ঘাস-পাতা খেয়েই দুই বছর
চীনের এক নাগরিক দাবি করেছেন, তিনি ঘাস-পাতা খেয়েই দুই বছর ধরে বেঁচে আছেন। আগে তাঁর শারীরিক অনেক সমস্যা ছিল; তবে যখন থেকে তিনি স্বাভাবিক খাবার ছেড়ে ঘাস-পাতা ধরেছেন, তখন থেকেই দিব্যি সুস্থ আছেন। এখন আর তাঁকে বারবার চিকিত্সকের কাছে ছুটতে হয় না। গুয়াংডং প্রদেশের প্রত্যন্ত নিউওয়েই গ্রামের ওই বাসিন্দার নাম লি সানজু (৫০)।
লি সানজু বলেন, ‘আমি একদিন টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে দেখি, এক ব্যক্তি শুধু পানি খেয়েই ১০ দিন ধরে বেঁচে আছেন। এরপর আমিও চিন্তা করি, প্রচলিত খাবার বাদ দিয়ে একেবারে প্রাকৃতিক জিনিসের ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকা যায় কি না। যেই ভাবা সেই কাজ। শুরু করি ঘাস ও পাতা খেয়ে জীবন ধারণের চেষ্টা।’
লি তাঁর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘প্রথম দিকে আমি বাড়ির কাছে মাঠের ঘাস ও পাতা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ি। ওই ঘাস-পাতার ওপর সম্ভবত কীটনাশক ছিটানো ছিল। এরপর আমি নিয়মিত বাড়ি থেকে একটু দূরে পাহাড়ের ধারের ঘাস ও পাতা খাওয়া শুরু করি। এসব ঘাস-পাতায় আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। গ্রামের লোকজন এখন আমাকে উদ্ভট লোক বলেই জানে। তবে এতে আমি মোটেও বিচলিত বা বিব্রত নই। বরং এখন রোগমুক্ত আছি বলে পরিতৃপ্ত।’
স্থানীয় হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, লি যেসব গাছের পাতা ও ঘাস খেয়েছেন সেগুলো নির্বিষ ও ভক্ষণযোগ্য। তবে তাঁরা এটাকে খাবার হিসেবে নিতে কাউকে পরামর্শ দিচ্ছেন না।
লি সানজু বলেন, ‘আমি একদিন টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে দেখি, এক ব্যক্তি শুধু পানি খেয়েই ১০ দিন ধরে বেঁচে আছেন। এরপর আমিও চিন্তা করি, প্রচলিত খাবার বাদ দিয়ে একেবারে প্রাকৃতিক জিনিসের ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকা যায় কি না। যেই ভাবা সেই কাজ। শুরু করি ঘাস ও পাতা খেয়ে জীবন ধারণের চেষ্টা।’
লি তাঁর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘প্রথম দিকে আমি বাড়ির কাছে মাঠের ঘাস ও পাতা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ি। ওই ঘাস-পাতার ওপর সম্ভবত কীটনাশক ছিটানো ছিল। এরপর আমি নিয়মিত বাড়ি থেকে একটু দূরে পাহাড়ের ধারের ঘাস ও পাতা খাওয়া শুরু করি। এসব ঘাস-পাতায় আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। গ্রামের লোকজন এখন আমাকে উদ্ভট লোক বলেই জানে। তবে এতে আমি মোটেও বিচলিত বা বিব্রত নই। বরং এখন রোগমুক্ত আছি বলে পরিতৃপ্ত।’
স্থানীয় হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, লি যেসব গাছের পাতা ও ঘাস খেয়েছেন সেগুলো নির্বিষ ও ভক্ষণযোগ্য। তবে তাঁরা এটাকে খাবার হিসেবে নিতে কাউকে পরামর্শ দিচ্ছেন না।
No comments