা হয়, তামিলদের প্রয়াত নেতার সবচেয়ে ছোট ছেলেকে সেনাবাহিনী হত্যা করেছে। প্রামাণ্যচিত্রটি জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে গত শুক্রবার প্রচার করা হয়।
প্রভাকরণ ও তাঁর শীর্ষ সহযোগীদের ২০০৯ সালের মে মাসে হত্যার পর তামিলদের বিরুদ্ধে শ্রীলঙ্কার বিজয় ঘোষণা করা হয়। প্রভাকরণের পরিবারের সদস্যরা ওই লড়াই চলাকালে নিহত হন বলে তৎকালীন সরকার দাবি করে। তবে প্রভাকরণের স্ত্রী ও মেয়ের লাশের কোনো হদিস মেলেনি। চ্যানেল ফোরে প্রকাশিত একটি ছবিতে বালাচন্দ্রনকে সেনা পরিবেষ্টিত অবস্থায় খাওয়া-দাওয়া করতে দেখা যায়। দ্বিতীয় ছবিতে তাকে অনাবৃত শরীরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দেখা যায়। চ্যানেল ফোরের প্রামাণ্যচিত্রের পরিচালক ক্যালাম ম্যাক্রে বলেন, শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনীর যুদ্ধাপরাধ-সংশ্লিষ্টতা প্রমাণের জন্য বালাচন্দ্রনের ছবিগুলো প্রামাণ্যচিত্রে ব্যবহার করা হয়েছে।
ভারতীয় দৈনিক দ্য হিন্দু পত্রিকায় গতকাল শনিবার প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে বলেন, এ রকম হত্যাকাণ্ড ঘটলে তিনি অবশ্যই জানতে পারতেন। সেনাবাহিনীর কেউ ওই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকলে স্পষ্টতই সরকারের ওপর দায় এসে পড়ত, তাই এটা হতেই পারে না।
যুক্তরাজ্যের চ্যানেল ফোর টেলিভিশনের জন্য নির্মিত নো ফায়ার জোন: দ্য কিলিং ফিল্ডস অব শ্রীলঙ্কা শীর্ষক নতুন এক প্রামাণ্যচিত্রের প্রচারণায় গত সপ্তাহে অভিযোগ করা হয়, তামিলদের প্রয়াত নেতার সবচেয়ে ছোট ছেলেকে সেনাবাহিনী হত্যা করেছে। প্রামাণ্যচিত্রটি জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে গত শুক্রবার প্রচার করা হয়।
প্রভাকরণ ও তাঁর শীর্ষ সহযোগীদের ২০০৯ সালের মে মাসে হত্যার পর তামিলদের বিরুদ্ধে শ্রীলঙ্কার বিজয় ঘোষণা করা হয়। প্রভাকরণের পরিবারের সদস্যরা ওই লড়াই চলাকালে নিহত হন বলে তৎকালীন সরকার দাবি করে। তবে প্রভাকরণের স্ত্রী ও মেয়ের লাশের কোনো হদিস মেলেনি। চ্যানেল ফোরে প্রকাশিত একটি ছবিতে বালাচন্দ্রনকে সেনা পরিবেষ্টিত অবস্থায় খাওয়া-দাওয়া করতে দেখা যায়। দ্বিতীয় ছবিতে তাকে অনাবৃত শরীরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দেখা যায়। চ্যানেল ফোরের প্রামাণ্যচিত্রের পরিচালক ক্যালাম ম্যাক্রে বলেন, শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনীর যুদ্ধাপরাধ-সংশ্লিষ্টতা প্রমাণের জন্য বালাচন্দ্রনের ছবিগুলো প্রামাণ্যচিত্রে ব্যবহার করা হয়েছে।
No comments